চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় অন্তত ৬০ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। এ পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সব বিভাগের পরীক্ষা স্থগিত করেছে। তবে ক্লাস স্বাভাবিক নিয়মে চলবে এবং শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের মাধ্যম শাটল ট্রেনও নির্ধারিত সূচিতে চলবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ–উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিন আজ রোববার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এত শিক্ষার্থী আহত হওয়ায় কর্তৃপক্ষ কঠোর পদক্ষেপ নেবে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শনিবার দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট এলাকায় এক ছাত্রীকে মারধরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। প্রথমে দারোয়ানের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের তর্কাতর্কি, পরে স্থানীয়দের ইটপাটকেল নিক্ষেপের মধ্য দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। স্থানীয়রা মাইক ব্যবহার করে লোকজন জড়ো করলে সংঘর্ষ আরও ভয়াবহ রূপ নেয়। এতে লাঠিসোঁটা, ইটপাটকেল ও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে বহু শিক্ষার্থী আহত হন।
বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসাকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবু তৈয়ব জানান, আহতদের মধ্যে অন্তত দুজন ধারালো অস্ত্রের আঘাতে জখম হয়েছেন, অন্যদের বিভিন্নভাবে আহত করা হয়েছে। চিকিৎসাকেন্দ্রে হিমশিম খেতে হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। আহতদের মধ্যে ২১ জনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে নিউরোলজিসহ বিভিন্ন বিভাগে কয়েকজন ভর্তি আছেন এবং একজনের পা ভেঙে গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক তানভীর মোহাম্মদ আরিফ বলেন, উপাচার্য, সহ-উপাচার্য ও সেনাবাহিনীর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নিয়ে ইতিমধ্যেই বৈঠক হয়েছে। শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার দায়ীদের বিচারের আওতায় আনার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
রোববার, ৩১ আগস্ট ২০২৫
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় অন্তত ৬০ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। এ পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সব বিভাগের পরীক্ষা স্থগিত করেছে। তবে ক্লাস স্বাভাবিক নিয়মে চলবে এবং শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের মাধ্যম শাটল ট্রেনও নির্ধারিত সূচিতে চলবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ–উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিন আজ রোববার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এত শিক্ষার্থী আহত হওয়ায় কর্তৃপক্ষ কঠোর পদক্ষেপ নেবে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শনিবার দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট এলাকায় এক ছাত্রীকে মারধরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। প্রথমে দারোয়ানের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের তর্কাতর্কি, পরে স্থানীয়দের ইটপাটকেল নিক্ষেপের মধ্য দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। স্থানীয়রা মাইক ব্যবহার করে লোকজন জড়ো করলে সংঘর্ষ আরও ভয়াবহ রূপ নেয়। এতে লাঠিসোঁটা, ইটপাটকেল ও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে বহু শিক্ষার্থী আহত হন।
বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসাকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবু তৈয়ব জানান, আহতদের মধ্যে অন্তত দুজন ধারালো অস্ত্রের আঘাতে জখম হয়েছেন, অন্যদের বিভিন্নভাবে আহত করা হয়েছে। চিকিৎসাকেন্দ্রে হিমশিম খেতে হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। আহতদের মধ্যে ২১ জনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে নিউরোলজিসহ বিভিন্ন বিভাগে কয়েকজন ভর্তি আছেন এবং একজনের পা ভেঙে গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক তানভীর মোহাম্মদ আরিফ বলেন, উপাচার্য, সহ-উপাচার্য ও সেনাবাহিনীর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নিয়ে ইতিমধ্যেই বৈঠক হয়েছে। শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার দায়ীদের বিচারের আওতায় আনার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।