চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমানের সিটের নিচে ৪ কেজি ৪২০ গ্রাম স্বর্ণ পাওয়া গেছে। গত বুধবার রাতে শারজাহ থেকে আসা এয়ার এরাবিয়া এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে এসব স্বর্ণ পাওয়া যায়। উদ্ধারকৃত স্বর্ণের বাজার মূল্য ৩ কোটি ৫৪ লাখ টাকা।
কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল মতিন তালুকদার বলেন, গোপন খবরের ভিত্তিতে স্বর্ণ চোরাচালান প্রতিরোধের লক্ষ্যে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত সার্কেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিভিন্ন পয়েন্টে সতর্ক অবস্থান নিয়েছিলেন। গত বুধবার রাত পৌনে ৮টার দিকে শারজাহ থেকে আসা ৫ নম্বর বোর্ডিং ব্রিজে সংযুক্ত এয়ার এরাবিয়া এয়ারলাইন্সের জি-৯৫২০ বিমানের বিভিন্ন সিট তল্লাশিকালে ৯ এফ সিটের নিচে পরিত্যক্ত অবস্থায় কালো স্কচটেপ মোড়ানো দুইটি প্যাকেট পাওয়া যায়। প্যাকেট দুটি কাস্টমস ব্যাগেজ কাউন্টারে বিভিন্ন সংস্থার উপস্থিতিতে খুলে আটটি স্বর্ণবার পাওয়া যায়। যার ওজন ৪ কেজি ৪২০ গ্রাম। এই ঘটনায় আইনি কার্যক্রম গ্রহণসহ কাস্টম হাউসের কাছে স্বর্ণগুলো হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৩
চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমানের সিটের নিচে ৪ কেজি ৪২০ গ্রাম স্বর্ণ পাওয়া গেছে। গত বুধবার রাতে শারজাহ থেকে আসা এয়ার এরাবিয়া এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে এসব স্বর্ণ পাওয়া যায়। উদ্ধারকৃত স্বর্ণের বাজার মূল্য ৩ কোটি ৫৪ লাখ টাকা।
কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল মতিন তালুকদার বলেন, গোপন খবরের ভিত্তিতে স্বর্ণ চোরাচালান প্রতিরোধের লক্ষ্যে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত সার্কেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিভিন্ন পয়েন্টে সতর্ক অবস্থান নিয়েছিলেন। গত বুধবার রাত পৌনে ৮টার দিকে শারজাহ থেকে আসা ৫ নম্বর বোর্ডিং ব্রিজে সংযুক্ত এয়ার এরাবিয়া এয়ারলাইন্সের জি-৯৫২০ বিমানের বিভিন্ন সিট তল্লাশিকালে ৯ এফ সিটের নিচে পরিত্যক্ত অবস্থায় কালো স্কচটেপ মোড়ানো দুইটি প্যাকেট পাওয়া যায়। প্যাকেট দুটি কাস্টমস ব্যাগেজ কাউন্টারে বিভিন্ন সংস্থার উপস্থিতিতে খুলে আটটি স্বর্ণবার পাওয়া যায়। যার ওজন ৪ কেজি ৪২০ গ্রাম। এই ঘটনায় আইনি কার্যক্রম গ্রহণসহ কাস্টম হাউসের কাছে স্বর্ণগুলো হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান তিনি।