নতুন করে আরও দুটি তৈরি পোশাক কারখানা পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে। এতে দেশে পরিবেশবান্ধব কারখানার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬৩। পরিবেশবান্ধব সনদ পাওয়া নতুন কারখানাগুলো হলো ঢাকার টঙ্গী শিল্প এলাকার এ জি ড্রেসেস লিমিটেড ও গাজীপুরের বোর্ডবাজারের ফিন বাংলা অ্যাপারেলস লিমিটেড। নতুন সনদ পাওয়া দুটি কারখানাই লিড প্লাটিনাম পেয়েছে। এর মধ্যে এ জি ড্রেসের প্রাপ্ত নম্বর ১০৬ আর ফিন বাংলা অ্যাপারেলসের নম্বর ১০৪।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) থেকে এ পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে পাঁচটি কারখানা। এ সনদ পাওয়ার জন্য কিছু শর্ত পরিপালন করতে হয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এ শর্তের কিছু পরিবর্তনও হয়। পাশাপাশি সনদের আলাদা সংস্করণও থাকে। মোট ১১০ নম্বরের মধ্যে কোনো কারখানা ৮০-এর বেশি পেলে ‘লিড প্লাটিনাম’, ৬০-৭৯ পেলে ‘লিড গোল্ড’, ৫০-৫৯ নম্বর পেলে ‘লিড সিলভার’ ও ৪০-৪৯ নম্বর পেলে ‘লিড সার্টিফায়েড’ সনদ দেওয়া হয়।
সম্প্রতি আরও তিনটি কারখানা পরিবেশবান্ধব সনদ পায়। সেগুলো হলো হবিগঞ্জের ফয়সাল স্পিনিং মিলস ইউনিট-১, ২ ও ৩। তিনটি কারখানাই লিড সিলভার সনদ পেয়েছে। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৫৮।
বিশ্বের বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান পরিবেশবান্ধব স্থাপনার সনদ দিয়ে থাকে। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি)। ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত ইউএসজিবিসি যে সনদ দেয়, তার নাম ‘লিড’। লিডের পূর্ণাঙ্গ রূপ হলো লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন। এ সনদ পেতে প্রতিটি প্রকল্পকে ইউএসজিবিসির তত্ত্বাবধানে স্থাপনা নির্মাণের কাজ থেকে শুরু করে উৎপাদন পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ে মান রক্ষা করতে হয়।
শীর্ষ ১০-এ বাংলাদেশের প্রাধান্য: বিশ্বের শীর্ষ ১০ পরিবেশবান্ধব কারখানার তালিকায় স্থান পেয়েছে ১২টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে বাংলাদেশের ১১টি। সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে বিশ্বের শীর্ষ পরিবেশবান্ধব কারখানার স্বীকৃতি পেয়েছে গাজীপুরের তানিশা ফেব্রিকস (অ্যাডমিন বিল্ডিং)। ১১০ নম্বরের মধ্যে কারখানাটি ১০৭ পেয়েছে। দেশের অন্য শীর্ষস্থানীয় পরিবেশবান্ধব কারখানাগুলো হলো গাজীপুরের এসএম সৌর্সিং, গাজীপুরের তানিশা ফেব্রিকস (আরএমজি বিল্ডিং), ময়মনসিংহের গ্রিন টেক্সটাইল, গাজীপুরের ইস্প্রিট অ্যাপারেলস, নিট এশিয়া ও ইন্ট্রিগ্রা ড্রেসেস, নারায়ণগঞ্জের রেমি হোল্ডিংস ও ফতুল্লা অ্যাপারেলস, গাজীপুরের লিডা টেক্সটাইল অ্যান্ড ডাইং ও লিজ ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিজ। বাংলাদেশের যে ২৬৩ কারখানা এখন পর্যন্ত পরিবেশবান্ধব কারখানার স্বীকৃতি পেয়েছে, এর মধ্যে ১১১টি কারখানা প্লাটিনাম ও ১৩৩টি গোল্ড সনদ রয়েছে, অর্থাৎ বাংলাদেশের কারখানাগুলো সর্বোচ্চ মানের পরিবেশবান্ধব কারখানার শর্ত পূরণ করতে পারছে। বাকি ১৯টি কারখানার মধ্যে সিলভার সনদপ্রাপ্ত কারখানা ১৫টি ও সার্টিফায়েড সনদপ্রাপ্ত কারখানা ৪টি।
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
নতুন করে আরও দুটি তৈরি পোশাক কারখানা পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে। এতে দেশে পরিবেশবান্ধব কারখানার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬৩। পরিবেশবান্ধব সনদ পাওয়া নতুন কারখানাগুলো হলো ঢাকার টঙ্গী শিল্প এলাকার এ জি ড্রেসেস লিমিটেড ও গাজীপুরের বোর্ডবাজারের ফিন বাংলা অ্যাপারেলস লিমিটেড। নতুন সনদ পাওয়া দুটি কারখানাই লিড প্লাটিনাম পেয়েছে। এর মধ্যে এ জি ড্রেসের প্রাপ্ত নম্বর ১০৬ আর ফিন বাংলা অ্যাপারেলসের নম্বর ১০৪।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) থেকে এ পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে পাঁচটি কারখানা। এ সনদ পাওয়ার জন্য কিছু শর্ত পরিপালন করতে হয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এ শর্তের কিছু পরিবর্তনও হয়। পাশাপাশি সনদের আলাদা সংস্করণও থাকে। মোট ১১০ নম্বরের মধ্যে কোনো কারখানা ৮০-এর বেশি পেলে ‘লিড প্লাটিনাম’, ৬০-৭৯ পেলে ‘লিড গোল্ড’, ৫০-৫৯ নম্বর পেলে ‘লিড সিলভার’ ও ৪০-৪৯ নম্বর পেলে ‘লিড সার্টিফায়েড’ সনদ দেওয়া হয়।
সম্প্রতি আরও তিনটি কারখানা পরিবেশবান্ধব সনদ পায়। সেগুলো হলো হবিগঞ্জের ফয়সাল স্পিনিং মিলস ইউনিট-১, ২ ও ৩। তিনটি কারখানাই লিড সিলভার সনদ পেয়েছে। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৫৮।
বিশ্বের বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান পরিবেশবান্ধব স্থাপনার সনদ দিয়ে থাকে। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি)। ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত ইউএসজিবিসি যে সনদ দেয়, তার নাম ‘লিড’। লিডের পূর্ণাঙ্গ রূপ হলো লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন। এ সনদ পেতে প্রতিটি প্রকল্পকে ইউএসজিবিসির তত্ত্বাবধানে স্থাপনা নির্মাণের কাজ থেকে শুরু করে উৎপাদন পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ে মান রক্ষা করতে হয়।
শীর্ষ ১০-এ বাংলাদেশের প্রাধান্য: বিশ্বের শীর্ষ ১০ পরিবেশবান্ধব কারখানার তালিকায় স্থান পেয়েছে ১২টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে বাংলাদেশের ১১টি। সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে বিশ্বের শীর্ষ পরিবেশবান্ধব কারখানার স্বীকৃতি পেয়েছে গাজীপুরের তানিশা ফেব্রিকস (অ্যাডমিন বিল্ডিং)। ১১০ নম্বরের মধ্যে কারখানাটি ১০৭ পেয়েছে। দেশের অন্য শীর্ষস্থানীয় পরিবেশবান্ধব কারখানাগুলো হলো গাজীপুরের এসএম সৌর্সিং, গাজীপুরের তানিশা ফেব্রিকস (আরএমজি বিল্ডিং), ময়মনসিংহের গ্রিন টেক্সটাইল, গাজীপুরের ইস্প্রিট অ্যাপারেলস, নিট এশিয়া ও ইন্ট্রিগ্রা ড্রেসেস, নারায়ণগঞ্জের রেমি হোল্ডিংস ও ফতুল্লা অ্যাপারেলস, গাজীপুরের লিডা টেক্সটাইল অ্যান্ড ডাইং ও লিজ ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিজ। বাংলাদেশের যে ২৬৩ কারখানা এখন পর্যন্ত পরিবেশবান্ধব কারখানার স্বীকৃতি পেয়েছে, এর মধ্যে ১১১টি কারখানা প্লাটিনাম ও ১৩৩টি গোল্ড সনদ রয়েছে, অর্থাৎ বাংলাদেশের কারখানাগুলো সর্বোচ্চ মানের পরিবেশবান্ধব কারখানার শর্ত পূরণ করতে পারছে। বাকি ১৯টি কারখানার মধ্যে সিলভার সনদপ্রাপ্ত কারখানা ১৫টি ও সার্টিফায়েড সনদপ্রাপ্ত কারখানা ৪টি।