প্রযুক্তিপণ্যের গবেষণা ও উদ্ভাবনে পারস্পরিক জ্ঞান বিনিময়ের উদ্দেশে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এবং ওয়ালটন গ্রুপের দুটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। এতে করে তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞানের সমন্বয়ে গবেষণা ও উদ্ভাবনে এগিয়ে যাবে দেশ। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ওয়ালটনের পক্ষ থেকে বুয়েটকে গবেষণা কর্মের প্রজেক্ট হস্তান্তর করা হয়। সেইসঙ্গে বুয়েটের শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপের অর্থ এবং ল্যাপটপ ও ডেক্সটপ প্রদান করা হয়।
ওই চুক্তির ফলে বুয়েটের শিক্ষার্থীরা ওয়ালটন কারখানায় গবেষণা ও কাজের সুযোগ পাবেন। যার মধ্যে রয়েছে গ্রাজুয়েট ও আন্ডারগ্রাজুয়েট শিক্ষার্থীদের থিসিস, কারখানায় ইন্টার্নশিপ ও ট্রেনিং, পরামর্শক দলের কারখানা পরিদর্শন, কর্মী উন্নয়ন ইত্যাদি।
সংশ্লিষ্টদের প্রত্যাশা, এর মাধ্যমে বাংলাদেশের উচ্চ প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন খাত আরও সমৃদ্ধ হবে। ব্রেইন ড্রেইন’ হয়ে দেশের মেধা পাচার বন্ধ হবে। দেশের শিল্পোন্নয়নে দেশের মেধা কাজে লাগবে। আগামি দিনে দেশকে নেতৃত্ব দিতে তরুণ প্রজন্ম তৈরি হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া কোলাবরেশনের লক্ষ্যে দেশের ৪টি শীর্ষ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি করে ওয়ালটন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (আইইউটি), রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট), খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি)।
মঙ্গলবার (১৮ জানুয়ারি) বুয়েটের কাউন্সিল ভবনের কনফারেন্স হলে সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়। সে সময় ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এবং ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র সঙ্গে বুয়েটের ভিন্ন ভিন্ন চুক্তি হয়।
বুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সত্য প্রসাদ মজুমদার এবং ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম রেজাউল আলম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন।
ভিন্ন আরেকটি চুক্তিতে বুয়েটের রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সেন্টার ফর সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (রাইজ)-এর পরিচালক প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আনিসুজ্জামান তালুকদার এবং ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মুর্শেদ স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র ডিএমডি আলমগীর আলম সরকার, ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের ডিএমডি লিয়াকত আলী, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্টিজের রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশনের প্রধান প্রকৌশলী তাপস কুমার মজুমদার, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, নির্বাহী পরিচালক কৃষ্ণানন্দ বৈরাগী প্রমুখ।
সত্য প্রসাদ মজুমদার বলেন, আমাদের শিক্ষার্থীরা উদ্ভাবনী মেধায় সমৃদ্ধ। কিন্তু গবেষণার পর্যাপ্ত সুযোগ না থাকায় তারা দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে।
বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২
প্রযুক্তিপণ্যের গবেষণা ও উদ্ভাবনে পারস্পরিক জ্ঞান বিনিময়ের উদ্দেশে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এবং ওয়ালটন গ্রুপের দুটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। এতে করে তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞানের সমন্বয়ে গবেষণা ও উদ্ভাবনে এগিয়ে যাবে দেশ। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ওয়ালটনের পক্ষ থেকে বুয়েটকে গবেষণা কর্মের প্রজেক্ট হস্তান্তর করা হয়। সেইসঙ্গে বুয়েটের শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপের অর্থ এবং ল্যাপটপ ও ডেক্সটপ প্রদান করা হয়।
ওই চুক্তির ফলে বুয়েটের শিক্ষার্থীরা ওয়ালটন কারখানায় গবেষণা ও কাজের সুযোগ পাবেন। যার মধ্যে রয়েছে গ্রাজুয়েট ও আন্ডারগ্রাজুয়েট শিক্ষার্থীদের থিসিস, কারখানায় ইন্টার্নশিপ ও ট্রেনিং, পরামর্শক দলের কারখানা পরিদর্শন, কর্মী উন্নয়ন ইত্যাদি।
সংশ্লিষ্টদের প্রত্যাশা, এর মাধ্যমে বাংলাদেশের উচ্চ প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন খাত আরও সমৃদ্ধ হবে। ব্রেইন ড্রেইন’ হয়ে দেশের মেধা পাচার বন্ধ হবে। দেশের শিল্পোন্নয়নে দেশের মেধা কাজে লাগবে। আগামি দিনে দেশকে নেতৃত্ব দিতে তরুণ প্রজন্ম তৈরি হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া কোলাবরেশনের লক্ষ্যে দেশের ৪টি শীর্ষ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি করে ওয়ালটন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (আইইউটি), রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট), খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি)।
মঙ্গলবার (১৮ জানুয়ারি) বুয়েটের কাউন্সিল ভবনের কনফারেন্স হলে সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়। সে সময় ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এবং ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র সঙ্গে বুয়েটের ভিন্ন ভিন্ন চুক্তি হয়।
বুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সত্য প্রসাদ মজুমদার এবং ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম রেজাউল আলম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন।
ভিন্ন আরেকটি চুক্তিতে বুয়েটের রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সেন্টার ফর সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (রাইজ)-এর পরিচালক প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আনিসুজ্জামান তালুকদার এবং ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মুর্শেদ স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র ডিএমডি আলমগীর আলম সরকার, ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের ডিএমডি লিয়াকত আলী, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্টিজের রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশনের প্রধান প্রকৌশলী তাপস কুমার মজুমদার, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, নির্বাহী পরিচালক কৃষ্ণানন্দ বৈরাগী প্রমুখ।
সত্য প্রসাদ মজুমদার বলেন, আমাদের শিক্ষার্থীরা উদ্ভাবনী মেধায় সমৃদ্ধ। কিন্তু গবেষণার পর্যাপ্ত সুযোগ না থাকায় তারা দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে।