ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনকে ঘিরে নানা অনিয়ম ও আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।
সোমবার বিকেলে মধুর ক্যান্টিনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান এ অভিযোগ তুলেন।
তিনি বলেন, “মেয়েদের হলে ‘মুড়ি পার্টি’র নামে প্রচারণা চালানো হচ্ছে। বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের রুমে গিয়ে খাওয়াদাওয়া করছে, যা নির্বাচনি আচরণবিধির সম্পূর্ণ পরিপন্থী। আশা করি নির্বাচন কমিশন বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে।”
তিনি আরও অভিযোগ করেন, স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্যের ভিপি প্রার্থী উমামা ফাতেমা রাতে রোকেয়া হলে প্রবেশ করে প্রচার চালিয়েছেন। এ কারণে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। “শুধু ক্ষমা চাইলেই আইন অমান্য করা স্বাভাবিক হয়ে যায় না”—মন্তব্য করেন আবিদ।
সংবাদ সম্মেলনে আবিদ অভিযোগ করেন, “ফজলুল হক মুসলিম হলের এজিএস প্রার্থী শাফি ও রাকিবুল রিয়াদ তোফাজ্জল হত্যা মামলার আসামি। আর জিএস প্রার্থী এনামুল হাসান আগে ছাত্রলীগের পদে ছিলেন এবং ২০২২ সালে ছাত্রদলের ওপর হামলায় জড়িত ছিলেন। এ অবস্থায় তারা কীভাবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন, নির্বাচন কমিশনকে আমরা সেই প্রশ্ন করছি।”
এ এফ রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ কাজী মাহফুজুল হক সুপানের বিরুদ্ধেও পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তোলেন তিনি। “এ হলের প্রাধ্যক্ষ ‘গুপ্ত শিবির’ ও বাগছাসের প্রার্থীদের প্রকাশ্যে পেট্রোনাইজ করছেন”—অভিযোগ করেন আবিদ।
এ সময় ছাত্রদলের প্যানেলের জিএস প্রার্থী তানভীর বারী হামিম, এজিএস প্রার্থী তানভীর আল হাদী মায়েদসহ অন্যান্য সম্পাদক প্রার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনকে ঘিরে নানা অনিয়ম ও আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।
সোমবার বিকেলে মধুর ক্যান্টিনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান এ অভিযোগ তুলেন।
তিনি বলেন, “মেয়েদের হলে ‘মুড়ি পার্টি’র নামে প্রচারণা চালানো হচ্ছে। বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের রুমে গিয়ে খাওয়াদাওয়া করছে, যা নির্বাচনি আচরণবিধির সম্পূর্ণ পরিপন্থী। আশা করি নির্বাচন কমিশন বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে।”
তিনি আরও অভিযোগ করেন, স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্যের ভিপি প্রার্থী উমামা ফাতেমা রাতে রোকেয়া হলে প্রবেশ করে প্রচার চালিয়েছেন। এ কারণে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। “শুধু ক্ষমা চাইলেই আইন অমান্য করা স্বাভাবিক হয়ে যায় না”—মন্তব্য করেন আবিদ।
সংবাদ সম্মেলনে আবিদ অভিযোগ করেন, “ফজলুল হক মুসলিম হলের এজিএস প্রার্থী শাফি ও রাকিবুল রিয়াদ তোফাজ্জল হত্যা মামলার আসামি। আর জিএস প্রার্থী এনামুল হাসান আগে ছাত্রলীগের পদে ছিলেন এবং ২০২২ সালে ছাত্রদলের ওপর হামলায় জড়িত ছিলেন। এ অবস্থায় তারা কীভাবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন, নির্বাচন কমিশনকে আমরা সেই প্রশ্ন করছি।”
এ এফ রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ কাজী মাহফুজুল হক সুপানের বিরুদ্ধেও পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তোলেন তিনি। “এ হলের প্রাধ্যক্ষ ‘গুপ্ত শিবির’ ও বাগছাসের প্রার্থীদের প্রকাশ্যে পেট্রোনাইজ করছেন”—অভিযোগ করেন আবিদ।
এ সময় ছাত্রদলের প্যানেলের জিএস প্রার্থী তানভীর বারী হামিম, এজিএস প্রার্থী তানভীর আল হাদী মায়েদসহ অন্যান্য সম্পাদক প্রার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।