alt

অর্থ-বাণিজ্য

বিশ্বজুড়ে মন্দার আশঙ্কা, ঝুঁকি ৯৮ দশমিক এক শতাংশ

সংবাদ অনলাইন ডেস্ক : শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২

বিশ্বজুড়ে রেকর্ড উচ্চতায় মূল্যস্ফীতির চাপ। পরিস্থিতি মোকাবিলায় আগ্রাসীভাবে সুদের হার বাড়াচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো। এখনও অব্যাহত রয়েছে কোভিডজনিত প্রতিবন্ধকতা। পাশাপাশি ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিপর্যস্ত অবস্থা পার করছে বিশ্ব অর্থনীতি। এ অবস্থায় আগামী বছর বৈশ্বিক অর্থনীতি মন্দায় পড়তে যাচ্ছে বলে সতর্ক করেছে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। সিএনএন।

এক প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নেড ডেভিস রিসার্চের একটি সম্ভাব্যতা মডেল অনুসারে বর্তমানে বিশ্বজুড়ে মন্দার ঝুঁকি ৯৮ দশমিক ১ শতাংশ। এর আগে শুধু গুরুতর অর্থনৈতিক মন্দার সময় মডেলটিতে এত বেশি ঝুঁকির হার ছিল। সর্বশেষ ২০২০ এবং ২০০৮-০৯ সালে বিশ্বব্যাপী আর্থিক সংকটের সময় ঝুঁকির এমন স্তর ছিল।

গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির অর্থনীতিবিদরা একটি প্রতিবেদনে লিখেছেন, ২০২৩ সালে কিছু সময়ের জন্য একটি গুরুতর অর্থনৈতিক মন্দার ঝুঁকি বাড়ছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদের হার বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে অর্থনীতিবিদ ও বিনিয়োগকারীরা আরও বেশি ঝুঁকি নিয়ে সতর্ক করছেন।

এর আগে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের জরিপে ৭০ শতাংশ অর্থনীতিবিদ বৈশ্বিক মন্দার অন্ত্যত কিছুটা ঝুঁকি বিবেচনা করছেন। অর্থনীতিবিদরা তাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমিয়ে দিচ্ছেন এবং মনে করছেন, মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ প্রকৃত আয় চলতি বছর এবং পরবর্তী সময়ে কমতে থাকবে।

ক্রমবর্ধমান খাদ্য ও জ্বালানির দামের পরিপ্রেক্ষিতে উদ্বেগ রয়েছে, জীবনযাত্রার উচ্চব্যয় পারিবারিক আর্থিক পরিস্থিতিতে অস্থিরতার কারণ হতে পারে। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের জরিপে অর্থনীতিবিদদের ৭৯ শতাংশ আশঙ্কা করছেন, ক্রমবর্ধমান দাম নিম্নআয়ের অর্থনীতির পরিবারগুলোয় সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্টি করবে। তবে উন্নত অর্থনীতির ক্ষেত্রে এমন আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ২০ শতাংশ অর্থনীতিবিদ। এ অবস্থায় বিনিয়োগকারীরা আরও উদ্বিগ্ন হচ্ছে। পুঁজিবাজারগুলোয় নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা দিয়েছে।

সম্প্রতি বিলিয়নিয়ার বিনিয়োগকারী স্ট্যানলি ড্রুকেনমিলার একটি সামিটে বলেন, আগামী বছর আরও কঠিন হতে চলেছে। ২০২৩ সালে মন্দা না হলে আমি হতবাক হয়ে যাব।

বর্তমানে চলমান সংকটের কারণে মার্কিন নাগরিকদের পারিবারিক সম্পদও কমে গিয়েছে। চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে তাদের সম্পদে রেকর্ড পতন হয়েছে। এক্ষেত্রে রিয়েল এস্টেট খাতের সম্পদের মূল্যমান হ্রাসও ভূমিকা রেখেছে বলে জানিয়েছেন বিশ্লেষকরা। তিন মাসের ব্যবধানে যুক্তরাষ্ট্রের পারিবারিক সম্পদ ৬ লাখ ১০ হাজার কোটি ডলার কমেছে। এ পতনের পরিমাণ মহামারী শুরুর পর বিপর্যস্ত পরিস্থিতির চেয়েও বেশি। ফেডারেল রিজার্ভ জানিয়েছে, জুনের শেষে মোট পারিবারিক সম্পদ ১৪৩ লাখ ৮০ হাজার কোটি ডলারে নেমেছে। মার্চের শেষে এ সম্পদের পরিমাণ ছিল ১৪৯ লাখ ৯০ হাজার কোটি ডলার। এ নিয়ে টানা দ্বিতীয় প্রান্তিকের মতো দেশটির পারিবারিক সম্পদে পতন হলো।

এমনকি মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারাও স্বীকার করেছেন, মন্দার ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি রয়েছে। তার পরও ইতিবাচক ইঙ্গিতও রয়েছে। বিশ্বের করে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতিতে। মার্কিন শ্রমবাজার ঐতিহাসিকভাবে শক্তিশালী রয়ে গিয়েছে। দেশটিতে বেকারত্ব হার ১৯৬৯ সালের পর থেকে সর্বনিম্ন স্তরের কাছাকাছি রয়েছে। ভোক্তারা এখনো অর্থ ব্যয় করে চলেছেন এবং করপোরেট মুনাফাও শক্তিশালী পর্যায়ে রয়েছে।

চাহিদার তুলনায় সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় আগামী মাসগুলোয় যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতির চাপ কমে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। কয়েক মাস ধরে দেশটির মূল্যস্ফীতি ৪০ বছরের সর্বোচ্চ উচ্চতায় রয়েছে। নেড ডেভিসের গবেষকরা বলছে, ‘মন্দার ঝুঁকি বাড়লেও মার্কিন অর্থনীতিতে এখনও মন্দার পরিস্থিতি দেখা যায়নি। আমাদের কাছেও চূড়ান্ত প্রমাণ নেই যে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি বর্তমানে মন্দার মধ্যে রয়েছে।’

ছবি

চব্বিশ ঘন্টা গ্যাস বিক্রির সুযোগ চান সিএনজি ফিলিং স্টেশন মালিকরা

ব্যাংকের নিরীক্ষা প্রতিবেদন তৈরির সময় বাড়ল ৩১ মে পর্যন্ত

নতুন নীতিমালা, ব্যাংক পরিচালকদের বেনামি ঋণও হিসাবে আসবে

ছবি

পরপর পাঁচ সপ্তাহ পতনে বাজার মূলধন কমলো ২১ হাজার কোটি টাকা

ছবি

শেয়ারবাজারে পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব ৯০ শতাংশ বিনিয়োগকারী

ছবি

মার্চে বেসরকারি ঋণে সুবাতাস

ছবি

কর অব্যাহতির ক্ষমতা এনবিআরের থাকছে না

দশ বছরের পুরাতন গাড়ি আমদানিযোগ্য করার দাবি বারভিডার

ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে ঢাকায় কার্যক্রম শুরু করল দুবাই চেম্বার

ছবি

১৭ ও ২৪ মে, দুই শনিবার ব্যাংক খোলা থাকবে

সঞ্চয়পত্র কেনায় রিটার্ন জমার প্রমাণ দেখানোর বাধ্যবাধকতা থাকছে না

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে সর্বোচ্চ ২৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশের

ছবি

ঈদুল আজহা সামনে রেখে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি ২১ মে থেকে

ছবি

এপ্রিল মাসে অর্থনীতির গতি কমেছে, পিএমআই সূচক নামলো ৮ দশমিক ৮ পয়েন্টে

অনিবন্ধিত ও মেয়াদোত্তীর্ণ ট্রাভেল এজেন্সির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে সরকার

বাংলাদেশ জুড়ে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের টেকসই নানা উদ্যোগ

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির প্রশংসা করলেন এডিবি প্রেসিডেন্ট

মূল্যস্ফীতি ৪ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব: বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর

ছবি

কর প্রশাসন আধুনিকায়নে এডিবির সম্পৃক্ততা বাড়ানোর প্রস্তাব অর্থ উপদেষ্টার

বাণিজ্য ঘাটতি কমেছে ২ দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশ

ছবি

২০৩০ সালে চালু হবে বে টার্মিনাল, কর্মসংস্থান লাখ মানুষের

ছবি

চলতি অর্থবছরের সর্বনিম্ন রপ্তানি আয় এপ্রিলে

ছবি

গ্লাস শিল্পে কাঁচামাল আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক ২০৩০ সাল পর্যন্ত মওকুফ

বিজিএমইএ নির্বাচন: সম্মিলিত পরিষদের ৩৫ সদস্যের প্যানেল ঘোষণা

ছবি

মার্কেন্টাইল ব্যাংক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের মুনাফা ৩৩০০ কোটি টাকা, যা ব্র্যাক, সিটি ও পূবালী ব্যাংকের চেয়েও বেশি

দ্বিতীয় দিনেও আইএমএফের সঙ্গে সমঝোতা হয়নি

ছবি

ডেনিম এক্সপো শুরু হচ্ছে ১২ মে

যুদ্ধের প্রভাবে সূচক পড়েছে ভারতের শেয়ারবাজারে, রুপিরও দরপতন

একনেকে ৩৭৫৬ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি

রাজশাহীতে দেড় হাজার কোটি টাকার আম বিক্রির লক্ষ্য

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় ঢাকার শেয়ারবাজারে বড় ধস

ছবি

পুঁজিবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

ছবি

আগামী অর্থবছরের এডিপির আকার হবে ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা

ছবি

ফের পতন শেয়ারবাজারে, সূচকের অবস্থান ৪ হাজার ৯৫১ পয়েন্টে

চার খাতে এডিবির কাছে সহযোগিতা চাইলেন অর্থ উপদেষ্টা

tab

অর্থ-বাণিজ্য

বিশ্বজুড়ে মন্দার আশঙ্কা, ঝুঁকি ৯৮ দশমিক এক শতাংশ

সংবাদ অনলাইন ডেস্ক

শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২

বিশ্বজুড়ে রেকর্ড উচ্চতায় মূল্যস্ফীতির চাপ। পরিস্থিতি মোকাবিলায় আগ্রাসীভাবে সুদের হার বাড়াচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো। এখনও অব্যাহত রয়েছে কোভিডজনিত প্রতিবন্ধকতা। পাশাপাশি ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিপর্যস্ত অবস্থা পার করছে বিশ্ব অর্থনীতি। এ অবস্থায় আগামী বছর বৈশ্বিক অর্থনীতি মন্দায় পড়তে যাচ্ছে বলে সতর্ক করেছে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। সিএনএন।

এক প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নেড ডেভিস রিসার্চের একটি সম্ভাব্যতা মডেল অনুসারে বর্তমানে বিশ্বজুড়ে মন্দার ঝুঁকি ৯৮ দশমিক ১ শতাংশ। এর আগে শুধু গুরুতর অর্থনৈতিক মন্দার সময় মডেলটিতে এত বেশি ঝুঁকির হার ছিল। সর্বশেষ ২০২০ এবং ২০০৮-০৯ সালে বিশ্বব্যাপী আর্থিক সংকটের সময় ঝুঁকির এমন স্তর ছিল।

গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির অর্থনীতিবিদরা একটি প্রতিবেদনে লিখেছেন, ২০২৩ সালে কিছু সময়ের জন্য একটি গুরুতর অর্থনৈতিক মন্দার ঝুঁকি বাড়ছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদের হার বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে অর্থনীতিবিদ ও বিনিয়োগকারীরা আরও বেশি ঝুঁকি নিয়ে সতর্ক করছেন।

এর আগে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের জরিপে ৭০ শতাংশ অর্থনীতিবিদ বৈশ্বিক মন্দার অন্ত্যত কিছুটা ঝুঁকি বিবেচনা করছেন। অর্থনীতিবিদরা তাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমিয়ে দিচ্ছেন এবং মনে করছেন, মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ প্রকৃত আয় চলতি বছর এবং পরবর্তী সময়ে কমতে থাকবে।

ক্রমবর্ধমান খাদ্য ও জ্বালানির দামের পরিপ্রেক্ষিতে উদ্বেগ রয়েছে, জীবনযাত্রার উচ্চব্যয় পারিবারিক আর্থিক পরিস্থিতিতে অস্থিরতার কারণ হতে পারে। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের জরিপে অর্থনীতিবিদদের ৭৯ শতাংশ আশঙ্কা করছেন, ক্রমবর্ধমান দাম নিম্নআয়ের অর্থনীতির পরিবারগুলোয় সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্টি করবে। তবে উন্নত অর্থনীতির ক্ষেত্রে এমন আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ২০ শতাংশ অর্থনীতিবিদ। এ অবস্থায় বিনিয়োগকারীরা আরও উদ্বিগ্ন হচ্ছে। পুঁজিবাজারগুলোয় নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা দিয়েছে।

সম্প্রতি বিলিয়নিয়ার বিনিয়োগকারী স্ট্যানলি ড্রুকেনমিলার একটি সামিটে বলেন, আগামী বছর আরও কঠিন হতে চলেছে। ২০২৩ সালে মন্দা না হলে আমি হতবাক হয়ে যাব।

বর্তমানে চলমান সংকটের কারণে মার্কিন নাগরিকদের পারিবারিক সম্পদও কমে গিয়েছে। চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে তাদের সম্পদে রেকর্ড পতন হয়েছে। এক্ষেত্রে রিয়েল এস্টেট খাতের সম্পদের মূল্যমান হ্রাসও ভূমিকা রেখেছে বলে জানিয়েছেন বিশ্লেষকরা। তিন মাসের ব্যবধানে যুক্তরাষ্ট্রের পারিবারিক সম্পদ ৬ লাখ ১০ হাজার কোটি ডলার কমেছে। এ পতনের পরিমাণ মহামারী শুরুর পর বিপর্যস্ত পরিস্থিতির চেয়েও বেশি। ফেডারেল রিজার্ভ জানিয়েছে, জুনের শেষে মোট পারিবারিক সম্পদ ১৪৩ লাখ ৮০ হাজার কোটি ডলারে নেমেছে। মার্চের শেষে এ সম্পদের পরিমাণ ছিল ১৪৯ লাখ ৯০ হাজার কোটি ডলার। এ নিয়ে টানা দ্বিতীয় প্রান্তিকের মতো দেশটির পারিবারিক সম্পদে পতন হলো।

এমনকি মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারাও স্বীকার করেছেন, মন্দার ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি রয়েছে। তার পরও ইতিবাচক ইঙ্গিতও রয়েছে। বিশ্বের করে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতিতে। মার্কিন শ্রমবাজার ঐতিহাসিকভাবে শক্তিশালী রয়ে গিয়েছে। দেশটিতে বেকারত্ব হার ১৯৬৯ সালের পর থেকে সর্বনিম্ন স্তরের কাছাকাছি রয়েছে। ভোক্তারা এখনো অর্থ ব্যয় করে চলেছেন এবং করপোরেট মুনাফাও শক্তিশালী পর্যায়ে রয়েছে।

চাহিদার তুলনায় সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় আগামী মাসগুলোয় যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতির চাপ কমে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। কয়েক মাস ধরে দেশটির মূল্যস্ফীতি ৪০ বছরের সর্বোচ্চ উচ্চতায় রয়েছে। নেড ডেভিসের গবেষকরা বলছে, ‘মন্দার ঝুঁকি বাড়লেও মার্কিন অর্থনীতিতে এখনও মন্দার পরিস্থিতি দেখা যায়নি। আমাদের কাছেও চূড়ান্ত প্রমাণ নেই যে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি বর্তমানে মন্দার মধ্যে রয়েছে।’

back to top