রাজধানীর নটরডেম কলেজ ক্যাম্পাস থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া এক ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে।
কলেজের ‘ভবনের বারান্দা থেকে পড়ে’ তার মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে বলে শিক্ষার্থীদের ধারণা।
ধ্রুবব্রত দাস (১৮) নামে ওই শিক্ষার্থী এবারের এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন।
সোমবার বিকালে সোয়া ৪টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন বলে হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান।
ধ্রুবব্রত পরিবারের সঙ্গে গোপীবাগের একটি বাসায় থাকতেন। দুই ভাইয়ের মধ্যে বড় ছিলেন তিনি।
তার বাবা বাণীব্রত দাস বলেন, প্রবেশপত্র আনার জন্য ছেলের সঙ্গে কলেজে গিয়েছিলেন। তিনি কলেজ গেইটের বাইরে ছিলেন। তার ছেলে গিয়েছিলেন প্রবেশপত্র আনতে। কিন্তু একটু পর দেখতে পান, অন্য শিক্ষার্থীরা তার ছেলেকে রক্তাক্ত অবস্থায় ধরাধরি করে নিয়ে আসছে।
ধ্রুবকে প্রথমে কাছের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। এরপর বিকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়।
ধ্রুব কীভাবে রক্তাক্ত হলেন, সে ব্যাপারে কিছু জানাতে পারেননি তার বাবা বাণীব্রত দাস। তিনি বলেন, “আমি গেইটের বাইরে থেকে ছেলেকে ফোন দিয়েছিলাম, সে বলছিল বাবা ৫ থেকে ১০ মিনিট সময় লাগবে বের হতে। কিন্তু পরে তাকে পাই গুরুতর আহত অবস্থায়। কীভাবে কী হল, আমি কিছুই বলতে পারব না।”
ওই কলেজের এক শিক্ষার্থী নাফিজ রহমান বলেন, “আমরা হঠাৎ একটি শব্দ পাই। বাইরে গিয়ে দেখি, সে রক্তাক্ত অবস্থায় নিচে পড়ে আছে। পরে আমরা উদ্ধার করে নিয়ে আসি।”
‘বারান্দা থেকে অসাবধানতাবশত’ সে নিচে পড়ে যেতে পারে বলে ধারণা শিক্ষার্থীদের।
পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনাটি সংশ্লিষ্ট থানায় অবগত করা হয়েছে।
সোমবার, ১২ মে ২০২৫
রাজধানীর নটরডেম কলেজ ক্যাম্পাস থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া এক ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে।
কলেজের ‘ভবনের বারান্দা থেকে পড়ে’ তার মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে বলে শিক্ষার্থীদের ধারণা।
ধ্রুবব্রত দাস (১৮) নামে ওই শিক্ষার্থী এবারের এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন।
সোমবার বিকালে সোয়া ৪টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন বলে হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান।
ধ্রুবব্রত পরিবারের সঙ্গে গোপীবাগের একটি বাসায় থাকতেন। দুই ভাইয়ের মধ্যে বড় ছিলেন তিনি।
তার বাবা বাণীব্রত দাস বলেন, প্রবেশপত্র আনার জন্য ছেলের সঙ্গে কলেজে গিয়েছিলেন। তিনি কলেজ গেইটের বাইরে ছিলেন। তার ছেলে গিয়েছিলেন প্রবেশপত্র আনতে। কিন্তু একটু পর দেখতে পান, অন্য শিক্ষার্থীরা তার ছেলেকে রক্তাক্ত অবস্থায় ধরাধরি করে নিয়ে আসছে।
ধ্রুবকে প্রথমে কাছের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। এরপর বিকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়।
ধ্রুব কীভাবে রক্তাক্ত হলেন, সে ব্যাপারে কিছু জানাতে পারেননি তার বাবা বাণীব্রত দাস। তিনি বলেন, “আমি গেইটের বাইরে থেকে ছেলেকে ফোন দিয়েছিলাম, সে বলছিল বাবা ৫ থেকে ১০ মিনিট সময় লাগবে বের হতে। কিন্তু পরে তাকে পাই গুরুতর আহত অবস্থায়। কীভাবে কী হল, আমি কিছুই বলতে পারব না।”
ওই কলেজের এক শিক্ষার্থী নাফিজ রহমান বলেন, “আমরা হঠাৎ একটি শব্দ পাই। বাইরে গিয়ে দেখি, সে রক্তাক্ত অবস্থায় নিচে পড়ে আছে। পরে আমরা উদ্ধার করে নিয়ে আসি।”
‘বারান্দা থেকে অসাবধানতাবশত’ সে নিচে পড়ে যেতে পারে বলে ধারণা শিক্ষার্থীদের।
পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনাটি সংশ্লিষ্ট থানায় অবগত করা হয়েছে।