ঢাকার দোহারে দুর্ধর্ষ সংঘবদ্ধ চোর চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার ও চুরিকৃত মালামাল উদ্ধার করেছে দোহার থানা পুলিশ। উপজেলার বেথুয়া গ্রামের সেলিম চোকদারের ছেলে মিলন চোকদার ও দোহার গ্রামের মৃত সোনা মিয়ার ছেলে নাজির। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৫ ভরি ওজনের ১টি স্বর্ণের সীতাহার এবং ২টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) সকালে প্রেস রিলিজের মাধ্যমে দোহার সার্কেলের এএসপি আশরাফুল আলম বিস্তারিত জানান। প্রেস রিলিজের মাধ্যমে জানা যায়, গত ১১ নভেম্বর উত্তর শিমুলিয়া এলাকার হাসিবুর রহমানের বাড়ির লোকজন পার্শ্ববর্তী মাদ্রাসায় ওয়াজ শুনতে গেলে চোর চক্রের সদস্যরা ঘরের উপরের চালার টিন কেটে ঘরে প্রবেশ করে আলমারির তালা ভেঙে চুরি করে। এসময় চোরেরা আলমারির ভিতরে থাকা ৫ ভরি ওজনের স্বর্ণের ১টি সীতাহার, ৮ আনা ওজনের ১ জোড়া কানের দুল, ২টি মোবাইল ফোন ও নগদ ১০ হাজার টাকা নিয়ে যায়। পরে দোহার থানায় নিয়মিত মামলা রুজু হলে ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান পিপিএম (বার) এর নির্দেশে দোহার সার্কেল সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আশরাফুল আলমের দিক নির্দেশনায় দোহার থানার ওসি মোস্তফা কামালের তত্ত্বাবধানে ইন্সপেক্টর শফিকুল ইসলাম সুমন, এসআই জসীমউদ্দিন ও এসআই দেলোয়ার হোসেনসহ দোহার থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে ঘটনার সঙ্গে জড়িত দুই জন আসাসিকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা প্রাথমিকভাবে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে।
শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৩
ঢাকার দোহারে দুর্ধর্ষ সংঘবদ্ধ চোর চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার ও চুরিকৃত মালামাল উদ্ধার করেছে দোহার থানা পুলিশ। উপজেলার বেথুয়া গ্রামের সেলিম চোকদারের ছেলে মিলন চোকদার ও দোহার গ্রামের মৃত সোনা মিয়ার ছেলে নাজির। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৫ ভরি ওজনের ১টি স্বর্ণের সীতাহার এবং ২টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) সকালে প্রেস রিলিজের মাধ্যমে দোহার সার্কেলের এএসপি আশরাফুল আলম বিস্তারিত জানান। প্রেস রিলিজের মাধ্যমে জানা যায়, গত ১১ নভেম্বর উত্তর শিমুলিয়া এলাকার হাসিবুর রহমানের বাড়ির লোকজন পার্শ্ববর্তী মাদ্রাসায় ওয়াজ শুনতে গেলে চোর চক্রের সদস্যরা ঘরের উপরের চালার টিন কেটে ঘরে প্রবেশ করে আলমারির তালা ভেঙে চুরি করে। এসময় চোরেরা আলমারির ভিতরে থাকা ৫ ভরি ওজনের স্বর্ণের ১টি সীতাহার, ৮ আনা ওজনের ১ জোড়া কানের দুল, ২টি মোবাইল ফোন ও নগদ ১০ হাজার টাকা নিয়ে যায়। পরে দোহার থানায় নিয়মিত মামলা রুজু হলে ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান পিপিএম (বার) এর নির্দেশে দোহার সার্কেল সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আশরাফুল আলমের দিক নির্দেশনায় দোহার থানার ওসি মোস্তফা কামালের তত্ত্বাবধানে ইন্সপেক্টর শফিকুল ইসলাম সুমন, এসআই জসীমউদ্দিন ও এসআই দেলোয়ার হোসেনসহ দোহার থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে ঘটনার সঙ্গে জড়িত দুই জন আসাসিকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা প্রাথমিকভাবে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে।