এসএসসি পরীক্ষায় পাশ করার পর কেটে গেছে ৩৭ বছর। এই দীর্ঘসময়ে একসাময়ের একসাথে চলা বন্ধুরা নানা পেশায় চলে গেছেন। ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছেন দেশে-বিদেশে। গত কয়েক বছরে সারা দেশের চেনা-অচেনা বন্ধুদের ফেসবুকের মাধ্যমে একত্রিত করেন ১৯৮৬ সালে পাশ করা কয়েকজন। তাদের উদ্যেগেই ১৯৮৬ সালে এসএসসি পাশ করা সারা দেশের কয়েক হাজার ছাত্রছাত্রি যারা আজ নানা পেশায় নিয়োজিত একত্রিত হয়েছেন।
ফেসবুক থেকে বেরিয়ে সশরীরে উদযাপন করছেন বন্ধুত্ব। আর এ বন্ধুত্ব শুধু এক স্কুল বা এক শহরের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এ বন্ধুত্ব ছড়িয়ে গেছে সারা দেশের ১৯৮৬ সালে এসএসসি পাশ করাদের মাঝে। যে যেখান থেকে ১৯৮৬ সালে পাশ করেছেন তা জানিয়ে দিলেই তিনি সংগঠনের সদস্য হতে পারবেন বলে জানান এসএসসি ১৯৮৬ বাংলাদেশ ফেসবুকের পেজের অ্যাডমিন মনোয়ার রেজা খান।
এই সংগঠনের আরেকজন উদ্যেক্তা রাকব বসুনিয়া বলেন, একসময় যা ছিলো শুধু আনন্দ হাসি ঠাট্টার আজ তা সাংগঠনিক রূপ পেয়েছে। পালন করছে সামাজিক নানা দায়িত্ব।
গতকাল পূর্বাচলের সি-শেল পার্ক অ্যান্ড রিসোর্টে তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে দিনব্যাপী নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও ঢাকা-১৬ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ্।
সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে রাত ১০টা পর্যন্ত চলা এই অনুষ্ঠানে ১৯৮৬ সালে পাশ করা দেশ-বিদেশের প্রায় ২৫০০ বন্ধু একত্রিত হয়ে মেতেছিলেন আনন্দ উৎসবে। আড্ডা, গান, স্মৃতিচারণ ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলে দিনভর। এ সময় সংগীত পরিবেশন করেন মানিকগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য ও কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম, দিঠি আনোয়ার, পথিক নবী, মিলন মাহমুদ, পলাশ ও পারভেজ সাজ্জাদ।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন টাঙ্গাইল-৫ আসনের সংসদ সদস্য ছানোয়ার হোসেন, কক্সবাজার-৩ আসনের সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল, পুলিশের ঢাকা রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) সৈয়দ নুরুল ইসলাম, জেলা জজ আব্দুল হালিম, কৃষি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব আকবর আলী, প্রাথমিক গণশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (যুগ্ম সচিব) আনছার উদ্দিন, এসএসসি ১৯৮৬ বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের সভাপতি সাদেকুল ইসলাম সাজু, এসএসসি ১৯৮৬ বাংলাদেশ ফেসবুকের পেজের অ্যাডমিন মনোয়ার রেজা খান প্রমুখ।
র্যাফল ড্রয়ের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়।
মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৩
এসএসসি পরীক্ষায় পাশ করার পর কেটে গেছে ৩৭ বছর। এই দীর্ঘসময়ে একসাময়ের একসাথে চলা বন্ধুরা নানা পেশায় চলে গেছেন। ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছেন দেশে-বিদেশে। গত কয়েক বছরে সারা দেশের চেনা-অচেনা বন্ধুদের ফেসবুকের মাধ্যমে একত্রিত করেন ১৯৮৬ সালে পাশ করা কয়েকজন। তাদের উদ্যেগেই ১৯৮৬ সালে এসএসসি পাশ করা সারা দেশের কয়েক হাজার ছাত্রছাত্রি যারা আজ নানা পেশায় নিয়োজিত একত্রিত হয়েছেন।
ফেসবুক থেকে বেরিয়ে সশরীরে উদযাপন করছেন বন্ধুত্ব। আর এ বন্ধুত্ব শুধু এক স্কুল বা এক শহরের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এ বন্ধুত্ব ছড়িয়ে গেছে সারা দেশের ১৯৮৬ সালে এসএসসি পাশ করাদের মাঝে। যে যেখান থেকে ১৯৮৬ সালে পাশ করেছেন তা জানিয়ে দিলেই তিনি সংগঠনের সদস্য হতে পারবেন বলে জানান এসএসসি ১৯৮৬ বাংলাদেশ ফেসবুকের পেজের অ্যাডমিন মনোয়ার রেজা খান।
এই সংগঠনের আরেকজন উদ্যেক্তা রাকব বসুনিয়া বলেন, একসময় যা ছিলো শুধু আনন্দ হাসি ঠাট্টার আজ তা সাংগঠনিক রূপ পেয়েছে। পালন করছে সামাজিক নানা দায়িত্ব।
গতকাল পূর্বাচলের সি-শেল পার্ক অ্যান্ড রিসোর্টে তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে দিনব্যাপী নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও ঢাকা-১৬ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ্।
সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে রাত ১০টা পর্যন্ত চলা এই অনুষ্ঠানে ১৯৮৬ সালে পাশ করা দেশ-বিদেশের প্রায় ২৫০০ বন্ধু একত্রিত হয়ে মেতেছিলেন আনন্দ উৎসবে। আড্ডা, গান, স্মৃতিচারণ ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলে দিনভর। এ সময় সংগীত পরিবেশন করেন মানিকগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য ও কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম, দিঠি আনোয়ার, পথিক নবী, মিলন মাহমুদ, পলাশ ও পারভেজ সাজ্জাদ।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন টাঙ্গাইল-৫ আসনের সংসদ সদস্য ছানোয়ার হোসেন, কক্সবাজার-৩ আসনের সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল, পুলিশের ঢাকা রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) সৈয়দ নুরুল ইসলাম, জেলা জজ আব্দুল হালিম, কৃষি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব আকবর আলী, প্রাথমিক গণশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (যুগ্ম সচিব) আনছার উদ্দিন, এসএসসি ১৯৮৬ বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের সভাপতি সাদেকুল ইসলাম সাজু, এসএসসি ১৯৮৬ বাংলাদেশ ফেসবুকের পেজের অ্যাডমিন মনোয়ার রেজা খান প্রমুখ।
র্যাফল ড্রয়ের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়।