দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট এবং বীরগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন কবর থেকে মৃত ব্যক্তির কঙ্কাল ও হাড়গোড় চুরির ঘটনায় গ্রেফতারকৃত ৫ আসামীকে রিমান্ডে নিয়েছে ঘোড়াঘাট থানা পুলিশ।
গত ২ সেপ্টেম্বর পুলিশ আসামীদের ৫ দিনের রিমান্ডের আবেদন করলে দিনাজপুর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মনিরুজ্জামান একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রিমান্ডে থাকা আসামীরা হলেন, শেরপুর জেলার নকলা থানার আদর্শগ্রাম-টাংগাইলাপাড়া এলাকার মৃত হাফিজ উদ্দিনের ছেলে লালচান (৩০), বাবর হোসেনের ছেলে আব্দুস সোবাহান সফু (২৮), মৃত ওসমান গণির ছেলে সিরাজুল ইসলাম (২৭), মৃত ছাবেদ আলীর ছেলে ফরিদ শেখ (২৪) এবং ময়মনসিংহ সদর থানার অষ্টাধর গ্রামের তাজিম উদ্দিনের ছেলে দেলোয়ার হোসেন বাবু (২৫)।
এরআগে একাধিক কবরস্থান থেকে কঙ্কাল চুরির ঘটনায় গত ২৫ আগষ্ট বীরগঞ্জ এবং এর একদিন পর গত ২৬ আগষ্ট ঘোড়াঘাট থানায় স্থানীয়রা বাদী হয়ে পৃথক দুটি মামলা করে। গত ২৭ আগষ্ট বীরগঞ্জ উপজেলায় কবর থেকে কঙ্কাল চুরির অপরাধে ৫ জনকে আটক করে পুলিশ। পরে বীরগঞ্জ থানার মামলায় তাদেরকে গ্রেফতার দেখায় থানা পুলিশ। পর দিন ২৮ আগষ্ট গ্রেফতারকৃত আসামীরা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবাববন্দী প্রদান করেন।
সে সময় দিনাজপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) শাহ ইফতেখার আহমেদ জানান, চুরি করা এ সব কঙ্কাল আসামীরা রংপুর ও ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় ৬ হাজার ৫০০ থেকে ৭ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি করেন। তারা আন্তঃ বিভাগীয় কঙ্কাল চোর চক্রের সদস্য। দিনাজপুর, পঞ্চগড় এবং ঠাকুরগাঁও জেলার বিভিন্ন কবরস্থান থেকে তারা মৃত মানুষের কঙ্কাল এবং হাড়গোড় চুরি করতো।
এদিকে কবরস্থান থেকে কঙ্কাল চুরির ঘটনায় ঘোড়াঘাট থানায় হওয়া মামলায় গত ২৯ আগষ্ট ওই ৫ আসামীকে আদালতের মাধ্যমে পুনরায় গ্রেফতার দেখায় পুলিশ। ঘোড়াঘাট থানায় দায়ের হওয়া মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) মীর ফেরদৌস আলম আসামীদেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতে রিমান্ডের আবেদন করেন।
ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, একদিনের রিমান্ড শেষে পাঁচ আসামীকে রবিবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে দিনাজপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে আসামীদের কাছে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছি। সে সব তথ্য পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট এবং বীরগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন কবর থেকে মৃত ব্যক্তির কঙ্কাল ও হাড়গোড় চুরির ঘটনায় গ্রেফতারকৃত ৫ আসামীকে রিমান্ডে নিয়েছে ঘোড়াঘাট থানা পুলিশ।
গত ২ সেপ্টেম্বর পুলিশ আসামীদের ৫ দিনের রিমান্ডের আবেদন করলে দিনাজপুর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মনিরুজ্জামান একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রিমান্ডে থাকা আসামীরা হলেন, শেরপুর জেলার নকলা থানার আদর্শগ্রাম-টাংগাইলাপাড়া এলাকার মৃত হাফিজ উদ্দিনের ছেলে লালচান (৩০), বাবর হোসেনের ছেলে আব্দুস সোবাহান সফু (২৮), মৃত ওসমান গণির ছেলে সিরাজুল ইসলাম (২৭), মৃত ছাবেদ আলীর ছেলে ফরিদ শেখ (২৪) এবং ময়মনসিংহ সদর থানার অষ্টাধর গ্রামের তাজিম উদ্দিনের ছেলে দেলোয়ার হোসেন বাবু (২৫)।
এরআগে একাধিক কবরস্থান থেকে কঙ্কাল চুরির ঘটনায় গত ২৫ আগষ্ট বীরগঞ্জ এবং এর একদিন পর গত ২৬ আগষ্ট ঘোড়াঘাট থানায় স্থানীয়রা বাদী হয়ে পৃথক দুটি মামলা করে। গত ২৭ আগষ্ট বীরগঞ্জ উপজেলায় কবর থেকে কঙ্কাল চুরির অপরাধে ৫ জনকে আটক করে পুলিশ। পরে বীরগঞ্জ থানার মামলায় তাদেরকে গ্রেফতার দেখায় থানা পুলিশ। পর দিন ২৮ আগষ্ট গ্রেফতারকৃত আসামীরা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবাববন্দী প্রদান করেন।
সে সময় দিনাজপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) শাহ ইফতেখার আহমেদ জানান, চুরি করা এ সব কঙ্কাল আসামীরা রংপুর ও ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় ৬ হাজার ৫০০ থেকে ৭ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি করেন। তারা আন্তঃ বিভাগীয় কঙ্কাল চোর চক্রের সদস্য। দিনাজপুর, পঞ্চগড় এবং ঠাকুরগাঁও জেলার বিভিন্ন কবরস্থান থেকে তারা মৃত মানুষের কঙ্কাল এবং হাড়গোড় চুরি করতো।
এদিকে কবরস্থান থেকে কঙ্কাল চুরির ঘটনায় ঘোড়াঘাট থানায় হওয়া মামলায় গত ২৯ আগষ্ট ওই ৫ আসামীকে আদালতের মাধ্যমে পুনরায় গ্রেফতার দেখায় পুলিশ। ঘোড়াঘাট থানায় দায়ের হওয়া মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) মীর ফেরদৌস আলম আসামীদেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতে রিমান্ডের আবেদন করেন।
ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, একদিনের রিমান্ড শেষে পাঁচ আসামীকে রবিবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে দিনাজপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে আসামীদের কাছে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছি। সে সব তথ্য পর্যালোচনা করা হচ্ছে।