অবকাঠামো উন্নয়নসহ তিন দফা দাবিতে চলমান আন্দোলনের মধ্যে এবার অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের নিচতলায় সংবাদ সম্মেলন করে তারা ২৪ ঘণ্টার সময়সীমা বেঁধে দেন। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীরা অনশনে বসার প্রস্তুতির কথাও জানান।
সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ইসলামী ছাত্র শিবিরের সভাপতি আমিনুল ইসলাম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বিশ্ববিদ্যালয় শাখার বিলুপ্ত কমিটির আহ্বায়ক রাকিব আহমেদ এবং গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সংগঠক সাক্ষর বক্তব্য দেন।
আমিনুল ইসলাম বলেন, “অবকাঠামো উন্নয়ন, জমি অধিগ্রহণ ও পরিবহণ সংস্কারের দাবি নিয়ে আমরা আন্দোলন করে আসছি। ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় আমাদের ১১ হাজার শিক্ষার্থীর প্রাণের দাবিকে উপেক্ষা করছে। তারা আমাদের সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা বা যোগাযোগ করার চেষ্টা করেনি। যেহেতু তারা শুনছে না, এক্ষেত্রে আমরা কঠোর কর্মসূচি পালন করব। রাজপথে দাবি বাস্তবায়ন করেই ঘরে ফিরব।”
শিক্ষার্থী রাকিব আহমেদ বলেন, “কর্তৃপক্ষ আমাদের আন্দোলনে কর্ণপাত করেনি। তারা হয়তো মনে করেছিল আমরা থেমে যাব। কিন্তু এই তিন দফা দাবি আমাদের শিক্ষার্থীদের প্রাণের দাবি। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দাবি না মানলে আমরা অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়ক বন্ধ করে দেব।”
তিনি আরও বলেন, “তিন মাসের মধ্যে ফিজিবিলিটি স্টাডির সব কাজ শেষ করতে হবে। জমি অধিগ্রহণ করা হয়নি। খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে ১৫০ একর জমি বুঝিয়ে দিতে হবে। পরিবহণ সংস্কার নিয়ে রোডম্যাপ দিতে হবে।”
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক এই নেতা জানান, দাবি না মানা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবেন তারা। প্রায় এক মাস ধরে অবকাঠামো উন্নয়নসহ তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন শিক্ষার্থীরা।
রোববার, ৩১ আগস্ট ২০২৫
অবকাঠামো উন্নয়নসহ তিন দফা দাবিতে চলমান আন্দোলনের মধ্যে এবার অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের নিচতলায় সংবাদ সম্মেলন করে তারা ২৪ ঘণ্টার সময়সীমা বেঁধে দেন। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীরা অনশনে বসার প্রস্তুতির কথাও জানান।
সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ইসলামী ছাত্র শিবিরের সভাপতি আমিনুল ইসলাম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বিশ্ববিদ্যালয় শাখার বিলুপ্ত কমিটির আহ্বায়ক রাকিব আহমেদ এবং গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সংগঠক সাক্ষর বক্তব্য দেন।
আমিনুল ইসলাম বলেন, “অবকাঠামো উন্নয়ন, জমি অধিগ্রহণ ও পরিবহণ সংস্কারের দাবি নিয়ে আমরা আন্দোলন করে আসছি। ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় আমাদের ১১ হাজার শিক্ষার্থীর প্রাণের দাবিকে উপেক্ষা করছে। তারা আমাদের সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা বা যোগাযোগ করার চেষ্টা করেনি। যেহেতু তারা শুনছে না, এক্ষেত্রে আমরা কঠোর কর্মসূচি পালন করব। রাজপথে দাবি বাস্তবায়ন করেই ঘরে ফিরব।”
শিক্ষার্থী রাকিব আহমেদ বলেন, “কর্তৃপক্ষ আমাদের আন্দোলনে কর্ণপাত করেনি। তারা হয়তো মনে করেছিল আমরা থেমে যাব। কিন্তু এই তিন দফা দাবি আমাদের শিক্ষার্থীদের প্রাণের দাবি। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দাবি না মানলে আমরা অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়ক বন্ধ করে দেব।”
তিনি আরও বলেন, “তিন মাসের মধ্যে ফিজিবিলিটি স্টাডির সব কাজ শেষ করতে হবে। জমি অধিগ্রহণ করা হয়নি। খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে ১৫০ একর জমি বুঝিয়ে দিতে হবে। পরিবহণ সংস্কার নিয়ে রোডম্যাপ দিতে হবে।”
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক এই নেতা জানান, দাবি না মানা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবেন তারা। প্রায় এক মাস ধরে অবকাঠামো উন্নয়নসহ তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন শিক্ষার্থীরা।