মাদ্রাসা শিক্ষকদের এমপিওভূক্তি ও লাইব্রেরিয়ানদের বেতন নিয়মিত করে দেয়ার আশ্বাস দিয়ে বিভিন্ন মাদ্রাসার শিক্ষকদের কাছ থেকে ৪ কোটির বেশী টাকা আত্মাসৎ করেছে দুই বাটপার। ওই দুই বাটপার মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের ভূয়া উপ-সচিব ও প্রোগ্রাম অফিসারের পরিচয়ে প্রতারণা করে বিভিন্ন সময় এই টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। শুধু তাই না তারা মন্ত্রণালয়ের পরিচয়ে মাদ্রাসার এমপিওভূক্তি বাতিল করার হুমকি দিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়েছে।
২০১৯ সাল থেকে এই চক্র প্রতারণা করে টাকা আত্মসাৎ করছে। আর ২০২৪ সালের ফেব্রæয়ারি মাসে গ্রেফতার হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ২০২৩ সালে ৯ ডিসেম্বর রাজধানীর বংশাল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলাটি এখন পিবিআইয়ের টিম তদন্ত করছে।
অবশেষে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগ্রেশন পিবিআইয়ের টিম অনুসন্ধান তদন্ত করে সম্প্রতি দুই প্রতারককে গ্রেফতার করেছে। তাদের স্বীকারোক্তিতে বেরিয়ে আসছে প্রতারণার নানা কাহিনী। গতকাল রোববার পিবিআইয়ের ধানমন্ডিস্থ প্রধান কার্যালয় থেকে এই সব তথ্য জানিয়েছেন।
গ্রেফতারকৃতরা হলো,১. জুবায়ের ওরফে আসাদুজ্জামান মানিক ওরফে লুৎফর রহমান ও ২. আব্দুল গফ্ফার ওরফে সুমন চৌধূরী ওরফে সাইফুল।
পিবিআই ঢাকা মেট্রো উত্তর অফিস থেকে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত আসামিরা বরগুনা পূর্ব হাজার বটতলা সিনিয়র মাদ্রাসা থেকে ১৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা, নাটোর বাগাতিপাড়া টেকনিক্যাল এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেণ্ট ইনস্টিটিউট থেকে ৮৫ হাজার টাকা,ভোলার উত্তর চরমানিকা লতিফিয়া দাখিল মাদ্রাসা থেকে ১১ লাখ ৬০ হাজার টাকা,জয়পুরহাটের মোহাব্বতপুর আমিনিয়া ফাজিল মাদ্রাসা থেকে ২ লাখ ৭০ হাজার টাকাসহ আরও অন্যান্য মাদ্রাসার শিক্ষকদের এমপিওভূক্তি বাতিল করার ভয়-ভীতি দেখিয়ে বিকাশ ও নগদ নম্বরে ৪ কোটি এক লাখ ১৩ হাজার ৯শ ৭২ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
আরও প্রতারিতরা হলো,ভোলা চরফ্যাশন কুচিয়ামোড়া ইসলামিয়া ফাযিল মাদ্রাসার মোঃ কামরুজ্জামান,আছলামিয়া হামেলা খাতুন বালিকা দাখিল মাদ্রাসা,দক্ষিণ চরফ্যাশন শামছুল উলুম দাখিল মাদ্রাসা,আমিনাবাদ হাকিমিয়া দাখিল মাদ্রাসা,আছলামপুর মোহাম্মদিয়া দাখিল মাদ্রাসা, দক্ষিণ আছলামপুর মোবারক আলী দাখিল মাদ্রাসা,কুন্ডের হাওলা রাশিদীয়া দাখিল মাদ্রাসা,উত্তর চরমানিকা লতিফিয়া দাখিল মাদ্রাসা এবং পূর্ব ফরিদাবাদ ইউনূসীয়া জিহাদূল উলূম দাখিল মাদ্রাসার এমপিওভূক্তি বাতিল করার ভয়-ভীতি দেখিয়ে এবং এমপিওভূক্তি বহাল রাখাসহ মাদ্রাসাগুলোর নবনিযুক্ত লাইব্রেরিয়ানদের বেতন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরী ও মাদ্রাসা শাখা হতে নিয়মিত করে দিবে বলে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও সুপারদের অভিযুক্ত জুবায়েরের সঙ্গে দেখা করার জন্য আসামীরা তার মোবাইল নম্বর থেকে ২০২১ সালের ২৮ জুলাই ফোন করে ঢাকায় আসতে বলে।
২০২১ সালের ২ আগস্ট উল্লেখিত মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও সুপাররা আসামির কথায় বিশ্বাস করে সম্মিলিত ভাবে সচিবালয়ে দক্ষিণ পাশে ওসমানী মিলনায়তনের সামনে গিয়ে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে আসামি সচিবালয়ের ভিতরে থেকে বাইরে গিয়ে নিজেকে জোবায়ের রহমান,প্রোগ্রাম অফিসার কারিগরি ও মাদ্রাসা শাখা,শিক্ষা মন্ত্রণালয় পরিচয় দিয়ে মামলার বাদিসহ অন্যান্যরা গাড়ি যোগে বংশাল থানাধীন রায় সাহেব বাজারের সামনে রাস্তার উপর গিয়ে অভিযুক্তকে ১২ লাখ টাকা দিতে বললে বাদি তার কাছে নগদ ৬ লাখ ৯০ হাজার টাকা দেয়। বাকি টাকা আসামির দেয়া মোবাইল নম্বরে নগদ ও বিকাশের মাধ্যমে ২০২১ সালের ২ আগস্ট ও ৫ আগস্ট তারিখে মোট ৪ লাখ ৬১ হাজার ১শ টাকা পাঠায়।
ইতোমধ্যে উল্লেখিত সকল মাদ্রাসার শিক্ষক কর্মচারীতের বেতন বন্ধ হয়ে যায় ও নিয়োগ প্রাপ্ত লাইব্রেরিয়ানদের বেতনের অগ্রগতি না দেখতে পেয়ে বাদির সন্দেহ হলে বাদি মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর খোঁজ খবর নিয়ে বাদি জানতে পারেন,জুবায়ের ওরফে আসাদুজ্জামান মানিক কোন প্রোগ্রাম অফিসার উক্ত অফিসে কর্মরত নেই। আসামি বাদিসহ অনান্যান মাদ্রাসার শিক্ষকদের মধ্যে সরল বিশ্বাস স্থাপন করে প্রতারণার মাধ্যমে সর্বমোট ১১ লাখ ৫১ হাজার টাকার বেশী আত্মাসাৎ করেছে।
এই ঘটনায় মাদ্রাসার শিক্ষক মোঃ কামরুজ্জামান বাদি হয়ে ২০২৩ সালের ৯ ডিসেম্বর রাজধানীর বংশাল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলা নম্বর-৮। মামলাটি প্রথমে থানা পুলিশ তদন্ত করে। পরবর্তীতে তদন্তের দায়িত্ব পিবিআইকে দেয়া হয়।
পিবিআই প্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি বনজ কুমার মজুমদারের পরিকল্পনায় ঢাকা মেট্রো (উত্তর) টিম গত ১৫ ফেব্রæয়ারি গাইবান্ধর সুন্দরগঞ্জের ফলগাছা এলাকায় অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত মূল হোতা এক নম্বর আসামি জুবায়ের ওরফে আসাদুজ্জামান মানিককে গ্রেফতার করে। তাৎক্ষণিক ভাবে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে তার সহযোগী আব্দুল গফ্ফারকে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানা এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে। তাদেরকে আদালত থেকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছে।
মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা সিরাজ উদ্দিন সংবাদকে মুঠোফোনে জানান,দুই প্রতারক ২০১৯ সাল থেকে প্রতারণা করে আসছে। প্রতারনার টাকা দিয়ে অভিযুক্ত জুবায়ের গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে বিলাস বহুল বাড়ি করেছেন। ঢাকায় বিলাসী গাড়িতে চলাচল করে। সচিবালয়ে তার নিজস্ব রুম রয়েছে বলে প্রচার করছে। আসামি গফ্ফার তার সহযোগী। তার বাড়ি রংপুরে। তার সম্পদের খোজে তদন্ত চলছে। তাদের কাছে প্রতারণার শিকার শিকার হয়ে ১১টি মাদ্রাসার শিক্ষকরা বেতন ভাতা না পেয়ে মানবেতর জীবন কাটছে। তাদের সঙ্গে রয়েরেছ লাইব্রেরিয়ানরা। এই চক্রে আরও কারা জড়িত তাদেরকে নিয়ে পিবিআইয়ের তদন্ত অব্যাহত আছে।
সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
মাদ্রাসা শিক্ষকদের এমপিওভূক্তি ও লাইব্রেরিয়ানদের বেতন নিয়মিত করে দেয়ার আশ্বাস দিয়ে বিভিন্ন মাদ্রাসার শিক্ষকদের কাছ থেকে ৪ কোটির বেশী টাকা আত্মাসৎ করেছে দুই বাটপার। ওই দুই বাটপার মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের ভূয়া উপ-সচিব ও প্রোগ্রাম অফিসারের পরিচয়ে প্রতারণা করে বিভিন্ন সময় এই টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। শুধু তাই না তারা মন্ত্রণালয়ের পরিচয়ে মাদ্রাসার এমপিওভূক্তি বাতিল করার হুমকি দিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়েছে।
২০১৯ সাল থেকে এই চক্র প্রতারণা করে টাকা আত্মসাৎ করছে। আর ২০২৪ সালের ফেব্রæয়ারি মাসে গ্রেফতার হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ২০২৩ সালে ৯ ডিসেম্বর রাজধানীর বংশাল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলাটি এখন পিবিআইয়ের টিম তদন্ত করছে।
অবশেষে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগ্রেশন পিবিআইয়ের টিম অনুসন্ধান তদন্ত করে সম্প্রতি দুই প্রতারককে গ্রেফতার করেছে। তাদের স্বীকারোক্তিতে বেরিয়ে আসছে প্রতারণার নানা কাহিনী। গতকাল রোববার পিবিআইয়ের ধানমন্ডিস্থ প্রধান কার্যালয় থেকে এই সব তথ্য জানিয়েছেন।
গ্রেফতারকৃতরা হলো,১. জুবায়ের ওরফে আসাদুজ্জামান মানিক ওরফে লুৎফর রহমান ও ২. আব্দুল গফ্ফার ওরফে সুমন চৌধূরী ওরফে সাইফুল।
পিবিআই ঢাকা মেট্রো উত্তর অফিস থেকে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত আসামিরা বরগুনা পূর্ব হাজার বটতলা সিনিয়র মাদ্রাসা থেকে ১৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা, নাটোর বাগাতিপাড়া টেকনিক্যাল এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেণ্ট ইনস্টিটিউট থেকে ৮৫ হাজার টাকা,ভোলার উত্তর চরমানিকা লতিফিয়া দাখিল মাদ্রাসা থেকে ১১ লাখ ৬০ হাজার টাকা,জয়পুরহাটের মোহাব্বতপুর আমিনিয়া ফাজিল মাদ্রাসা থেকে ২ লাখ ৭০ হাজার টাকাসহ আরও অন্যান্য মাদ্রাসার শিক্ষকদের এমপিওভূক্তি বাতিল করার ভয়-ভীতি দেখিয়ে বিকাশ ও নগদ নম্বরে ৪ কোটি এক লাখ ১৩ হাজার ৯শ ৭২ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
আরও প্রতারিতরা হলো,ভোলা চরফ্যাশন কুচিয়ামোড়া ইসলামিয়া ফাযিল মাদ্রাসার মোঃ কামরুজ্জামান,আছলামিয়া হামেলা খাতুন বালিকা দাখিল মাদ্রাসা,দক্ষিণ চরফ্যাশন শামছুল উলুম দাখিল মাদ্রাসা,আমিনাবাদ হাকিমিয়া দাখিল মাদ্রাসা,আছলামপুর মোহাম্মদিয়া দাখিল মাদ্রাসা, দক্ষিণ আছলামপুর মোবারক আলী দাখিল মাদ্রাসা,কুন্ডের হাওলা রাশিদীয়া দাখিল মাদ্রাসা,উত্তর চরমানিকা লতিফিয়া দাখিল মাদ্রাসা এবং পূর্ব ফরিদাবাদ ইউনূসীয়া জিহাদূল উলূম দাখিল মাদ্রাসার এমপিওভূক্তি বাতিল করার ভয়-ভীতি দেখিয়ে এবং এমপিওভূক্তি বহাল রাখাসহ মাদ্রাসাগুলোর নবনিযুক্ত লাইব্রেরিয়ানদের বেতন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরী ও মাদ্রাসা শাখা হতে নিয়মিত করে দিবে বলে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও সুপারদের অভিযুক্ত জুবায়েরের সঙ্গে দেখা করার জন্য আসামীরা তার মোবাইল নম্বর থেকে ২০২১ সালের ২৮ জুলাই ফোন করে ঢাকায় আসতে বলে।
২০২১ সালের ২ আগস্ট উল্লেখিত মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও সুপাররা আসামির কথায় বিশ্বাস করে সম্মিলিত ভাবে সচিবালয়ে দক্ষিণ পাশে ওসমানী মিলনায়তনের সামনে গিয়ে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে আসামি সচিবালয়ের ভিতরে থেকে বাইরে গিয়ে নিজেকে জোবায়ের রহমান,প্রোগ্রাম অফিসার কারিগরি ও মাদ্রাসা শাখা,শিক্ষা মন্ত্রণালয় পরিচয় দিয়ে মামলার বাদিসহ অন্যান্যরা গাড়ি যোগে বংশাল থানাধীন রায় সাহেব বাজারের সামনে রাস্তার উপর গিয়ে অভিযুক্তকে ১২ লাখ টাকা দিতে বললে বাদি তার কাছে নগদ ৬ লাখ ৯০ হাজার টাকা দেয়। বাকি টাকা আসামির দেয়া মোবাইল নম্বরে নগদ ও বিকাশের মাধ্যমে ২০২১ সালের ২ আগস্ট ও ৫ আগস্ট তারিখে মোট ৪ লাখ ৬১ হাজার ১শ টাকা পাঠায়।
ইতোমধ্যে উল্লেখিত সকল মাদ্রাসার শিক্ষক কর্মচারীতের বেতন বন্ধ হয়ে যায় ও নিয়োগ প্রাপ্ত লাইব্রেরিয়ানদের বেতনের অগ্রগতি না দেখতে পেয়ে বাদির সন্দেহ হলে বাদি মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর খোঁজ খবর নিয়ে বাদি জানতে পারেন,জুবায়ের ওরফে আসাদুজ্জামান মানিক কোন প্রোগ্রাম অফিসার উক্ত অফিসে কর্মরত নেই। আসামি বাদিসহ অনান্যান মাদ্রাসার শিক্ষকদের মধ্যে সরল বিশ্বাস স্থাপন করে প্রতারণার মাধ্যমে সর্বমোট ১১ লাখ ৫১ হাজার টাকার বেশী আত্মাসাৎ করেছে।
এই ঘটনায় মাদ্রাসার শিক্ষক মোঃ কামরুজ্জামান বাদি হয়ে ২০২৩ সালের ৯ ডিসেম্বর রাজধানীর বংশাল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলা নম্বর-৮। মামলাটি প্রথমে থানা পুলিশ তদন্ত করে। পরবর্তীতে তদন্তের দায়িত্ব পিবিআইকে দেয়া হয়।
পিবিআই প্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি বনজ কুমার মজুমদারের পরিকল্পনায় ঢাকা মেট্রো (উত্তর) টিম গত ১৫ ফেব্রæয়ারি গাইবান্ধর সুন্দরগঞ্জের ফলগাছা এলাকায় অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত মূল হোতা এক নম্বর আসামি জুবায়ের ওরফে আসাদুজ্জামান মানিককে গ্রেফতার করে। তাৎক্ষণিক ভাবে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে তার সহযোগী আব্দুল গফ্ফারকে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানা এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে। তাদেরকে আদালত থেকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছে।
মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা সিরাজ উদ্দিন সংবাদকে মুঠোফোনে জানান,দুই প্রতারক ২০১৯ সাল থেকে প্রতারণা করে আসছে। প্রতারনার টাকা দিয়ে অভিযুক্ত জুবায়ের গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে বিলাস বহুল বাড়ি করেছেন। ঢাকায় বিলাসী গাড়িতে চলাচল করে। সচিবালয়ে তার নিজস্ব রুম রয়েছে বলে প্রচার করছে। আসামি গফ্ফার তার সহযোগী। তার বাড়ি রংপুরে। তার সম্পদের খোজে তদন্ত চলছে। তাদের কাছে প্রতারণার শিকার শিকার হয়ে ১১টি মাদ্রাসার শিক্ষকরা বেতন ভাতা না পেয়ে মানবেতর জীবন কাটছে। তাদের সঙ্গে রয়েরেছ লাইব্রেরিয়ানরা। এই চক্রে আরও কারা জড়িত তাদেরকে নিয়ে পিবিআইয়ের তদন্ত অব্যাহত আছে।