প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার অভিযোগে করা মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে কেন জামিন দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল দিয়েছেন হাইকোর্ট।
রাজধানীর রমনা মডেল থানায় করা এই মামলায় মির্জা ফখরুলের জামিন চেয়ে করা আবেদনের শুনানি নিয়ে বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল দেন। রাষ্ট্রপক্ষকে এক সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
মামলাটিতে গত ২২ নভেম্বর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে মির্জা ফখরুলের জামিন আবেদন নামঞ্জুর হয়। এরপর জামিন চেয়ে ৫ ডিসেম্বর হাইকোর্টে আবেদন করেন মির্জা ফখরুল। পরদিন জামিন আবেদনের বিষয়টি উত্থাপন করা হলে হাইকোর্ট বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় শুনানির জন্য সময় নির্ধারণ করেন। এর ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার শুনানি হয়।
বৃহস্পতিবার আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন। তার সঙ্গে ছিলেন সগীর হোসেন। মাহবুব উদ্দিন খোকন, কায়সার কামাল, মো. আসাদুজ্জামান, মো. রুহুল কুদ্দুসসহ বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা শুনানিতে ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বি এম আবদুর রাফেল। গত ২৯ অক্টোবর রমনা মডেল থানায় মামলাটি করা হয়। প্রধান বিচারপতির বাসভবনের ফটক ভেঙে ইটপাটকেল নিক্ষেপের অভিযোগে করা এই মামলায় ২৯ অক্টোবরই গ্রেপ্তার হন মির্জা ফখরুল। পরে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে তার জামিনের আবেদন করা হয়। আদালত জামিন আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
২ নভেম্বর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে মির্জা ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন করেন তার আইনজীবীরা। ২২ নভেম্বর আবেদনটি নামঞ্জুর করেন আদালত।
বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩
প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার অভিযোগে করা মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে কেন জামিন দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল দিয়েছেন হাইকোর্ট।
রাজধানীর রমনা মডেল থানায় করা এই মামলায় মির্জা ফখরুলের জামিন চেয়ে করা আবেদনের শুনানি নিয়ে বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল দেন। রাষ্ট্রপক্ষকে এক সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
মামলাটিতে গত ২২ নভেম্বর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে মির্জা ফখরুলের জামিন আবেদন নামঞ্জুর হয়। এরপর জামিন চেয়ে ৫ ডিসেম্বর হাইকোর্টে আবেদন করেন মির্জা ফখরুল। পরদিন জামিন আবেদনের বিষয়টি উত্থাপন করা হলে হাইকোর্ট বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় শুনানির জন্য সময় নির্ধারণ করেন। এর ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার শুনানি হয়।
বৃহস্পতিবার আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন। তার সঙ্গে ছিলেন সগীর হোসেন। মাহবুব উদ্দিন খোকন, কায়সার কামাল, মো. আসাদুজ্জামান, মো. রুহুল কুদ্দুসসহ বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা শুনানিতে ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বি এম আবদুর রাফেল। গত ২৯ অক্টোবর রমনা মডেল থানায় মামলাটি করা হয়। প্রধান বিচারপতির বাসভবনের ফটক ভেঙে ইটপাটকেল নিক্ষেপের অভিযোগে করা এই মামলায় ২৯ অক্টোবরই গ্রেপ্তার হন মির্জা ফখরুল। পরে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে তার জামিনের আবেদন করা হয়। আদালত জামিন আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
২ নভেম্বর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে মির্জা ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন করেন তার আইনজীবীরা। ২২ নভেম্বর আবেদনটি নামঞ্জুর করেন আদালত।