চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ও স্থানীয়দের মধ্যে ফের সংঘর্ষে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক কামাল উদ্দিনসহ বহুজন আহত হয়েছেন। শনিবার রাতভর সংঘর্ষের পর রোববার বেলা ১২টার দিকে ২ নম্বর গেইট এলাকায় আবারও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি শান্ত করতে গিয়ে ইটের আঘাতে উপ-উপাচার্যও আহত হন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, শনিবার রাত ১১টার দিকে ওই এলাকায় একটি ভবনের ছাত্রী বাসায় ফিরতে গিয়ে নিরাপত্তারক্ষীর সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়ান। এসময় তাকে গালাগাল ও চড় মারেন প্রহরী। পরে সহপাঠীরা ছুটে গেলে গ্রামবাসী প্রহরীর পক্ষে অবস্থান নিয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। এরপর থেকে রাতভর দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। স্থানীয়রা মাইকিং করে লোক জড়ো করে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায় এবং ধারালো অস্ত্র দিয়েও আঘাত করে বলে অভিযোগ উঠেছে।
রাতভর সংঘর্ষে প্রক্টরিয়াল বডির শিক্ষক, নিরাপত্তাকর্মী ও অনেক শিক্ষার্থী আহত হন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা কেন্দ্র অন্তত ৬০ জন শিক্ষার্থীকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছে, এর মধ্যে ২১ জনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী ও অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। চট্টগ্রাম জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাসেল জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সব চেষ্টা চলছে।
ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে এবং শিক্ষার্থীরা ক্লাসে যোগ দেননি। ক্যাম্পাসজুড়ে এখনো থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
রোববার, ৩১ আগস্ট ২০২৫
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ও স্থানীয়দের মধ্যে ফের সংঘর্ষে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক কামাল উদ্দিনসহ বহুজন আহত হয়েছেন। শনিবার রাতভর সংঘর্ষের পর রোববার বেলা ১২টার দিকে ২ নম্বর গেইট এলাকায় আবারও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি শান্ত করতে গিয়ে ইটের আঘাতে উপ-উপাচার্যও আহত হন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, শনিবার রাত ১১টার দিকে ওই এলাকায় একটি ভবনের ছাত্রী বাসায় ফিরতে গিয়ে নিরাপত্তারক্ষীর সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়ান। এসময় তাকে গালাগাল ও চড় মারেন প্রহরী। পরে সহপাঠীরা ছুটে গেলে গ্রামবাসী প্রহরীর পক্ষে অবস্থান নিয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। এরপর থেকে রাতভর দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। স্থানীয়রা মাইকিং করে লোক জড়ো করে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায় এবং ধারালো অস্ত্র দিয়েও আঘাত করে বলে অভিযোগ উঠেছে।
রাতভর সংঘর্ষে প্রক্টরিয়াল বডির শিক্ষক, নিরাপত্তাকর্মী ও অনেক শিক্ষার্থী আহত হন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা কেন্দ্র অন্তত ৬০ জন শিক্ষার্থীকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছে, এর মধ্যে ২১ জনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী ও অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। চট্টগ্রাম জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাসেল জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সব চেষ্টা চলছে।
ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে এবং শিক্ষার্থীরা ক্লাসে যোগ দেননি। ক্যাম্পাসজুড়ে এখনো থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।