ঢাকার গেন্ডারিয়ায় ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণের পর পাশের একটি বাসায় আগুন লেগে দগ্ধ হয়েছেন একই পরিবারের তিনজন। তাদের মধ্যে মেজবাহ উদ্দিন (২৮) নামে এক যুবক মারা গেছেন।
বৃহস্পতিবার রাত ২টার দিকে দোতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন মো. মুসলিম (৬৫), তার স্ত্রী সালমা বেগম (৫০) ও তাদের ছেলে মেজবাহ।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন সুলতান মাহমুদ শিকদার জানান, মেজবাহকে শতভাগ দগ্ধ অবস্থায় আনা হয়। শরীরের পাশাপাশি তার শ্বাসনালীও পুড়ে যায়। শুক্রবার দুপুর ১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
গেন্ডারিয়া থানার এসআই আব্দুল কাদের বলেন, ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণের পর বাসার বারান্দায় থাকা আইপিএস বিস্ফোরণ হলে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। পরে ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার লিমা খানম জানান, রাত ২টা ১০ মিনিটে খবর পেয়ে দুটি ইউনিট কাজ শুরু করে এবং রাত ২টা ২৭ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে দগ্ধ তিনজনকে স্থানীয়রা এর আগেই হাসপাতালে নিয়ে যান।
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, চিকিৎসাধীন মুসলিম ও সালমার শরীরের প্রায় ৯০ শতাংশ পুড়ে গেছে।
শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫
ঢাকার গেন্ডারিয়ায় ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণের পর পাশের একটি বাসায় আগুন লেগে দগ্ধ হয়েছেন একই পরিবারের তিনজন। তাদের মধ্যে মেজবাহ উদ্দিন (২৮) নামে এক যুবক মারা গেছেন।
বৃহস্পতিবার রাত ২টার দিকে দোতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন মো. মুসলিম (৬৫), তার স্ত্রী সালমা বেগম (৫০) ও তাদের ছেলে মেজবাহ।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন সুলতান মাহমুদ শিকদার জানান, মেজবাহকে শতভাগ দগ্ধ অবস্থায় আনা হয়। শরীরের পাশাপাশি তার শ্বাসনালীও পুড়ে যায়। শুক্রবার দুপুর ১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
গেন্ডারিয়া থানার এসআই আব্দুল কাদের বলেন, ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণের পর বাসার বারান্দায় থাকা আইপিএস বিস্ফোরণ হলে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। পরে ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার লিমা খানম জানান, রাত ২টা ১০ মিনিটে খবর পেয়ে দুটি ইউনিট কাজ শুরু করে এবং রাত ২টা ২৭ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে দগ্ধ তিনজনকে স্থানীয়রা এর আগেই হাসপাতালে নিয়ে যান।
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, চিকিৎসাধীন মুসলিম ও সালমার শরীরের প্রায় ৯০ শতাংশ পুড়ে গেছে।