ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বাংলাদেশ ব্যাংক সমস্যাগ্রস্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইউনিয়ন ক্যাপিটালে প্রশাসক বসিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালক মো. ফেরদাউস হোসেনকে এ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব পালন করবেন। গত রোববার এ- সংক্রান্ত আদেশ ইউনিয়ন ক্যাপিটালের চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সম্প্রতি যে ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সমস্যাগ্রস্ত হিসেবে চিহ্নিত করেছে, তার মধ্যে ইউনিয়ন ক্যাপিটালও আছে। সন্তোষজনক জবাব না পাওয়ায় এরই মধ্যে ৯টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- পিপলস লিজিং, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং, আভিভা ফাইন্যান্স, এফএএস ফাইন্যান্স, ফারইস্ট ফাইন্যান্স, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি, প্রিমিয়ার লিজিং, জিএসপি ফাইন্যান্স ও প্রাইম ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত ডিসেম্বর পর্যন্ত ইউনিয়ন ক্যাপিটালের ১ হাজার ১৮৪ কোটি টাকার ঋণের মধ্যে ১ হাজার ১৩৬ কোটি টাকাই খেলাপি হয়ে গেছে, যা মোট ঋণের প্রায় ৯৬ শতাংশ। প্রতিষ্ঠানটির লোকসানের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৬৬ কোটি টাকায়। বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান থেকে নেওয়া ১ হাজার ২৪ কোটি টাকার আমানত এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে নেওয়া ১৬১ কোটি টাকার ঋণও ফেরত দিতে পারছে না প্রতিষ্ঠানটি।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
বাংলাদেশ ব্যাংক সমস্যাগ্রস্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইউনিয়ন ক্যাপিটালে প্রশাসক বসিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালক মো. ফেরদাউস হোসেনকে এ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব পালন করবেন। গত রোববার এ- সংক্রান্ত আদেশ ইউনিয়ন ক্যাপিটালের চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সম্প্রতি যে ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সমস্যাগ্রস্ত হিসেবে চিহ্নিত করেছে, তার মধ্যে ইউনিয়ন ক্যাপিটালও আছে। সন্তোষজনক জবাব না পাওয়ায় এরই মধ্যে ৯টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- পিপলস লিজিং, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং, আভিভা ফাইন্যান্স, এফএএস ফাইন্যান্স, ফারইস্ট ফাইন্যান্স, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি, প্রিমিয়ার লিজিং, জিএসপি ফাইন্যান্স ও প্রাইম ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত ডিসেম্বর পর্যন্ত ইউনিয়ন ক্যাপিটালের ১ হাজার ১৮৪ কোটি টাকার ঋণের মধ্যে ১ হাজার ১৩৬ কোটি টাকাই খেলাপি হয়ে গেছে, যা মোট ঋণের প্রায় ৯৬ শতাংশ। প্রতিষ্ঠানটির লোকসানের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৬৬ কোটি টাকায়। বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান থেকে নেওয়া ১ হাজার ২৪ কোটি টাকার আমানত এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে নেওয়া ১৬১ কোটি টাকার ঋণও ফেরত দিতে পারছে না প্রতিষ্ঠানটি।