কক্সবাজার কলাতলীর কটেজ জোনে এক কিশোরী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর ওই কিশোরী কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে চিকিৎসাধীন আছে। এ ঘটনায় জড়িতদের মধ্যে রিয়াদ নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ।
বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার দিকে কক্সবাজার সদর থানার ওসি রফিকুল ইসলাম এ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় পুলিশ অভিযান অব্যাহত রেখেছে। জড়িতদের শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। একজন আটক রয়েছে। তার নাম ঠিকানা পরে জানানো হবে।
চিকিৎসক, পুলিশ ও ঘটনাস্থলের আশপাশে থাকা লোকজনের দেয়া তথ্য মতে, কক্সবাজার শহরের কলাতলী এলাকার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের বিপরীতে অবস্থিত রাজন কটেজ নামে এক আবাসিক প্রতিষ্ঠানে সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাতে এ সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। ঢাকা থেকে দুই কিশোরীকে একটি অনুষ্ঠানে নাচ করার জন্য কক্সবাজার শহরে আনা হয়েছিল কয়েকদিন আগে। যার মাধ্যমে তারা এসেছিল ওই ব্যক্তি একটি চক্রের হাতে তুলে দেন। পরে ওই চক্রটি রাজন কটেজে নিয়ে কিশোরীকে ধর্ষণ করে।
এরপর মঙ্গলবার সকালে ২ জনকে ঢাকার একটি বাসে তুলে দেয়া হয়। কিন্তু ২ জনের মধ্যে একজন অতিরিক্ত রক্তরক্ষণের কারণে বাস থেকে রামু বাইপাস এলাকায় নেমে যায়। অপরজন বাস থেকে না নেমে ঢাকার উদ্দেশে রওয়ানা হয়। রামুতে নেমে যাওয়া কিশোরী রামু হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়ার সময় চিকিৎসক ঘটনার বিস্তারিত জেনে পুলিশকে অবহিত করেন। পুলিশ তাকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।
রামু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. নোবেল কুমার বড়ুয়া জানান, সকালে ওই কিশোরীকে চিকিৎসা দেন চিকিৎসক নুরুল হুদা শাওন। কিশোরীকে নির্যাতনের কিছু আলামতও সংগ্রহ করা হয়েছে। ওই কিশোরীকে চিকিৎসা দেয়ার পর পুলিশি সহায়তা চাওয়ায় রামু থানা পুলিশকে খবর দেয়া হয়। এরপর পুলিশ তাকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলাম জানান, পুলিশ ঘটনাটি অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে নিয়েছেন। একজন ভিকটিম চিকিৎসাধীন আছে। পুলিশ এ ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছে। একজন আটক হয়েছে। অন্যদের আটকের চেষ্টা চলছে।
বুধবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
কক্সবাজার কলাতলীর কটেজ জোনে এক কিশোরী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর ওই কিশোরী কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে চিকিৎসাধীন আছে। এ ঘটনায় জড়িতদের মধ্যে রিয়াদ নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ।
বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার দিকে কক্সবাজার সদর থানার ওসি রফিকুল ইসলাম এ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় পুলিশ অভিযান অব্যাহত রেখেছে। জড়িতদের শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। একজন আটক রয়েছে। তার নাম ঠিকানা পরে জানানো হবে।
চিকিৎসক, পুলিশ ও ঘটনাস্থলের আশপাশে থাকা লোকজনের দেয়া তথ্য মতে, কক্সবাজার শহরের কলাতলী এলাকার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের বিপরীতে অবস্থিত রাজন কটেজ নামে এক আবাসিক প্রতিষ্ঠানে সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাতে এ সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। ঢাকা থেকে দুই কিশোরীকে একটি অনুষ্ঠানে নাচ করার জন্য কক্সবাজার শহরে আনা হয়েছিল কয়েকদিন আগে। যার মাধ্যমে তারা এসেছিল ওই ব্যক্তি একটি চক্রের হাতে তুলে দেন। পরে ওই চক্রটি রাজন কটেজে নিয়ে কিশোরীকে ধর্ষণ করে।
এরপর মঙ্গলবার সকালে ২ জনকে ঢাকার একটি বাসে তুলে দেয়া হয়। কিন্তু ২ জনের মধ্যে একজন অতিরিক্ত রক্তরক্ষণের কারণে বাস থেকে রামু বাইপাস এলাকায় নেমে যায়। অপরজন বাস থেকে না নেমে ঢাকার উদ্দেশে রওয়ানা হয়। রামুতে নেমে যাওয়া কিশোরী রামু হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়ার সময় চিকিৎসক ঘটনার বিস্তারিত জেনে পুলিশকে অবহিত করেন। পুলিশ তাকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।
রামু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. নোবেল কুমার বড়ুয়া জানান, সকালে ওই কিশোরীকে চিকিৎসা দেন চিকিৎসক নুরুল হুদা শাওন। কিশোরীকে নির্যাতনের কিছু আলামতও সংগ্রহ করা হয়েছে। ওই কিশোরীকে চিকিৎসা দেয়ার পর পুলিশি সহায়তা চাওয়ায় রামু থানা পুলিশকে খবর দেয়া হয়। এরপর পুলিশ তাকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলাম জানান, পুলিশ ঘটনাটি অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে নিয়েছেন। একজন ভিকটিম চিকিৎসাধীন আছে। পুলিশ এ ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছে। একজন আটক হয়েছে। অন্যদের আটকের চেষ্টা চলছে।