নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলায় প্রেমিকাকে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদ- দিয়েছেন আদালত। গতকাল দুপুরে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও তিনমাসের সশ্রম কারাদ- দেওয়া হয়েছে।
দ-প্রাপ্তরা হলে, বন্দরের হরিবাড়ী এলাকার মৃত আব্দুল মমিনের ছেলে মো. মুন্না ওরফে টুকুন (৩৫), ত্রিবেনী এলাকার মো. গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মো. আমজাদ হোসেন (৪৩) ও বিবিজোড়া পূর্বপাড়া এলাকার ওমর খাঁর ছেলে ফারুক (৩৫)।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আদালত পুলিশের পরিদর্শক আসাদুজ্জামান বলেন, ২০১৭ সালের বন্দর থানার দায়ের করা ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় তিনজনের বিরুদ্ধে যাবজ্জীবন কারাদ- দিয়েছেন আদালত। রায় ঘোষণার সময় দ-প্রাপ্তরা পলাতক ছিল।
তিনি আরও জানান, ২০১৭ সালের ২৪ এপ্রিল থেকে ভুক্তভোগী তরুণী তার ছোট বোনের বাসায় যাওয়ার কথা বলে নিখোঁজ ছিলেন। এরপর ২৭ এপ্রিল একটি ডোবা থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সেই সঙ্গে এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তরুণীর বাবা মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী এলাকার মো. আলম সওদাগর বাদী হয়ে বন্দর থানায় মামলা দায়ের করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. রকিবুদ্দিন আহমেদ রকিব বলেন, মামলার তদন্তে জানা যায়, ভুক্তভোগী তরুণী হোসিয়ারীতে চাকরী করার সময় ফারুকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। সেই সম্পর্কের সূত্র ধরে ফারুকের সঙ্গে দেখা করতে গেলে ঘুরতে নিয়ে যায়। এক পর্যায়ে ফারুক তার সহযোগী আমজাদ হোসেন ও মুন্নাকে নিয়ে ভুক্তভোগীকে ধর্ষণ করে। এরপর শ্বাসরোধে হত্যা করে ডোবায় খড় দিয়ে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়।
এ মামলায় ছয়জনের সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে আদালত এ রায় ঘোষণা করেন বলে যোগ করেন তিনি।
রোববার, ৩১ মার্চ ২০২৪
নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলায় প্রেমিকাকে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদ- দিয়েছেন আদালত। গতকাল দুপুরে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও তিনমাসের সশ্রম কারাদ- দেওয়া হয়েছে।
দ-প্রাপ্তরা হলে, বন্দরের হরিবাড়ী এলাকার মৃত আব্দুল মমিনের ছেলে মো. মুন্না ওরফে টুকুন (৩৫), ত্রিবেনী এলাকার মো. গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মো. আমজাদ হোসেন (৪৩) ও বিবিজোড়া পূর্বপাড়া এলাকার ওমর খাঁর ছেলে ফারুক (৩৫)।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আদালত পুলিশের পরিদর্শক আসাদুজ্জামান বলেন, ২০১৭ সালের বন্দর থানার দায়ের করা ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় তিনজনের বিরুদ্ধে যাবজ্জীবন কারাদ- দিয়েছেন আদালত। রায় ঘোষণার সময় দ-প্রাপ্তরা পলাতক ছিল।
তিনি আরও জানান, ২০১৭ সালের ২৪ এপ্রিল থেকে ভুক্তভোগী তরুণী তার ছোট বোনের বাসায় যাওয়ার কথা বলে নিখোঁজ ছিলেন। এরপর ২৭ এপ্রিল একটি ডোবা থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সেই সঙ্গে এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তরুণীর বাবা মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী এলাকার মো. আলম সওদাগর বাদী হয়ে বন্দর থানায় মামলা দায়ের করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. রকিবুদ্দিন আহমেদ রকিব বলেন, মামলার তদন্তে জানা যায়, ভুক্তভোগী তরুণী হোসিয়ারীতে চাকরী করার সময় ফারুকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। সেই সম্পর্কের সূত্র ধরে ফারুকের সঙ্গে দেখা করতে গেলে ঘুরতে নিয়ে যায়। এক পর্যায়ে ফারুক তার সহযোগী আমজাদ হোসেন ও মুন্নাকে নিয়ে ভুক্তভোগীকে ধর্ষণ করে। এরপর শ্বাসরোধে হত্যা করে ডোবায় খড় দিয়ে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়।
এ মামলায় ছয়জনের সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে আদালত এ রায় ঘোষণা করেন বলে যোগ করেন তিনি।