চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট এলাকায় শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। শনিবার দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে মারধরের পর উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। রাত সাড়ে তিনটার দিকে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রী ২ নম্বর গেট সংলগ্ন ভাড়া বাসায় প্রবেশ করতে গেলে ভবনের দারোয়ান তাঁকে মারধর করেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদ করলে দারোয়ান পালিয়ে যান। তাঁকে ধাওয়া দিলে স্থানীয় লোকজন ইটপাটকেল ছুড়ে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। একপর্যায়ে সংঘর্ষে রূপ নেয় পরিস্থিতি।
আহতদের মধ্যে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের নেতা আল মাসনূন রয়েছেন। তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয়েছে বলে দাবি করেছে সংগঠনটি। বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারের চিকিৎসক মুহাম্মদ টিপু সুলতান জানান, গুরুতর আহত ২৩ শিক্ষার্থীকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মোট আহতের সংখ্যা একশর বেশি হতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
সংঘর্ষের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর মো. কোরবান আলী ও নাজমুল হোসাইন ঘটনাস্থলে গেলেও তাঁরা এলাকায় প্রবেশ করতে পারেননি। রাত সাড়ে তিনটার দিকে সেনাবাহিনী পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয় এবং আটকা পড়া কয়েকজন শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে।
ভোরে সেনা কর্মকর্তা মেজর শাহরিয়ার শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেটের ভেতর থেকে ১০ জন শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করেছি। ভেতরে আমাদের আরেক গ্রুপ রয়েছে। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করছি। সকালে আবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।’
রোববার, ৩১ আগস্ট ২০২৫
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট এলাকায় শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। শনিবার দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে মারধরের পর উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। রাত সাড়ে তিনটার দিকে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রী ২ নম্বর গেট সংলগ্ন ভাড়া বাসায় প্রবেশ করতে গেলে ভবনের দারোয়ান তাঁকে মারধর করেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদ করলে দারোয়ান পালিয়ে যান। তাঁকে ধাওয়া দিলে স্থানীয় লোকজন ইটপাটকেল ছুড়ে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। একপর্যায়ে সংঘর্ষে রূপ নেয় পরিস্থিতি।
আহতদের মধ্যে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের নেতা আল মাসনূন রয়েছেন। তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয়েছে বলে দাবি করেছে সংগঠনটি। বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারের চিকিৎসক মুহাম্মদ টিপু সুলতান জানান, গুরুতর আহত ২৩ শিক্ষার্থীকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মোট আহতের সংখ্যা একশর বেশি হতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
সংঘর্ষের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর মো. কোরবান আলী ও নাজমুল হোসাইন ঘটনাস্থলে গেলেও তাঁরা এলাকায় প্রবেশ করতে পারেননি। রাত সাড়ে তিনটার দিকে সেনাবাহিনী পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয় এবং আটকা পড়া কয়েকজন শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে।
ভোরে সেনা কর্মকর্তা মেজর শাহরিয়ার শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেটের ভেতর থেকে ১০ জন শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করেছি। ভেতরে আমাদের আরেক গ্রুপ রয়েছে। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করছি। সকালে আবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।’