চুয়াডাঙ্গায় মাকে কুপিয়ে হত্যার দায়ে ছেলে মুকুল হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। একইসঙ্গে তাকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদন্ড দেয়া হয়। গত বুধবার দুপুরে আসামীর উপস্থিতিতে চুয়াডাঙ্গা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. জিয়া হায়দার এ রায় দেন। যাবজ্জীবন কারাদন্ডপ্রাপ্ত মুকুল হোসেন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার পিরোজখালী গ্রামের আসান আলীর ছেলে। আদালত সূত্রে জানা যায়, পারিবারিক কলহের জের ধরে ২০২১ সালের ১৩ নভেম্বর বিকেলে নিজ বাড়িতে মা জবেদা খাতুনকে ধারালো বটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে ছেলে মুকুর হোসেন। এ ঘটনায় পুলিশ মুবুল হোসেনকে গটনাস্থল থেকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় নিহত জবেদা খাতুনের ভাই আলাউদ্দিন বাদি হয়ে ভাগ্নে মুকুল হোসেনকে একমাত্র আসামী করে চুয়াডাঙ্গা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই হাসানুজ্জামান তদন্ত শেষে একই বছরের ৩১ ডিসেম্বর একমাত্র আসামী মুকুল হোসেনকে আসামি করে আদালতে চুড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট বেলাল হোসেন (পিপি) জানান, ১৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বিচারক উপরোক্ত রায় ঘোষণা করেন।
বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৩
চুয়াডাঙ্গায় মাকে কুপিয়ে হত্যার দায়ে ছেলে মুকুল হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। একইসঙ্গে তাকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদন্ড দেয়া হয়। গত বুধবার দুপুরে আসামীর উপস্থিতিতে চুয়াডাঙ্গা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. জিয়া হায়দার এ রায় দেন। যাবজ্জীবন কারাদন্ডপ্রাপ্ত মুকুল হোসেন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার পিরোজখালী গ্রামের আসান আলীর ছেলে। আদালত সূত্রে জানা যায়, পারিবারিক কলহের জের ধরে ২০২১ সালের ১৩ নভেম্বর বিকেলে নিজ বাড়িতে মা জবেদা খাতুনকে ধারালো বটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে ছেলে মুকুর হোসেন। এ ঘটনায় পুলিশ মুবুল হোসেনকে গটনাস্থল থেকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় নিহত জবেদা খাতুনের ভাই আলাউদ্দিন বাদি হয়ে ভাগ্নে মুকুল হোসেনকে একমাত্র আসামী করে চুয়াডাঙ্গা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই হাসানুজ্জামান তদন্ত শেষে একই বছরের ৩১ ডিসেম্বর একমাত্র আসামী মুকুল হোসেনকে আসামি করে আদালতে চুড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট বেলাল হোসেন (পিপি) জানান, ১৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বিচারক উপরোক্ত রায় ঘোষণা করেন।