গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বকেয়া পাওনার দাবিতে সড়কে নামেন বন্ধ হয়ে যাওয়া একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। শুক্রবার সকালে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের চন্দ্রা এলাকায় রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করলে থমকে যায় যান চলাচল।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে ও লাঠিপেটা করে শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এতে অন্তত ১০ শ্রমিক আহত হন বলে জানা গেছে। আহতরা স্থানীয় বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা নিয়েছেন।
পুলিশ ও শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কালিয়াকৈরের চন্দ্রা এলাকায় অবস্থিত ‘মাহমুদ জিনস লিমিটেড’ নামের কারখানাটি গত বছরের ১০ অক্টোবর স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানটির প্রায় দুই হাজার শ্রমিকের বকেয়া পাওনা এখনও পরিশোধ হয়নি, যার নিষ্পত্তির দায়িত্ব রয়েছে শ্রম মন্ত্রণালয়ের ওপর।
শ্রমিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্নভাবে দাবি জানালেও মালিকপক্ষ কিংবা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাঁদের পাওনার বিষয়ে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে শুক্রবার সকাল থেকেই সড়কে বিক্ষোভে নামেন তাঁরা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শ্রমিকেরা মহাসড়ক অবরোধ করলে এক পর্যায়ে সৃষ্টি হয় যানজট। পরে পুলিশ এসে কাঁদানে গ্যাস ও লাঠিপেটার মাধ্যমে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে।
এ বিষয়ে কারখানার প্রশাসনিক ব্যবস্থাপক আবু তালেব বলেন, “শ্রম আইন অনুযায়ী কারখানাটি স্থায়ীভাবে বন্ধ করা হয়েছে। এখন শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধের বিষয়টি শ্রম মন্ত্রণালয়ের অধীন। কারখানা কর্তৃপক্ষের হাতে এই মুহূর্তে কিছু নেই।”
কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিয়াদ মাহমুদ বলেন, “শ্রমিকেরা রাস্তা অবরোধ করায় যান চলাচলে সমস্যা হচ্ছিল। তাদের সরিয়ে দিয়ে এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়েছে। এলাকা জুড়ে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।”
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বকেয়া পাওনার দাবিতে সড়কে নামেন বন্ধ হয়ে যাওয়া একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। শুক্রবার সকালে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের চন্দ্রা এলাকায় রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করলে থমকে যায় যান চলাচল।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে ও লাঠিপেটা করে শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এতে অন্তত ১০ শ্রমিক আহত হন বলে জানা গেছে। আহতরা স্থানীয় বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা নিয়েছেন।
পুলিশ ও শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কালিয়াকৈরের চন্দ্রা এলাকায় অবস্থিত ‘মাহমুদ জিনস লিমিটেড’ নামের কারখানাটি গত বছরের ১০ অক্টোবর স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানটির প্রায় দুই হাজার শ্রমিকের বকেয়া পাওনা এখনও পরিশোধ হয়নি, যার নিষ্পত্তির দায়িত্ব রয়েছে শ্রম মন্ত্রণালয়ের ওপর।
শ্রমিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্নভাবে দাবি জানালেও মালিকপক্ষ কিংবা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাঁদের পাওনার বিষয়ে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে শুক্রবার সকাল থেকেই সড়কে বিক্ষোভে নামেন তাঁরা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শ্রমিকেরা মহাসড়ক অবরোধ করলে এক পর্যায়ে সৃষ্টি হয় যানজট। পরে পুলিশ এসে কাঁদানে গ্যাস ও লাঠিপেটার মাধ্যমে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে।
এ বিষয়ে কারখানার প্রশাসনিক ব্যবস্থাপক আবু তালেব বলেন, “শ্রম আইন অনুযায়ী কারখানাটি স্থায়ীভাবে বন্ধ করা হয়েছে। এখন শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধের বিষয়টি শ্রম মন্ত্রণালয়ের অধীন। কারখানা কর্তৃপক্ষের হাতে এই মুহূর্তে কিছু নেই।”
কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিয়াদ মাহমুদ বলেন, “শ্রমিকেরা রাস্তা অবরোধ করায় যান চলাচলে সমস্যা হচ্ছিল। তাদের সরিয়ে দিয়ে এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়েছে। এলাকা জুড়ে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।”