ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থী রবিউল হক। ছবি: সংগৃহীত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী জালাল আহমদ জালালকে রুমমেটকে ছুরিকাঘাতের অভিযোগে হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে। আহত রবিউল হক বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী। তিনি বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
মুহসীন হলের প্রাধ্যক্ষ মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, “এ ধরনের নৃশংস কর্মকাণ্ডের কারণে তাঁকে তাৎক্ষণিকভাবে হল থেকে বহিষ্কার করা হলো। তাঁর ছাত্রত্ব বাতিলেরও ব্যবস্থা করা হবে।”
আহত রবিউল হক বলেন, “রাত সাড়ে ১২টার দিকে জালাল কক্ষে এসে লাইট জ্বালান এবং শব্দ করতে থাকে। এতে আমার ঘুম ভেঙে যায়। আমি প্রতিবাদ করলে সে আমাকে অবৈধ, বহিরাগত বলে গালাগাল করে এবং পরে ছুরি নিয়ে আক্রমণ করে। কোনোরকমে আমি আত্মরক্ষা করি।”
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে দুই রুমমেটের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা চলছিল। এর জেরেই এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জালালকে পুলিশে সোপর্দ করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন, “জালালের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আসন্ন ডাকসু নির্বাচনে এ ঘটনার কোনো প্রভাব পড়বে না।”
তিনি আরও বলেন, “জালালের বিরুদ্ধে আগেরও একাধিক অভিযোগ ছিল। আজকের ঘটনার পর সবকিছু খতিয়ে দেখা হবে।”
এদিকে ঘটনাকে কেন্দ্র করে মুহসীন হলের অনেক শিক্ষার্থী প্রভোস্টের পদত্যাগের দাবি তুলেছেন। এ বিষয়ে প্রক্টর সাইফুদ্দীন বলেন, “আমি দেখেছি শিক্ষার্থীরা এ দাবি তুলেছে। যদি তারা আনুষ্ঠানিকভাবে উপাচার্যের কাছে দাবি পেশ করে, সেটি বিবেচনা করা হবে।”
ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থী রবিউল হক। ছবি: সংগৃহীত
বুধবার, ২৭ আগস্ট ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী জালাল আহমদ জালালকে রুমমেটকে ছুরিকাঘাতের অভিযোগে হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে। আহত রবিউল হক বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী। তিনি বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
মুহসীন হলের প্রাধ্যক্ষ মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, “এ ধরনের নৃশংস কর্মকাণ্ডের কারণে তাঁকে তাৎক্ষণিকভাবে হল থেকে বহিষ্কার করা হলো। তাঁর ছাত্রত্ব বাতিলেরও ব্যবস্থা করা হবে।”
আহত রবিউল হক বলেন, “রাত সাড়ে ১২টার দিকে জালাল কক্ষে এসে লাইট জ্বালান এবং শব্দ করতে থাকে। এতে আমার ঘুম ভেঙে যায়। আমি প্রতিবাদ করলে সে আমাকে অবৈধ, বহিরাগত বলে গালাগাল করে এবং পরে ছুরি নিয়ে আক্রমণ করে। কোনোরকমে আমি আত্মরক্ষা করি।”
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে দুই রুমমেটের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা চলছিল। এর জেরেই এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জালালকে পুলিশে সোপর্দ করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন, “জালালের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আসন্ন ডাকসু নির্বাচনে এ ঘটনার কোনো প্রভাব পড়বে না।”
তিনি আরও বলেন, “জালালের বিরুদ্ধে আগেরও একাধিক অভিযোগ ছিল। আজকের ঘটনার পর সবকিছু খতিয়ে দেখা হবে।”
এদিকে ঘটনাকে কেন্দ্র করে মুহসীন হলের অনেক শিক্ষার্থী প্রভোস্টের পদত্যাগের দাবি তুলেছেন। এ বিষয়ে প্রক্টর সাইফুদ্দীন বলেন, “আমি দেখেছি শিক্ষার্থীরা এ দাবি তুলেছে। যদি তারা আনুষ্ঠানিকভাবে উপাচার্যের কাছে দাবি পেশ করে, সেটি বিবেচনা করা হবে।”