রোজার ঈদের আগে বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে শ্রমিকদের মিছিল সচিবালয়ের দিকে যাওয়ার সময় পুলিশি বাধায় পণ্ড হয়ে গেছে। মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে শ্রমিকরা শ্রম ভবনের সামনে থেকে মিছিল নিয়ে সচিবালয়ের দিকে যাচ্ছিলেন, কিন্তু প্রেস ক্লাবের সামনে পুলিশ তাদের বাধা দেয়।
পুলিশের ব্যারিকেড ও লাঠিচার্জ
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শ্রমিকদের মিছিল দেখে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে অবস্থান নেয়। একপর্যায়ে আন্দোলনকারীরা এগিয়ে যেতে চাইলে পুলিশ লাঠিচার্জ ও টিয়ারশেল ছুড়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এতে শ্রমিকরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যান এবং পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে গত তিন দিন ধরে শ্রমিকরা শ্রম ভবনের সামনে অবস্থান করে ছিলেন। তবে পুলিশের বাধার পর তারা সংগঠিত হতে চেষ্টা করলে পুলিশ আবারও তাদের বাধা দেয়। কিছুটা ধাওয়াধাওয়িরও ঘটনা ঘটে।
শাহবাগ থানার ওসি মো. খালিদ মনসুর জানান, “শ্রমিকরা ব্যারিকেডের কাছে পৌঁছানোর আগেই পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়ে, এতে আমাদের তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।” তিনি আরও জানান, পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে এবং আন্দোলনকারীদের ডিসপাচ করে দেওয়া হয়েছে।
গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক সাদেকুর রহমান শামীম জানিয়েছেন, পুলিশের লাঠিচার্জ ও টিয়ারশেল ছোড়ার পর কিছু শ্রমিক আহত হয়েছেন এবং ৭-৮ জনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তার মতে, আন্দোলনকারীদের প্রকৃত আহত সংখ্যা আরও বেশি।
শাহবাগ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আসাদুজ্জামান বলেন, “সচিবালয় সড়কে ঢুকতে চাইলে তাদের বাধা দেওয়া হয়, কারণ এটি নিয়ম অনুযায়ী। শ্রমিকরা পুলিশের দিকে ইটপাটকেল ছোড়ার পর পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে টিয়ারশেল ছুড়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।”
মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫
রোজার ঈদের আগে বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে শ্রমিকদের মিছিল সচিবালয়ের দিকে যাওয়ার সময় পুলিশি বাধায় পণ্ড হয়ে গেছে। মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে শ্রমিকরা শ্রম ভবনের সামনে থেকে মিছিল নিয়ে সচিবালয়ের দিকে যাচ্ছিলেন, কিন্তু প্রেস ক্লাবের সামনে পুলিশ তাদের বাধা দেয়।
পুলিশের ব্যারিকেড ও লাঠিচার্জ
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শ্রমিকদের মিছিল দেখে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে অবস্থান নেয়। একপর্যায়ে আন্দোলনকারীরা এগিয়ে যেতে চাইলে পুলিশ লাঠিচার্জ ও টিয়ারশেল ছুড়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এতে শ্রমিকরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যান এবং পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে গত তিন দিন ধরে শ্রমিকরা শ্রম ভবনের সামনে অবস্থান করে ছিলেন। তবে পুলিশের বাধার পর তারা সংগঠিত হতে চেষ্টা করলে পুলিশ আবারও তাদের বাধা দেয়। কিছুটা ধাওয়াধাওয়িরও ঘটনা ঘটে।
শাহবাগ থানার ওসি মো. খালিদ মনসুর জানান, “শ্রমিকরা ব্যারিকেডের কাছে পৌঁছানোর আগেই পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়ে, এতে আমাদের তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।” তিনি আরও জানান, পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে এবং আন্দোলনকারীদের ডিসপাচ করে দেওয়া হয়েছে।
গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক সাদেকুর রহমান শামীম জানিয়েছেন, পুলিশের লাঠিচার্জ ও টিয়ারশেল ছোড়ার পর কিছু শ্রমিক আহত হয়েছেন এবং ৭-৮ জনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তার মতে, আন্দোলনকারীদের প্রকৃত আহত সংখ্যা আরও বেশি।
শাহবাগ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আসাদুজ্জামান বলেন, “সচিবালয় সড়কে ঢুকতে চাইলে তাদের বাধা দেওয়া হয়, কারণ এটি নিয়ম অনুযায়ী। শ্রমিকরা পুলিশের দিকে ইটপাটকেল ছোড়ার পর পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে টিয়ারশেল ছুড়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।”