এখন থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ট্রেজারি বন্ড ক্রয় করতে পারবেন পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারী বা বিও হিসাবধারীরা। রোববার (৪ জুন) বিএসইসির চেয়ারম্যান আধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কমিশনের ৮৭১তম সভায় এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীগণ তথা বিও হিসাবধারীরা তাদের সংশ্লিষ্ট স্টক ব্রোকারের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের ট্রেজারি বন্ডের প্রাইমারি অকশনে যেন অংশগ্রহণ করতে পারেন সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সঙ্গে (বাংলাদেশ ব্যাংক, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসি, সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড) আলোচনা এবং পারস্পরিক সমঝোতার মাধ্যমে একটি প্রসেস ফ্লো এবং নির্দেশনা প্রস্তুত করা হয় যা অত্র কমিশন সভায় অনুমোদন করা হয়েছে।
ফলে সাধারণ বিনিয়োগকারীগণ প্রাইমারি অকশনে ১ লাখ টাকা বা উহার গুণিতক মূল্যের ট্রেজারি বন্ড ক্রয় করতে পারবেন। এতে পুঁজিবাজারে ট্রেজারি বন্ড বা সরকারি সিকিউরিটিজের যোগান বৃদ্ধি পাবে এবং সেকেন্ডারি মার্কেটেও উক্ত সিকিউরিটিজের লেনদেন বৃদ্ধির মাধ্যমে একটি প্রাণবন্ত বন্ডমার্কেট গড়ে উঠবে।
রোববার, ০৪ জুন ২০২৩
এখন থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ট্রেজারি বন্ড ক্রয় করতে পারবেন পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারী বা বিও হিসাবধারীরা। রোববার (৪ জুন) বিএসইসির চেয়ারম্যান আধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কমিশনের ৮৭১তম সভায় এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীগণ তথা বিও হিসাবধারীরা তাদের সংশ্লিষ্ট স্টক ব্রোকারের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের ট্রেজারি বন্ডের প্রাইমারি অকশনে যেন অংশগ্রহণ করতে পারেন সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সঙ্গে (বাংলাদেশ ব্যাংক, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসি, সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড) আলোচনা এবং পারস্পরিক সমঝোতার মাধ্যমে একটি প্রসেস ফ্লো এবং নির্দেশনা প্রস্তুত করা হয় যা অত্র কমিশন সভায় অনুমোদন করা হয়েছে।
ফলে সাধারণ বিনিয়োগকারীগণ প্রাইমারি অকশনে ১ লাখ টাকা বা উহার গুণিতক মূল্যের ট্রেজারি বন্ড ক্রয় করতে পারবেন। এতে পুঁজিবাজারে ট্রেজারি বন্ড বা সরকারি সিকিউরিটিজের যোগান বৃদ্ধি পাবে এবং সেকেন্ডারি মার্কেটেও উক্ত সিকিউরিটিজের লেনদেন বৃদ্ধির মাধ্যমে একটি প্রাণবন্ত বন্ডমার্কেট গড়ে উঠবে।