আসন্ন রমজানের প্রথম দিন থেকে খামারি পর্যায়ে ব্রয়লার মুরগির দাম কমবে ৩০ থেকে ৪০ টাকা। দাম কমিয়ে ১৯০ থেকে ১৯৫ টাকা কেজিতে মুরগি বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পোল্ট্রি খাতের সবচেয়ে বড় চারটি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান।
বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক শেষে এমন ঘোষণা দেয় এই চারটি প্রতিষ্ঠান। এতে ব্রয়লার মুরগির বাজারে কিছুটা লাগাম টানা সম্ভব হবে বলে মনে করছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
অতীতের লোকসান পোষাতে ব্রয়লার মুরগির দাম বাড়তি রাখা হচ্ছে, গত ৯ মার্চ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বৈঠকে এমন কথা স্বীকারের পর আরেক দফা ব্রয়লার মুরগির দাম বাড়ায় কোম্পানিগুলো। ফিডের দাম বাড়ার অজুহাতে আর লোকসান পোষাতে লাভের মার্জিন ঠিক রেখে খামারি পর্যায় ২০০ টাকার মুরগির দাম বাড়িয়ে করা হয় ২৩০ টাকা। বাজারে সেই মুরগি বিক্রি হয় ২৭০ টাকায়। ফলে বাড়তে থাকা এই দামের লাগাম টানতে আবারও বৃহস্পতিবার রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। পোল্ট্রি খাতের বড় চার কোম্পানির সঙ্গে ভোক্তা অধিকারের দীর্ঘক্ষণ বৈঠক শেষে রমজান মাস উপলক্ষে ব্রয়লার মুরগির দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় প্রতিষ্ঠানগুলো। বর্তমান বাজারে খামারি পর্যায় ২৩০ টাকার মুরগি ১৯০ থেকে ১৯৫ টাকায় বিক্রির ঘোষণা দেয় প্রতিষ্ঠানগুলো। এই চার কোম্পানি হলো কাজী ফার্মস লিমিটেড, আফতাব বহুমুখী ফার্মস লিমিটেড, সিপি বাংলাদেশ এবং প্যারাগন পোলট্রি অ্যান্ড হ্যাচারি লিমিটেড।
কাজী ফার্মসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহিদুল হাসান বলেন, ‘আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে। ওনাদের কাছে অনেক তথ্য ছিল না, আবার আমরাও জানতাম না। এখন আলোচনার পরে সিদ্ধান্তে আসতে পেরেছি। এখন থেকে আমরা ফার্মের ফটক থেকে ১৯০-১৯৫ টাকা কেজিতে ব্রয়লার মুরগি পাইকারিতে বিক্রি করব।’ এ সময় খামারিরা দাবী করেন, পবিত্র রমজান উপলক্ষে লোকসান করে বাজারে মুরগি বিক্রি করবেন তারা। আফতাব বহুমুখী ফার্মের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলে রহিম খান বলেন, ‘গত বছর থেকে এই সময়ে ভুট্টা ও সয়াবিনের দাম সর্বোচ্চ ১৩০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। এরপরও পবিত্র রমজানের জন্য আমরা ব্যবসার ক্ষতি করে হলেও আজকে নির্ধারিত দামে ব্রয়লার বিক্রি করব।’
বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩
আসন্ন রমজানের প্রথম দিন থেকে খামারি পর্যায়ে ব্রয়লার মুরগির দাম কমবে ৩০ থেকে ৪০ টাকা। দাম কমিয়ে ১৯০ থেকে ১৯৫ টাকা কেজিতে মুরগি বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পোল্ট্রি খাতের সবচেয়ে বড় চারটি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান।
বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক শেষে এমন ঘোষণা দেয় এই চারটি প্রতিষ্ঠান। এতে ব্রয়লার মুরগির বাজারে কিছুটা লাগাম টানা সম্ভব হবে বলে মনে করছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
অতীতের লোকসান পোষাতে ব্রয়লার মুরগির দাম বাড়তি রাখা হচ্ছে, গত ৯ মার্চ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বৈঠকে এমন কথা স্বীকারের পর আরেক দফা ব্রয়লার মুরগির দাম বাড়ায় কোম্পানিগুলো। ফিডের দাম বাড়ার অজুহাতে আর লোকসান পোষাতে লাভের মার্জিন ঠিক রেখে খামারি পর্যায় ২০০ টাকার মুরগির দাম বাড়িয়ে করা হয় ২৩০ টাকা। বাজারে সেই মুরগি বিক্রি হয় ২৭০ টাকায়। ফলে বাড়তে থাকা এই দামের লাগাম টানতে আবারও বৃহস্পতিবার রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। পোল্ট্রি খাতের বড় চার কোম্পানির সঙ্গে ভোক্তা অধিকারের দীর্ঘক্ষণ বৈঠক শেষে রমজান মাস উপলক্ষে ব্রয়লার মুরগির দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় প্রতিষ্ঠানগুলো। বর্তমান বাজারে খামারি পর্যায় ২৩০ টাকার মুরগি ১৯০ থেকে ১৯৫ টাকায় বিক্রির ঘোষণা দেয় প্রতিষ্ঠানগুলো। এই চার কোম্পানি হলো কাজী ফার্মস লিমিটেড, আফতাব বহুমুখী ফার্মস লিমিটেড, সিপি বাংলাদেশ এবং প্যারাগন পোলট্রি অ্যান্ড হ্যাচারি লিমিটেড।
কাজী ফার্মসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহিদুল হাসান বলেন, ‘আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে। ওনাদের কাছে অনেক তথ্য ছিল না, আবার আমরাও জানতাম না। এখন আলোচনার পরে সিদ্ধান্তে আসতে পেরেছি। এখন থেকে আমরা ফার্মের ফটক থেকে ১৯০-১৯৫ টাকা কেজিতে ব্রয়লার মুরগি পাইকারিতে বিক্রি করব।’ এ সময় খামারিরা দাবী করেন, পবিত্র রমজান উপলক্ষে লোকসান করে বাজারে মুরগি বিক্রি করবেন তারা। আফতাব বহুমুখী ফার্মের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলে রহিম খান বলেন, ‘গত বছর থেকে এই সময়ে ভুট্টা ও সয়াবিনের দাম সর্বোচ্চ ১৩০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। এরপরও পবিত্র রমজানের জন্য আমরা ব্যবসার ক্ষতি করে হলেও আজকে নির্ধারিত দামে ব্রয়লার বিক্রি করব।’