নোয়াখালীর সুবর্নচরের মা- মেয়েকে ধর্ষনের ঘটনায় রিমান্ডে আনা চরওয়াপদা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল খায়ের মুনসীকে ৪ দিন রিমান্ডে জিগ্যাসাবাদ শেষে সোমবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরন করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার থেকে সোমবার পর্যন্ত একটানা জিজ্ঞাসাবাদে ও মুখ খুলতে রাজী হয়নি আবুল খায়ের মুনসীয়া মেম্বার।
নোয়াখালী পুলিশ সূএ জানায়, ৫ ফেব্রুয়ারী গ্রেপ্তারের পর আবুল খায়ের মুনসীয়া মেম্বার ও তার সহযোগী মেহেরাজ জুডিশিয়াল আদালতের হাকিমের নিকট স্বিকোরক্তিমুলক জবানবন্দি দিতে রাজী হয়। পুলিশ ৬ ফ্রেব্রুয়ারী আবুল খায়ের মুনসীয়া ও মেহেরাজকে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড করার জন্য নোয়াখালীর সিনিয়র জুডিশিয়াল আদালতের হাকিমের নিকট আবেদন করেন। কিন্তু আদালতে পাঠালে মেহেরাজ জুডিশিয়াল আদালতের হাকিমের নিকট স্বিকোরক্তি মুলক জবানবন্দি দেন।কিন্তু আবুল খায়ের তার আইনজীবির সাথে কথা বলার পর স্বিকোরক্তিমুলক জবানবন্দি দিতে অস্বীকার করে। তদন্ত কর্মকর্তা আবুল খায়ের মুনসীয়াকে ৪ দিনের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করে ও স্বিকোরক্তি মুলক জবানবন্দি আদায় করতে ব্যার্থ হন।
এ দিকে ধর্ষক মেহেরাজ ও ধর্ষক হারুন জুডিশিয়াল আদালতের হাকিমের নিকট স্বিকোরক্তি মুলক জবানবন্দি দিয়েছে এবং দুজনই ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট স্বীকার করেছে তারা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবুল খায়ের মুনসীয়ার নেতৃত্বে এ ঘটনা ঘটিয়েছে এবং প্রথমে আবুল খায়ের ভিকটিমের মাকে ধর্ষন করেছে, পরে হারুন মাকে ও মেহেরাজ মেয়েকে ধর্ষন করেছে।
গত ৫ ফ্রেব্রয়ারী স্বামীর অবর্তমানে মা ও মেয়ে ঘরে ঘুমিয়ে ছিল। গভীর রাতে ঘরে সিঁধ কেটে ডুকে মায়ের হাত পা বেঁধে বিবস্ত্র করে আবুল খায়ের ও হারুন মাকে পালা ক্রমে ধর্ষন করে এবং মেহেরাজ অন্য কক্ষে গিয়ে মেয়েকে জোরপূর্বক ধর্ষন করে। এ ব্যাপারে ভিকটিম বাদি হয়ে চরজব্বার থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ আইনে মামলা দায়ের করেন। পুলিশ ৪৮ ঘন্টার মধ্যেই আসামীদের গ্রেফতার করে।এবং ঘটনার সাথে জড়িত দুই আসামী স্বিকোরক্তি মুলক জবানবন্দি দেয়।
সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
নোয়াখালীর সুবর্নচরের মা- মেয়েকে ধর্ষনের ঘটনায় রিমান্ডে আনা চরওয়াপদা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল খায়ের মুনসীকে ৪ দিন রিমান্ডে জিগ্যাসাবাদ শেষে সোমবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরন করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার থেকে সোমবার পর্যন্ত একটানা জিজ্ঞাসাবাদে ও মুখ খুলতে রাজী হয়নি আবুল খায়ের মুনসীয়া মেম্বার।
নোয়াখালী পুলিশ সূএ জানায়, ৫ ফেব্রুয়ারী গ্রেপ্তারের পর আবুল খায়ের মুনসীয়া মেম্বার ও তার সহযোগী মেহেরাজ জুডিশিয়াল আদালতের হাকিমের নিকট স্বিকোরক্তিমুলক জবানবন্দি দিতে রাজী হয়। পুলিশ ৬ ফ্রেব্রুয়ারী আবুল খায়ের মুনসীয়া ও মেহেরাজকে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড করার জন্য নোয়াখালীর সিনিয়র জুডিশিয়াল আদালতের হাকিমের নিকট আবেদন করেন। কিন্তু আদালতে পাঠালে মেহেরাজ জুডিশিয়াল আদালতের হাকিমের নিকট স্বিকোরক্তি মুলক জবানবন্দি দেন।কিন্তু আবুল খায়ের তার আইনজীবির সাথে কথা বলার পর স্বিকোরক্তিমুলক জবানবন্দি দিতে অস্বীকার করে। তদন্ত কর্মকর্তা আবুল খায়ের মুনসীয়াকে ৪ দিনের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করে ও স্বিকোরক্তি মুলক জবানবন্দি আদায় করতে ব্যার্থ হন।
এ দিকে ধর্ষক মেহেরাজ ও ধর্ষক হারুন জুডিশিয়াল আদালতের হাকিমের নিকট স্বিকোরক্তি মুলক জবানবন্দি দিয়েছে এবং দুজনই ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট স্বীকার করেছে তারা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবুল খায়ের মুনসীয়ার নেতৃত্বে এ ঘটনা ঘটিয়েছে এবং প্রথমে আবুল খায়ের ভিকটিমের মাকে ধর্ষন করেছে, পরে হারুন মাকে ও মেহেরাজ মেয়েকে ধর্ষন করেছে।
গত ৫ ফ্রেব্রয়ারী স্বামীর অবর্তমানে মা ও মেয়ে ঘরে ঘুমিয়ে ছিল। গভীর রাতে ঘরে সিঁধ কেটে ডুকে মায়ের হাত পা বেঁধে বিবস্ত্র করে আবুল খায়ের ও হারুন মাকে পালা ক্রমে ধর্ষন করে এবং মেহেরাজ অন্য কক্ষে গিয়ে মেয়েকে জোরপূর্বক ধর্ষন করে। এ ব্যাপারে ভিকটিম বাদি হয়ে চরজব্বার থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ আইনে মামলা দায়ের করেন। পুলিশ ৪৮ ঘন্টার মধ্যেই আসামীদের গ্রেফতার করে।এবং ঘটনার সাথে জড়িত দুই আসামী স্বিকোরক্তি মুলক জবানবন্দি দেয়।