রাজধানীতে পুলিশের পোশাক ও আইডি কার্ড নকল ব্যবহার করে প্রতারণা করা হচ্ছে। পোশাক ও পরিচয়পত্র দেখে সাধারণ মানুষের বুঝার উপায় নেই,যে সে আসল পুলিশ না প্রতারক ?
সন্দেহের কারনে গ্রেফতারের পর জানা গেল সেই আসল পুলিশ নয়। সে পুলিশ পরিচয়ে প্রতারণা করছে। তার নামে হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি মিডিয়া তালেবুর রহমান জানান, গত সোমবার রাতে উত্তরখান এলাকা থেকে হত্যা মামলার আসামি ও পুলিশ পরিচয়ে প্রতারণাকারি এক পেশাদার প্রতারককে গ্রেফতার করা হয়েছে। উত্তরখান থানা পুলিশ স্থানীয় একটি মাজার ও জামে মসজিদের কাছ থেকে তাকে সন্দেহ ভাজন হিসেবে গ্রেফতার করেছে।
পুলিশ জানিয়েছেন, ওই এলাকায় সেই সন্দেহ জনক ভাবে চলাচল করছিল। পুলিশের টহল টিম তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে নিজেকে পুলিশ সদস্য হিসেবে পরিচয় দেয়।
এক পর্যায়ে আরও জিজ্ঞাসাবাদে তার কথাবার্তা অসংলগ্ন মনে হয় এবং সে দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা করলে টহল পুলিশ তাকে আটক করে। এরপর তার দেহ তল্লাশি করে তার প্যান্টের পকেট থেকে বাংলাদেশ পুলিশের একটি নকল আইডি কার্ড পাওয়া যায়। একই সঙ্গে তার কাছ থেকে ২টি মোবাইল ফোনও জব্দ করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তার নাম এনামুল হক মনির। সে দীর্ঘদিন যাবৎ বিভিন্ন স্থানে পুলিশ পরিচয় দিয়ে এবং পুলিশের ভূয়া আইডি কার্ড প্রদর্শন করে মানুষের সঙ্গে বিভিন্ন প্রকার প্রতারণা মূলক কর্মকান্ড করে আসছে বলে স্বীকার করেছে।
পুলিশের রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়,তার নামে রাজধানীর শাহআলী ও ময়মনসিংহের ইশ্বরগঞ্জ থানায় দুইটি প্রুতারণার মামলা ও ময়মনসিংহের কোতোয়ালি থানায় একটি হত্যা মামলা রয়েছে।
মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫
রাজধানীতে পুলিশের পোশাক ও আইডি কার্ড নকল ব্যবহার করে প্রতারণা করা হচ্ছে। পোশাক ও পরিচয়পত্র দেখে সাধারণ মানুষের বুঝার উপায় নেই,যে সে আসল পুলিশ না প্রতারক ?
সন্দেহের কারনে গ্রেফতারের পর জানা গেল সেই আসল পুলিশ নয়। সে পুলিশ পরিচয়ে প্রতারণা করছে। তার নামে হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি মিডিয়া তালেবুর রহমান জানান, গত সোমবার রাতে উত্তরখান এলাকা থেকে হত্যা মামলার আসামি ও পুলিশ পরিচয়ে প্রতারণাকারি এক পেশাদার প্রতারককে গ্রেফতার করা হয়েছে। উত্তরখান থানা পুলিশ স্থানীয় একটি মাজার ও জামে মসজিদের কাছ থেকে তাকে সন্দেহ ভাজন হিসেবে গ্রেফতার করেছে।
পুলিশ জানিয়েছেন, ওই এলাকায় সেই সন্দেহ জনক ভাবে চলাচল করছিল। পুলিশের টহল টিম তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে নিজেকে পুলিশ সদস্য হিসেবে পরিচয় দেয়।
এক পর্যায়ে আরও জিজ্ঞাসাবাদে তার কথাবার্তা অসংলগ্ন মনে হয় এবং সে দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা করলে টহল পুলিশ তাকে আটক করে। এরপর তার দেহ তল্লাশি করে তার প্যান্টের পকেট থেকে বাংলাদেশ পুলিশের একটি নকল আইডি কার্ড পাওয়া যায়। একই সঙ্গে তার কাছ থেকে ২টি মোবাইল ফোনও জব্দ করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তার নাম এনামুল হক মনির। সে দীর্ঘদিন যাবৎ বিভিন্ন স্থানে পুলিশ পরিচয় দিয়ে এবং পুলিশের ভূয়া আইডি কার্ড প্রদর্শন করে মানুষের সঙ্গে বিভিন্ন প্রকার প্রতারণা মূলক কর্মকান্ড করে আসছে বলে স্বীকার করেছে।
পুলিশের রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়,তার নামে রাজধানীর শাহআলী ও ময়মনসিংহের ইশ্বরগঞ্জ থানায় দুইটি প্রুতারণার মামলা ও ময়মনসিংহের কোতোয়ালি থানায় একটি হত্যা মামলা রয়েছে।