দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) জানিয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ সরকারি-বেসরকারি ২৪টি ব্যাংকের শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিদের বিস্তারিত তথ্য তাদের হাতে এসেছে।
কমিশনের মতে, অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো চিঠিতে গত দেড় দশকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে গভর্নর, ডেপুটি গভর্নর ও ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান কর্মকর্তাদের তথ্যও রয়েছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে গত ১৯ অগাস্ট দুদক চেয়ারম্যানের দপ্তরে ওই চিঠি পাঠানো হয়। সেখানে বলা হয়, ২০০৯ সাল থেকে চলতি বছরের ৫ অগাস্ট পর্যন্ত দায়িত্ব পালনকারী বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, ডেপুটি গভর্নর এবং বিএফআইইউ প্রধান কর্মকর্তাদের তথ্য ‘পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য’ পাঠানো হয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মধ্যে সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক পিএলসি-এর তথ্য পাঠানো হয়েছে। এর বাইরে ১৮টি বেসরকারি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের সম্পর্কিত তথ্যও দুদকের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমানের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে গত জুনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে এসব কর্তাব্যক্তিদের তথ্য চায় দুদক। এর মধ্যে ছিলেন সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার ও ফজলে কবির, সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস. কে. সুর চৌধুরী, এস. এম. মনিরুজ্জামান, আবু হেনা মোহাম্মদ রাজী হাসান ও আবু ফারাহ মো. নাসের এবং বিএফআইইউয়ের সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস ও কাজী সায়েদুর রহমান।
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে দুই মেয়াদে সাত বছর গভর্নরের দায়িত্ব পালন করা আতিউর রহমানের বিরুদ্ধে গত ১৫ বছরে ব্যাংক খাত ‘ধ্বংস করার’ অভিযোগও খতিয়ে দেখবে দুদক।
দুদকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে যেসব তথ্য চাওয়া হয়েছে, তার মধ্যে ২০০৯ সালের আগের খেলাপি ঋণ নিয়মিতকরণ সংক্রান্ত নীতিমালার সত্যায়িত অনুলিপি এবং ২০০৯ সালের পর থেকে খেলাপি ঋণ নিয়মিত করার জন্য জারি করা সব নীতিমালা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) জানিয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ সরকারি-বেসরকারি ২৪টি ব্যাংকের শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিদের বিস্তারিত তথ্য তাদের হাতে এসেছে।
কমিশনের মতে, অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো চিঠিতে গত দেড় দশকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে গভর্নর, ডেপুটি গভর্নর ও ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান কর্মকর্তাদের তথ্যও রয়েছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে গত ১৯ অগাস্ট দুদক চেয়ারম্যানের দপ্তরে ওই চিঠি পাঠানো হয়। সেখানে বলা হয়, ২০০৯ সাল থেকে চলতি বছরের ৫ অগাস্ট পর্যন্ত দায়িত্ব পালনকারী বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, ডেপুটি গভর্নর এবং বিএফআইইউ প্রধান কর্মকর্তাদের তথ্য ‘পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য’ পাঠানো হয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মধ্যে সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক পিএলসি-এর তথ্য পাঠানো হয়েছে। এর বাইরে ১৮টি বেসরকারি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের সম্পর্কিত তথ্যও দুদকের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমানের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে গত জুনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে এসব কর্তাব্যক্তিদের তথ্য চায় দুদক। এর মধ্যে ছিলেন সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার ও ফজলে কবির, সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস. কে. সুর চৌধুরী, এস. এম. মনিরুজ্জামান, আবু হেনা মোহাম্মদ রাজী হাসান ও আবু ফারাহ মো. নাসের এবং বিএফআইইউয়ের সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস ও কাজী সায়েদুর রহমান।
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে দুই মেয়াদে সাত বছর গভর্নরের দায়িত্ব পালন করা আতিউর রহমানের বিরুদ্ধে গত ১৫ বছরে ব্যাংক খাত ‘ধ্বংস করার’ অভিযোগও খতিয়ে দেখবে দুদক।
দুদকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে যেসব তথ্য চাওয়া হয়েছে, তার মধ্যে ২০০৯ সালের আগের খেলাপি ঋণ নিয়মিতকরণ সংক্রান্ত নীতিমালার সত্যায়িত অনুলিপি এবং ২০০৯ সালের পর থেকে খেলাপি ঋণ নিয়মিত করার জন্য জারি করা সব নীতিমালা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।