১৭৬ কোটি টাকা আত্মসাৎ
ভুয়া ওয়ার্ক অর্ডারের মাধ্যমে এবি ব্যাংক থেকে ১৭৬ কোটি ১৮ লাখ টাকা আত্মসাতের ঘটনায় দুদকের দায়ের করা মামলায় ব্যাংকের ১৫ কর্মকর্তাকে গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। একইসঙ্গে তাদের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে আদালত। ওই মামলার দুই আসামির জামিন শুনানিকালে গতকাল বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
মামলার আসামিরা হলেন, এরশাদ ব্রাদার্স করপোরেশনের মালিক এরশাদ আলী, এবি ব্যাংক কাকরাইল শাখার সাবেক ম্যানেজার এ বি এম আব্দুস সাত্তার, কাকরাইল শাখার সাবেক রিলেশনশিপ ম্যানেজার মো. আবদুর রহিম, কাকরাইল শাখার এসভিপি মো. আনিসুর রহমান, সাবেক ভিপি শহিদুল ইসলাম, এভিপি মো. রুহুল আমিন, ইভিপি ওয়াসিকা আফরোজ, সাবেক ইভিপি মুফতি মোস্তাফিজুর রহমান, সাবেক এসইভিপি সালমা আক্তার, এভিপি মো. এমারত হোসেন ফকির, সাবেক প্রিন্সিপাল অফিসার মো. তৌহিদুল ইসলাম, এমভিপি শামীম এ মোরশেদ, কাকরাইল শাখার ভিপি খন্দকার রাশেদ আনোয়ার, এভিপি সিরাজুল ইসলাম,সাবেক ভিপি মোহাম্মদ মাহফুজ উল ইসলাম, কাকরাইল শাখার ডিএমডি মশিউর রহমান চৌধুরী ও সাবেক এমডি শামীম আহমেদ।
আদালতে আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী গোলাম আব্বাস চৌধুরী দুলাল। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশিদ আলম খান, রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক ও আন্না খানম করি।
পরে আইনজীবী খুরশিদ আলম খান জানান, প্রাথমিক অনুসন্ধানে প্রমাণিত হয় এবি ব্যাংকের ১৭৬ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে। এই সূত্র ধরে গত ৯ জুন একটি মামলা হয়। ওই মামলায় ১৭ জনকে আসামি করা হয়। এই ১৭ জনের মধ্যে আসামি শহীদুল ইসলাম ও আব্দুর রহিম আগাম জামিনের আবেদন করেন।
আগাম জামিন শেষে আসামীরা নি¤œ আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। নি¤œ আদালত তাদেরকে জেলে পাঠিয়ে দেয়। এরপর জেল থেকে তারা জামিন চেয়ে নিয়মিত আপিল দায়ের করেন। মঙ্গলবার আদালতে শুনানি শেষে আদালত এ দু’জনের জামিন প্রশ্নে রুল দেয়। একই সঙ্গে ১৫ আসামিকে গ্রেফতারের জন্য পুলিশের প্রতি নির্দেশ দেয়। পাশাপাশি এই ১৫ জন যাতে বিদেশে পালিয়ে যেতে না পারে সেজন্য বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে আদালত। এ বিষয়ে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
গত ৮ জুন এরশাদ ব্রাদার্স করপোরেশনের মালিক এরশাদ আলী, ব্যাংকের সাবেক এমডি শামীম আহমেদসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে এ মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা ১ এ এই মামলাটি দায়ের করা হয়।
১৭৬ কোটি টাকা আত্মসাৎ
মঙ্গলবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২১
ভুয়া ওয়ার্ক অর্ডারের মাধ্যমে এবি ব্যাংক থেকে ১৭৬ কোটি ১৮ লাখ টাকা আত্মসাতের ঘটনায় দুদকের দায়ের করা মামলায় ব্যাংকের ১৫ কর্মকর্তাকে গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। একইসঙ্গে তাদের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে আদালত। ওই মামলার দুই আসামির জামিন শুনানিকালে গতকাল বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
মামলার আসামিরা হলেন, এরশাদ ব্রাদার্স করপোরেশনের মালিক এরশাদ আলী, এবি ব্যাংক কাকরাইল শাখার সাবেক ম্যানেজার এ বি এম আব্দুস সাত্তার, কাকরাইল শাখার সাবেক রিলেশনশিপ ম্যানেজার মো. আবদুর রহিম, কাকরাইল শাখার এসভিপি মো. আনিসুর রহমান, সাবেক ভিপি শহিদুল ইসলাম, এভিপি মো. রুহুল আমিন, ইভিপি ওয়াসিকা আফরোজ, সাবেক ইভিপি মুফতি মোস্তাফিজুর রহমান, সাবেক এসইভিপি সালমা আক্তার, এভিপি মো. এমারত হোসেন ফকির, সাবেক প্রিন্সিপাল অফিসার মো. তৌহিদুল ইসলাম, এমভিপি শামীম এ মোরশেদ, কাকরাইল শাখার ভিপি খন্দকার রাশেদ আনোয়ার, এভিপি সিরাজুল ইসলাম,সাবেক ভিপি মোহাম্মদ মাহফুজ উল ইসলাম, কাকরাইল শাখার ডিএমডি মশিউর রহমান চৌধুরী ও সাবেক এমডি শামীম আহমেদ।
আদালতে আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী গোলাম আব্বাস চৌধুরী দুলাল। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশিদ আলম খান, রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক ও আন্না খানম করি।
পরে আইনজীবী খুরশিদ আলম খান জানান, প্রাথমিক অনুসন্ধানে প্রমাণিত হয় এবি ব্যাংকের ১৭৬ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে। এই সূত্র ধরে গত ৯ জুন একটি মামলা হয়। ওই মামলায় ১৭ জনকে আসামি করা হয়। এই ১৭ জনের মধ্যে আসামি শহীদুল ইসলাম ও আব্দুর রহিম আগাম জামিনের আবেদন করেন।
আগাম জামিন শেষে আসামীরা নি¤œ আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। নি¤œ আদালত তাদেরকে জেলে পাঠিয়ে দেয়। এরপর জেল থেকে তারা জামিন চেয়ে নিয়মিত আপিল দায়ের করেন। মঙ্গলবার আদালতে শুনানি শেষে আদালত এ দু’জনের জামিন প্রশ্নে রুল দেয়। একই সঙ্গে ১৫ আসামিকে গ্রেফতারের জন্য পুলিশের প্রতি নির্দেশ দেয়। পাশাপাশি এই ১৫ জন যাতে বিদেশে পালিয়ে যেতে না পারে সেজন্য বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে আদালত। এ বিষয়ে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
গত ৮ জুন এরশাদ ব্রাদার্স করপোরেশনের মালিক এরশাদ আলী, ব্যাংকের সাবেক এমডি শামীম আহমেদসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে এ মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা ১ এ এই মামলাটি দায়ের করা হয়।