চলতি বছরের মে মাসে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকা ফাইনাল পেশাগত এমবিবিএস পরীক্ষা মার্চে এগিয়ে আনার দাবিতে ঢাকার বিজয়নগরে বিক্ষোভ করছে অকৃতকার্য ও অনিয়মিত মেডিকেল শিক্ষার্থীরা।
বুধবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) ভবন অবরোধ করে রাখে শিক্ষার্থীরা। এতে ভবনের ভেতরে থাকা কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আটকা পড়েন, কেউ ভেতরে ঢুকতে বা বের হতে পারছেন না।
বিএমডিসির রেজিস্ট্রার চিকিৎসক মো. লিয়াকত আলী জানান, কয়েকশ শিক্ষার্থী ভবনের প্রধান ফটকে অবস্থান নিয়েছেন, ফলে বিএমডিসিসহ ভবনের অন্যান্য অফিসের কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের দাবি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত ২০১৮-১৯ সেশনের ফাইনাল প্রফেশনাল সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষার আলাদা আয়োজন করা হোক। তাদের অভিযোগ, বিএমডিসি নিয়ম অনুযায়ী তাদের জন্য আলাদা পরীক্ষা নেওয়ার কথা থাকলেও সেটি পিছিয়ে মে মাসে ২০১৯-২০ ব্যাচের সঙ্গে একত্রে নিতে চাইছে, যা তাদের জন্য অন্যায়।
এক আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী আনন্দ বলেন, "আমাদের পরের ব্যাচকে আগে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে, অথচ আমাদের পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এতে আমরা আরও দেড় বছর পিছিয়ে যাব, ফলে পরবর্তী উচ্চতর মেডিকেল ডিগ্রির (এমডি, এমএস, এফসিপিএস) পরীক্ষায় অংশ নিতে পারব না।"
তবে বিএমডিসির রেজিস্ট্রার চিকিৎসক লিয়াকত আলী জানান, নিয়ম অনুযায়ী অনুত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা মে মাসের পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেন এবং শিক্ষার্থীদের দাবি অনুযায়ী মার্চে আলাদা পরীক্ষা নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তিনি বলেন, "তারা মধ্যবর্তী পরীক্ষা চাইছে, যা আইনবহির্ভূত। পরীক্ষার সূচি ও নিয়ম ঠিক করে ডিন অফিস, বিএমডিসি নয়।"
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. মোস্তাক আহমেদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের বৈঠক হয়। সেখানেও জানানো হয়, বিএমডিসির কারিকুলাম অনুযায়ী বছরে দুটি পরীক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে—মে ও নভেম্বর মাসে। তাই মার্চে পরীক্ষা নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
বুধবার, ০৫ মার্চ ২০২৫
চলতি বছরের মে মাসে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকা ফাইনাল পেশাগত এমবিবিএস পরীক্ষা মার্চে এগিয়ে আনার দাবিতে ঢাকার বিজয়নগরে বিক্ষোভ করছে অকৃতকার্য ও অনিয়মিত মেডিকেল শিক্ষার্থীরা।
বুধবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) ভবন অবরোধ করে রাখে শিক্ষার্থীরা। এতে ভবনের ভেতরে থাকা কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আটকা পড়েন, কেউ ভেতরে ঢুকতে বা বের হতে পারছেন না।
বিএমডিসির রেজিস্ট্রার চিকিৎসক মো. লিয়াকত আলী জানান, কয়েকশ শিক্ষার্থী ভবনের প্রধান ফটকে অবস্থান নিয়েছেন, ফলে বিএমডিসিসহ ভবনের অন্যান্য অফিসের কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের দাবি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত ২০১৮-১৯ সেশনের ফাইনাল প্রফেশনাল সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষার আলাদা আয়োজন করা হোক। তাদের অভিযোগ, বিএমডিসি নিয়ম অনুযায়ী তাদের জন্য আলাদা পরীক্ষা নেওয়ার কথা থাকলেও সেটি পিছিয়ে মে মাসে ২০১৯-২০ ব্যাচের সঙ্গে একত্রে নিতে চাইছে, যা তাদের জন্য অন্যায়।
এক আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী আনন্দ বলেন, "আমাদের পরের ব্যাচকে আগে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে, অথচ আমাদের পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এতে আমরা আরও দেড় বছর পিছিয়ে যাব, ফলে পরবর্তী উচ্চতর মেডিকেল ডিগ্রির (এমডি, এমএস, এফসিপিএস) পরীক্ষায় অংশ নিতে পারব না।"
তবে বিএমডিসির রেজিস্ট্রার চিকিৎসক লিয়াকত আলী জানান, নিয়ম অনুযায়ী অনুত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা মে মাসের পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেন এবং শিক্ষার্থীদের দাবি অনুযায়ী মার্চে আলাদা পরীক্ষা নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তিনি বলেন, "তারা মধ্যবর্তী পরীক্ষা চাইছে, যা আইনবহির্ভূত। পরীক্ষার সূচি ও নিয়ম ঠিক করে ডিন অফিস, বিএমডিসি নয়।"
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. মোস্তাক আহমেদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের বৈঠক হয়। সেখানেও জানানো হয়, বিএমডিসির কারিকুলাম অনুযায়ী বছরে দুটি পরীক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে—মে ও নভেম্বর মাসে। তাই মার্চে পরীক্ষা নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।