যুদ্ধাপরাধ মামলায় মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস পাওয়া জামায়াতে ইসলামীর নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম বুধবার সকালে মুক্তি পাবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন তার আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
মঙ্গলবার বিকেলে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, “ইনশাল্লাহ আশা করি আগামীকাল সকালে [৯-১০ টা] জনাব এটিএম আজহারুল ইসলাম ভাই পিজি হাসপাতালের প্রিজন সেল থেকে মুক্তি পাবেন।”
কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার এ কে এম মাসুম জানান, বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের কার্ডিয়াক ব্লকে চিকিৎসাধীন আছেন আজহারুল ইসলাম। আদালতের আদেশের নথিপত্র হাতে পেলেই কারা কর্তৃপক্ষ পরবর্তী ব্যবস্থা নেবে।
জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলামকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল, যা আপিল বিভাগেও বহাল ছিল। তবে সরকার পরিবর্তনের পর তার রিভিউ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগ নতুন করে শুনানি নিয়ে তাকে বেকসুর খালাস দেয়।
মঙ্গলবার বিকেলে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে সাত বিচারপতির একটি বেঞ্চ তিন পৃষ্ঠার সংক্ষিপ্ত রায় প্রকাশ করেন। বেঞ্চের অন্য বিচারকরা হলেন মো. আশফাকুল ইসলাম, জুবায়ের রহমান চৌধুরী, মো. রেজাউল হক, ইমদাদুল হক, মো. আসাদুজ্জামান ও ফারাহ মাহবুব।
আদালত জানিয়েছে, যদি আর কোনো মামলা না থাকে, তাহলে আজহারকে অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে। এই সংক্ষিপ্ত আদেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল হয়ে কারাগারে পৌঁছালেই তিনি মুক্তি পাবেন বলে আইনজীবীরা জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫
যুদ্ধাপরাধ মামলায় মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস পাওয়া জামায়াতে ইসলামীর নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম বুধবার সকালে মুক্তি পাবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন তার আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
মঙ্গলবার বিকেলে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, “ইনশাল্লাহ আশা করি আগামীকাল সকালে [৯-১০ টা] জনাব এটিএম আজহারুল ইসলাম ভাই পিজি হাসপাতালের প্রিজন সেল থেকে মুক্তি পাবেন।”
কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার এ কে এম মাসুম জানান, বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের কার্ডিয়াক ব্লকে চিকিৎসাধীন আছেন আজহারুল ইসলাম। আদালতের আদেশের নথিপত্র হাতে পেলেই কারা কর্তৃপক্ষ পরবর্তী ব্যবস্থা নেবে।
জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলামকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল, যা আপিল বিভাগেও বহাল ছিল। তবে সরকার পরিবর্তনের পর তার রিভিউ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগ নতুন করে শুনানি নিয়ে তাকে বেকসুর খালাস দেয়।
মঙ্গলবার বিকেলে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে সাত বিচারপতির একটি বেঞ্চ তিন পৃষ্ঠার সংক্ষিপ্ত রায় প্রকাশ করেন। বেঞ্চের অন্য বিচারকরা হলেন মো. আশফাকুল ইসলাম, জুবায়ের রহমান চৌধুরী, মো. রেজাউল হক, ইমদাদুল হক, মো. আসাদুজ্জামান ও ফারাহ মাহবুব।
আদালত জানিয়েছে, যদি আর কোনো মামলা না থাকে, তাহলে আজহারকে অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে। এই সংক্ষিপ্ত আদেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল হয়ে কারাগারে পৌঁছালেই তিনি মুক্তি পাবেন বলে আইনজীবীরা জানিয়েছেন।