জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) প্রধান ফটকের সামনে ‘টিএসসি’ নামে পরিচিত স্থানে একটি চায়ের দোকানে তালা লাগিয়ে দিয়েছেন শাখা ছাত্রদলের এক নেতা। আগস্টের ৫ তারিখের পর ওই দোকান ওই ছাত্রদল নেতা দখল করেন বলে অভিযোগ। পরে তা টাকার বিনিময়ে আরেকজনকে দেন।
এখন ওই দোকান যার দখলে তার কাছে ওই ছাত্রদল নেতা বাড়তি টাকা চাচ্ছেন বলে অভিযোগ। আর সেকারনেই দোকানে ঝুলেছে তালা।
অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা ইতিহাস বিভাগের ২০২০–২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সদস্য আজিজুল হাকিম আকাশ।
বৃহস্পতিবার (১১ মে) দুপুরে চায়ের দোকানটিতে তালা দেওয়া হয়। সরেজমিনে দেখা যায়, দোকানটি তালাবদ্ধ, শিকলে দুটি তালা ঝুলছে।
ভুক্তভোগী মো. মিন্টু হাসান ইসমাইল জানান, “৫ আগস্টের পর দোকান ফাঁকা হলে আকাশ ভাই দোকান দখল করেন। পরবর্তীতে তার পরিচিত একজনকে দোকানে বসালে উনি ৩ দিন পর দোকান ছেড়ে দেন। পরে আমি দোকান নিয়ে নেই। আকাশ ভাই দোকানের মালামালসহ আমায় দোকান দেওয়ায় ৩০ হাজার টাকা দাবী করেন। আমার কাছে ওই মুহুর্তে টাকা না থাকায় সুদের ওপর টাকা নিয়ে কথা বলে ২৫ হাজার টাকা দেই। এভাবে ২ মাস যাওয়ার পর উনি সমস্যার কথা বলে এক দুই হাজার টাকা নিয়ে নেন। এবং মাসিক ২ হাজার টাকা দেওয়ার কথা হলে উনি দৈনিক ২০০ টাকা দাবি করেন।”
তার আরও অভিযোগ, “এরপর টাকা দিতে না চাইলে উনি হঠাৎ এসে দোকানের জায়গা নিজের দাবি করেন। বলেন, ‘দোকানের সব মালামাল দিলেও জায়গা আমার দখলে। আপনি উঠে যান।’ এরপর এসে আমার দোকানে মালামাল সহ তালা লাগিয়ে দেন।”
অভিযোগের বিষয়ে আজিজুল হাকিম আকাশ বলেন, “আমি চাঁদা চেয়েছি বা টাকা নিয়েছি—এ অভিযোগ ভিত্তিহীন। আমার জেলা-কল্যাণের এক ছোট ভাইকে সহায়তা করতে দোকানটি নেওয়া হয়েছিল। দোকানটি ঠিকমতো না চলায় অন্য কাউকে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।”
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সদস্য সচিব শামসুল আরেফিন বলেন, “আমি এখনো বিষয়টি জানি না। খোঁজ নিচ্ছি।”
রোববার, ১১ মে ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) প্রধান ফটকের সামনে ‘টিএসসি’ নামে পরিচিত স্থানে একটি চায়ের দোকানে তালা লাগিয়ে দিয়েছেন শাখা ছাত্রদলের এক নেতা। আগস্টের ৫ তারিখের পর ওই দোকান ওই ছাত্রদল নেতা দখল করেন বলে অভিযোগ। পরে তা টাকার বিনিময়ে আরেকজনকে দেন।
এখন ওই দোকান যার দখলে তার কাছে ওই ছাত্রদল নেতা বাড়তি টাকা চাচ্ছেন বলে অভিযোগ। আর সেকারনেই দোকানে ঝুলেছে তালা।
অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা ইতিহাস বিভাগের ২০২০–২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সদস্য আজিজুল হাকিম আকাশ।
বৃহস্পতিবার (১১ মে) দুপুরে চায়ের দোকানটিতে তালা দেওয়া হয়। সরেজমিনে দেখা যায়, দোকানটি তালাবদ্ধ, শিকলে দুটি তালা ঝুলছে।
ভুক্তভোগী মো. মিন্টু হাসান ইসমাইল জানান, “৫ আগস্টের পর দোকান ফাঁকা হলে আকাশ ভাই দোকান দখল করেন। পরবর্তীতে তার পরিচিত একজনকে দোকানে বসালে উনি ৩ দিন পর দোকান ছেড়ে দেন। পরে আমি দোকান নিয়ে নেই। আকাশ ভাই দোকানের মালামালসহ আমায় দোকান দেওয়ায় ৩০ হাজার টাকা দাবী করেন। আমার কাছে ওই মুহুর্তে টাকা না থাকায় সুদের ওপর টাকা নিয়ে কথা বলে ২৫ হাজার টাকা দেই। এভাবে ২ মাস যাওয়ার পর উনি সমস্যার কথা বলে এক দুই হাজার টাকা নিয়ে নেন। এবং মাসিক ২ হাজার টাকা দেওয়ার কথা হলে উনি দৈনিক ২০০ টাকা দাবি করেন।”
তার আরও অভিযোগ, “এরপর টাকা দিতে না চাইলে উনি হঠাৎ এসে দোকানের জায়গা নিজের দাবি করেন। বলেন, ‘দোকানের সব মালামাল দিলেও জায়গা আমার দখলে। আপনি উঠে যান।’ এরপর এসে আমার দোকানে মালামাল সহ তালা লাগিয়ে দেন।”
অভিযোগের বিষয়ে আজিজুল হাকিম আকাশ বলেন, “আমি চাঁদা চেয়েছি বা টাকা নিয়েছি—এ অভিযোগ ভিত্তিহীন। আমার জেলা-কল্যাণের এক ছোট ভাইকে সহায়তা করতে দোকানটি নেওয়া হয়েছিল। দোকানটি ঠিকমতো না চলায় অন্য কাউকে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।”
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সদস্য সচিব শামসুল আরেফিন বলেন, “আমি এখনো বিষয়টি জানি না। খোঁজ নিচ্ছি।”