ঝিনাইদহ এক ব্যক্তিকে হত্যায় দায়ে দুইজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। সোমবার জেলা ও দায়রা জজ মো. নাজিমুদৌল্লা দুই আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- ওই উপজেলার আদর্শ আন্দুলিয়া গ্রামের লিটন বিশ্বাস এবং একই গ্রামের মো. মনিরুল বিশ্বাস রেন্টু। মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয় রায়ে।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ২৬ মে উপজেলার আদর্শ আন্দুলিয়া গ্রামের মশিয়ার রহমান তার বাড়ির বৈঠকখানাতে বসে ছিলেন। এ সময় আসামিরা তাকে টেনে-হিঁচড়ে বাড়ির টিউবওয়েলে পাশে নিয়ে গিয়ে দেশী অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। পরে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়।
অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে রেফার্ড করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই বছরের ২৭ মে মারা যান। পরের দিন তার ছোট ভাই মতিয়ার রহমান বাদী হয়ে আটজনকে আসামি করে হরিণাকুন্ডু থানায় হত্যা মামলা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (পিপি) ইসমাইল হোসেন বলেন, তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই ব্রজেন কুমার ঘোষ ওই বছরের ২৫ নভেম্বর তদন্ত শেষে আট আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে সোমবার লিটন এবং রেন্টুকে দোষী সাব্যস্ত করে রায় দিল আদালত। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় এ মামলা থেকে ছয়জন খালাস দেওয়া হয়েছে।
সোমবার, ০৪ মার্চ ২০২৪
ঝিনাইদহ এক ব্যক্তিকে হত্যায় দায়ে দুইজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। সোমবার জেলা ও দায়রা জজ মো. নাজিমুদৌল্লা দুই আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- ওই উপজেলার আদর্শ আন্দুলিয়া গ্রামের লিটন বিশ্বাস এবং একই গ্রামের মো. মনিরুল বিশ্বাস রেন্টু। মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয় রায়ে।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ২৬ মে উপজেলার আদর্শ আন্দুলিয়া গ্রামের মশিয়ার রহমান তার বাড়ির বৈঠকখানাতে বসে ছিলেন। এ সময় আসামিরা তাকে টেনে-হিঁচড়ে বাড়ির টিউবওয়েলে পাশে নিয়ে গিয়ে দেশী অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। পরে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়।
অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে রেফার্ড করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই বছরের ২৭ মে মারা যান। পরের দিন তার ছোট ভাই মতিয়ার রহমান বাদী হয়ে আটজনকে আসামি করে হরিণাকুন্ডু থানায় হত্যা মামলা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (পিপি) ইসমাইল হোসেন বলেন, তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই ব্রজেন কুমার ঘোষ ওই বছরের ২৫ নভেম্বর তদন্ত শেষে আট আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে সোমবার লিটন এবং রেন্টুকে দোষী সাব্যস্ত করে রায় দিল আদালত। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় এ মামলা থেকে ছয়জন খালাস দেওয়া হয়েছে।