গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদে দুস্থের বরাদ্দ ভিডব্লিউবি কর্মসূচির চাল আত্মসাতের অভিযোগ ওঠেছে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার বরাবরে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন মোরশেদা বেগম নামের এক ভুক্তভোগি নারী।
ওই অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের বুজরুক রহিয়া গ্রামের ছিন্নমূল পরিবারের মেহেদী হাসান মিলনের স্ত্রী মোরশেদা বেগম ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে সরকারি বরাদ্দের প্রত্যেকমাসে ৩০ কেজি চাল প্রত্যাশায় ভিডব্লিউবি কর্মসূচির আওতায় অনলাইনে আবেদন করেন। পরবর্তী মোরশেদা বেগম কার্ডের বিষয়ে খোঁজ নিতে গেলে তার নামে ভিডব্লিউবি কোন কার্ড চুড়ান্ত করাহয়নি বলে পরিষদ থেকে জানানো হয়। অথচ খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, মোরশেদা বেগমের নামে ভিডব্লিউবি কার্ড রয়েছে। কিন্তু সেইকার্ডের চাল তার নামে প্রত্যেক মাসের ৩০ কেজি করে ১০ মাস বিতরণদেখানো হলেও সেই চাল পায়নি মোরশেদা বেগম। এরই মধ্যে এ চাল আত্মসাতের ঘটনাটি ফাঁস হলে এলাবাসীর মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে । ভুক্তভোগি মোরশেদা বেগম বলেন, আমার নামে ভিডব্লিউবি কার্ড হয়েছে তা জানা ছিলো না। ইদানিং জানতেপারি যে আমার কার্ড দিয়ে কেউ চাল উত্তোলন করছে। এ পর্যন্ত আমি কোন চাল পায়নি। উত্তোলন করা ওইসব চাল ও কার্ডটি পাবার জন্য জোর দাবি করছি।
এ বিষয়ে ভাতগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান মাহফুজার রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হয়। তিনি বলেন, মোরশেদা বেগমের নামে ভিডব্লিউবি কার্ড আছে কিনা এবং চাল উত্তোলনের বিষয়টিও জানা নেই। উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তাজান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ভাতগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদে ভিডব্লিউবিসুবিধাভোগির চাল আত্মসাতের বিষয়ে একটি অভিযোগপত্র পেয়েছি। সেটি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শুক্রবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদে দুস্থের বরাদ্দ ভিডব্লিউবি কর্মসূচির চাল আত্মসাতের অভিযোগ ওঠেছে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার বরাবরে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন মোরশেদা বেগম নামের এক ভুক্তভোগি নারী।
ওই অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের বুজরুক রহিয়া গ্রামের ছিন্নমূল পরিবারের মেহেদী হাসান মিলনের স্ত্রী মোরশেদা বেগম ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে সরকারি বরাদ্দের প্রত্যেকমাসে ৩০ কেজি চাল প্রত্যাশায় ভিডব্লিউবি কর্মসূচির আওতায় অনলাইনে আবেদন করেন। পরবর্তী মোরশেদা বেগম কার্ডের বিষয়ে খোঁজ নিতে গেলে তার নামে ভিডব্লিউবি কোন কার্ড চুড়ান্ত করাহয়নি বলে পরিষদ থেকে জানানো হয়। অথচ খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, মোরশেদা বেগমের নামে ভিডব্লিউবি কার্ড রয়েছে। কিন্তু সেইকার্ডের চাল তার নামে প্রত্যেক মাসের ৩০ কেজি করে ১০ মাস বিতরণদেখানো হলেও সেই চাল পায়নি মোরশেদা বেগম। এরই মধ্যে এ চাল আত্মসাতের ঘটনাটি ফাঁস হলে এলাবাসীর মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে । ভুক্তভোগি মোরশেদা বেগম বলেন, আমার নামে ভিডব্লিউবি কার্ড হয়েছে তা জানা ছিলো না। ইদানিং জানতেপারি যে আমার কার্ড দিয়ে কেউ চাল উত্তোলন করছে। এ পর্যন্ত আমি কোন চাল পায়নি। উত্তোলন করা ওইসব চাল ও কার্ডটি পাবার জন্য জোর দাবি করছি।
এ বিষয়ে ভাতগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান মাহফুজার রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হয়। তিনি বলেন, মোরশেদা বেগমের নামে ভিডব্লিউবি কার্ড আছে কিনা এবং চাল উত্তোলনের বিষয়টিও জানা নেই। উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তাজান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ভাতগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদে ভিডব্লিউবিসুবিধাভোগির চাল আত্মসাতের বিষয়ে একটি অভিযোগপত্র পেয়েছি। সেটি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।