কাজ করতেন এক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। সেই প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ‘জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্কের’। পরে ‘বিয়ের প্রলোভনে’ সেই সম্পর্ক ‘নিয়মিত ঘটনায়’ পরিণত হয় বলেও অভিযোগ ওই নারী কর্মীর।
একপর্যায়ে ওই নারী ‘গর্ভবতী’ হয়ে পড়লে সামাজিকভাবে ‘সন্তানের স্বীকৃতি’ দেয়ার ‘আশ্বাসে’ সম্পর্ক অব্যহত রাখেন বলেও অভিযোগ করলেন ওই নারী। তবে এখন গর্ভের ওই সন্তান পৃথিবীর আলো দেখলেও পিতার স্বীকৃতি মিলছে না বলে অভিযোগ।
পরে আদালতের নির্দেশে ডিএনএ পরীক্ষায় মিল পাওয়া গেলেও নিজের সন্তান হিসেবে ওই ব্যাক্তি মানতে নারাজ বলে অভিযোগ করলেন সেই নারী। তার আরও অভিযোগ ওই ডিএনএ রিপোর্টকে ‘ভুয়া দাবি’ করে তাকে ‘হত্যা ও গুমের’ হুমকি দিচ্ছেন।
এক সংবাদ সম্মেলন এসব অভিযোগ করেছেন মবিনা জান্নাত নামে ওই নারী। আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর ইস্কাটনের একটি রেস্তোরায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করে ওই নারী বলেন, পারিবারিকভাবে এক ব্যক্তির সাথে বিয়ের পর ঝামেলা শুরু হলে আলাদা থাকতে শুরু করেন তিনি।
মবিনা জানান ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে এএনএইচ গ্রুপের বিজনেস ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেট সেলস এক্সিকিউটিভ পদে যোগ দেন তিনি। তার কথা: ‘এরপর আমার অসহায়ত্ব ও বৈবাহিক সংকটের সুযোগ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির এমডি মোকাদ্দেস হানিফ জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক করে। নিজের স্ত্রী সন্তান থাকার পরেও আমাকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে নিয়মিত বাসায় আসা যাওয়া করতে থাকে। একপর্যায়ে আমি গর্ভবতী হয়ে পড়লে- ওই সন্তানকে স্বীকৃতি দেয়ার আশ্বাস দেয় মোকদ্দেস।’
‘কিন্তু,’ মবিনার অভিযোগ, ‘সন্তান জন্ম নেয়ার পর গড়িমসি শুরু করে। সন্তানের স্বীকৃতি পেতে আমি আদালতে মামলা করি। ওই মামলায় কয়েকমাস কারাভোগ করে মোকাদ্দেস। এরআগে মামলা দায়েরের পর সন্তানের ডিএনএ টেস্ট করে মোকাদ্দেসের সাথে মিল পাওয়া যায়। এরপরও সে সন্তানের স্বীকৃতি দিচ্ছে না। উল্টো মামলা তুলে নিতে সন্তানসহ আমাকে হত্যা ও গুমের হুমকি দিচ্ছে।’
আইনি সুরক্ষার জন্য তিনি প্রধান উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
অভিযোগের বিষয়ে মেবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে মোকাদ্দেস হানিফ টলিন বলেন, ‘ডিএনএ অনুযায়ী ওই সন্তানের বাবা আমি। তবে, এখানে অনেক কাহিনী রয়েছে। মোবাইলে বিস্তারিত বলা সম্ভব নয়। লম্বা সময় নিয়ে বলতে হবে। এছাড়া এ বিষয়ে আর কিছু বলার নেই।’
রোববার, ২৫ মে ২০২৫
কাজ করতেন এক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। সেই প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ‘জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্কের’। পরে ‘বিয়ের প্রলোভনে’ সেই সম্পর্ক ‘নিয়মিত ঘটনায়’ পরিণত হয় বলেও অভিযোগ ওই নারী কর্মীর।
একপর্যায়ে ওই নারী ‘গর্ভবতী’ হয়ে পড়লে সামাজিকভাবে ‘সন্তানের স্বীকৃতি’ দেয়ার ‘আশ্বাসে’ সম্পর্ক অব্যহত রাখেন বলেও অভিযোগ করলেন ওই নারী। তবে এখন গর্ভের ওই সন্তান পৃথিবীর আলো দেখলেও পিতার স্বীকৃতি মিলছে না বলে অভিযোগ।
পরে আদালতের নির্দেশে ডিএনএ পরীক্ষায় মিল পাওয়া গেলেও নিজের সন্তান হিসেবে ওই ব্যাক্তি মানতে নারাজ বলে অভিযোগ করলেন সেই নারী। তার আরও অভিযোগ ওই ডিএনএ রিপোর্টকে ‘ভুয়া দাবি’ করে তাকে ‘হত্যা ও গুমের’ হুমকি দিচ্ছেন।
এক সংবাদ সম্মেলন এসব অভিযোগ করেছেন মবিনা জান্নাত নামে ওই নারী। আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর ইস্কাটনের একটি রেস্তোরায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করে ওই নারী বলেন, পারিবারিকভাবে এক ব্যক্তির সাথে বিয়ের পর ঝামেলা শুরু হলে আলাদা থাকতে শুরু করেন তিনি।
মবিনা জানান ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে এএনএইচ গ্রুপের বিজনেস ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেট সেলস এক্সিকিউটিভ পদে যোগ দেন তিনি। তার কথা: ‘এরপর আমার অসহায়ত্ব ও বৈবাহিক সংকটের সুযোগ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির এমডি মোকাদ্দেস হানিফ জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক করে। নিজের স্ত্রী সন্তান থাকার পরেও আমাকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে নিয়মিত বাসায় আসা যাওয়া করতে থাকে। একপর্যায়ে আমি গর্ভবতী হয়ে পড়লে- ওই সন্তানকে স্বীকৃতি দেয়ার আশ্বাস দেয় মোকদ্দেস।’
‘কিন্তু,’ মবিনার অভিযোগ, ‘সন্তান জন্ম নেয়ার পর গড়িমসি শুরু করে। সন্তানের স্বীকৃতি পেতে আমি আদালতে মামলা করি। ওই মামলায় কয়েকমাস কারাভোগ করে মোকাদ্দেস। এরআগে মামলা দায়েরের পর সন্তানের ডিএনএ টেস্ট করে মোকাদ্দেসের সাথে মিল পাওয়া যায়। এরপরও সে সন্তানের স্বীকৃতি দিচ্ছে না। উল্টো মামলা তুলে নিতে সন্তানসহ আমাকে হত্যা ও গুমের হুমকি দিচ্ছে।’
আইনি সুরক্ষার জন্য তিনি প্রধান উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
অভিযোগের বিষয়ে মেবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে মোকাদ্দেস হানিফ টলিন বলেন, ‘ডিএনএ অনুযায়ী ওই সন্তানের বাবা আমি। তবে, এখানে অনেক কাহিনী রয়েছে। মোবাইলে বিস্তারিত বলা সম্ভব নয়। লম্বা সময় নিয়ে বলতে হবে। এছাড়া এ বিষয়ে আর কিছু বলার নেই।’