বঙ্গোপসাগরের সুন্দরবনের কচিখালী এলাকায় এফবি শহিদ নামের ট্রলারের জেলের জালে ধরা পড়েছে ৩ কেজি ওজনের একটি রাজা ইলিশ। রোববার সকাল ১০টার দিকে পাথরঘাটা বিএফডিসি মৎস্যঘাটে ওই রাজা ইলিশ মাছটি বিক্রি করতে নিয়ে আসেন এফবি শহিদ ট্রলারের মালিক ও মাঝি শহিদুল ইসলাম। পরে মাছটি সাড়ে ৯ হাজার টাকায় কিনে নেন শহিদ মোল্লা নামের এক পাইকার।
ট্রলার মালিক শহিদুল ইসলাম জানান, ৩ দিন আগে পাথরঘাটা ঘাট থেকে সুন্দরনের কচিখালী এলাকায় মাছ শিকার করতে যান তারা। রাতে ওই এলাকায় জাল ফেলে অপেক্ষা করতেছিলেন তারা। রবিবার ভোরের দিকে জাল টানতে গেলে অন্যান্য মাছের সাথে ৩ কেজি ওজনের রাজা মাছটি উঠে আসে। তখন তাদের জালে আরো ২শ পিচ ইলিশ মাছ পান।
স্থানীয় পাইকার শহিদ মোল্লা জানান, সকালে জেলে মো. শহিদুল ইসলামের জালে ৩ কেজি ওজনের একটি রাজা ইলিশ বিএফডিসির ঘাটে আসলে লোকজন ও পাইকাররা মাছটিকে কেনার জন্য ঘিরে ধরে পরে আরৎদার ছগির মিয়া নিলাম ডাকা শুরু করেন এবং নিলামে সর্বোচ্চ দামে সাড়ে ৯ হাজার টাকা আমি মাছটি ক্রয় করি। ক্রয় করে নেওয়া ইলিশটি ঢাকায় পাঠালে ২/৩ হাজার টাকা লাভ হবে বলে জানান তিনি।
বরগুনা জেলা মৎস্যজীবি ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী জানান, এবছর একের পর এক নি¤œচাপ অব্যহত থাকায় জেলেদের জালে ইলিশ কম ধরা পড়লেও মাঝে মধ্যে জেলেদের জালে বড় সাইজের ইলিশ ধরা পড়ছে। আর ওজন বেশি হওয়ায় মাছটিকে রাজা ইলিশ বলে থাকি। আশা করছি সামনের সময়ে জেলেদের জালে কাঙ্খিত ইলিশ ধরা পরবে।
রোববার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২
বঙ্গোপসাগরের সুন্দরবনের কচিখালী এলাকায় এফবি শহিদ নামের ট্রলারের জেলের জালে ধরা পড়েছে ৩ কেজি ওজনের একটি রাজা ইলিশ। রোববার সকাল ১০টার দিকে পাথরঘাটা বিএফডিসি মৎস্যঘাটে ওই রাজা ইলিশ মাছটি বিক্রি করতে নিয়ে আসেন এফবি শহিদ ট্রলারের মালিক ও মাঝি শহিদুল ইসলাম। পরে মাছটি সাড়ে ৯ হাজার টাকায় কিনে নেন শহিদ মোল্লা নামের এক পাইকার।
ট্রলার মালিক শহিদুল ইসলাম জানান, ৩ দিন আগে পাথরঘাটা ঘাট থেকে সুন্দরনের কচিখালী এলাকায় মাছ শিকার করতে যান তারা। রাতে ওই এলাকায় জাল ফেলে অপেক্ষা করতেছিলেন তারা। রবিবার ভোরের দিকে জাল টানতে গেলে অন্যান্য মাছের সাথে ৩ কেজি ওজনের রাজা মাছটি উঠে আসে। তখন তাদের জালে আরো ২শ পিচ ইলিশ মাছ পান।
স্থানীয় পাইকার শহিদ মোল্লা জানান, সকালে জেলে মো. শহিদুল ইসলামের জালে ৩ কেজি ওজনের একটি রাজা ইলিশ বিএফডিসির ঘাটে আসলে লোকজন ও পাইকাররা মাছটিকে কেনার জন্য ঘিরে ধরে পরে আরৎদার ছগির মিয়া নিলাম ডাকা শুরু করেন এবং নিলামে সর্বোচ্চ দামে সাড়ে ৯ হাজার টাকা আমি মাছটি ক্রয় করি। ক্রয় করে নেওয়া ইলিশটি ঢাকায় পাঠালে ২/৩ হাজার টাকা লাভ হবে বলে জানান তিনি।
বরগুনা জেলা মৎস্যজীবি ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী জানান, এবছর একের পর এক নি¤œচাপ অব্যহত থাকায় জেলেদের জালে ইলিশ কম ধরা পড়লেও মাঝে মধ্যে জেলেদের জালে বড় সাইজের ইলিশ ধরা পড়ছে। আর ওজন বেশি হওয়ায় মাছটিকে রাজা ইলিশ বলে থাকি। আশা করছি সামনের সময়ে জেলেদের জালে কাঙ্খিত ইলিশ ধরা পরবে।