গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানার হারিকেন এলাকায় এক নারী শ্রমিক নিহতের ঘটনায় ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করেছে শ্রমিকরা। পুলিশ, সেনাবাহিনী সহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে লাঠিচার্জ করে শ্রমিকদের সরিয়ে দিলে সোয়া দুই ঘণ্টা পর যান চলাচল শুরু হয়।
মঙ্গলবার সকাল সোয়া ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত চম্পা বেগম (১৮) নেত্রকোনা জেলার হাররকান্দি গ্রামের আরফত আলীর মেয়ে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে , সকালে হারিকেন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ইন্টারলুপ বিডি লিমিটেডে কর্মরত চম্পা বেগম কারখানায় আসছিলেন। রাস্তা পারাপারের সময় তাকে অজ্ঞাত নামা একটি ট্রাক চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই ওই নারী নিহত হন। ঘটনার পর সকাল সাড়ে আটটার দিকে সহকর্মী শ্রমিকেরা ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ সৃষ্টি করে। এতে মহাসড়কের উভয় পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে চেষ্টা করে। মহাসড়কের উভয় পাশে যান চলাচল বন্ধ থাকায় দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। ভোগান্তিতে পড়েন হাজার হাজার যাত্রী,চালক ও পথচারীরা।
পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা শ্রমিকদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়ার অনুরোধ করেন। এ সময় সেনাবাহিনী ও পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এসময় ভাঙচুর করা হয় বেশ কিছু যানবাহন। এক পর্যায়ে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাদের লাঠিচার্জ করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পরে সোয়া ১১ টার দিকে ওই মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
গাজীপুরে মহানগর ট্রাফিক পুলিশের উপকমিশনার এস এম আশরাফুল আলম বলেন, সকালে ট্রাক চাপায় এক নারী শ্রমিক নিহতের জেরে শ্রমিকরা ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে। পুলিশ, সেনাবাহিনী সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের সরিয়ে দিলে যান চলাচল শুরু হয়।
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫
গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানার হারিকেন এলাকায় এক নারী শ্রমিক নিহতের ঘটনায় ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করেছে শ্রমিকরা। পুলিশ, সেনাবাহিনী সহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে লাঠিচার্জ করে শ্রমিকদের সরিয়ে দিলে সোয়া দুই ঘণ্টা পর যান চলাচল শুরু হয়।
মঙ্গলবার সকাল সোয়া ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত চম্পা বেগম (১৮) নেত্রকোনা জেলার হাররকান্দি গ্রামের আরফত আলীর মেয়ে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে , সকালে হারিকেন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ইন্টারলুপ বিডি লিমিটেডে কর্মরত চম্পা বেগম কারখানায় আসছিলেন। রাস্তা পারাপারের সময় তাকে অজ্ঞাত নামা একটি ট্রাক চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই ওই নারী নিহত হন। ঘটনার পর সকাল সাড়ে আটটার দিকে সহকর্মী শ্রমিকেরা ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ সৃষ্টি করে। এতে মহাসড়কের উভয় পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে চেষ্টা করে। মহাসড়কের উভয় পাশে যান চলাচল বন্ধ থাকায় দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। ভোগান্তিতে পড়েন হাজার হাজার যাত্রী,চালক ও পথচারীরা।
পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা শ্রমিকদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়ার অনুরোধ করেন। এ সময় সেনাবাহিনী ও পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এসময় ভাঙচুর করা হয় বেশ কিছু যানবাহন। এক পর্যায়ে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাদের লাঠিচার্জ করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পরে সোয়া ১১ টার দিকে ওই মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
গাজীপুরে মহানগর ট্রাফিক পুলিশের উপকমিশনার এস এম আশরাফুল আলম বলেন, সকালে ট্রাক চাপায় এক নারী শ্রমিক নিহতের জেরে শ্রমিকরা ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে। পুলিশ, সেনাবাহিনী সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের সরিয়ে দিলে যান চলাচল শুরু হয়।