জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির (জাপা) নেতা কর্নেল (অব.) ডা. আব্দুল কাদের খানকে চার বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাকে ৬১ লাখ ৯২ হাজার ৭৯১ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে, যা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯ এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। রায়ে সম্পদের তথ্য গোপন করার অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় ওই অভিযোগ থেকে কাদের খানকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনাকারী দুদকের আইনজীবী রেজাউল করিম বলেন, মামলাটিতে সম্পদের তথ্য গোপনের অপরাধ প্রমাণ করা যায়নি, কিন্তু জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে বলে বিচারক রায়ে উল্লেখ করেছেন।
গাইবান্ধা-১ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য মনজুরুল ইসলাম (লিটন) হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে গ্রেপ্তার হন কাদের খান। অবসরপ্রাপ্ত এই সেনা কর্মকর্তাকে বগুড়া শহরের বাসায় ছয় দিন নজরবন্দি করে রাখার পর গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর কয়েক দিন পরেই কাদের খানের অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধানে নামে দুদক। সম্পদ বিবরণীতে তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০১৯ সালের ২৬ মে রমনা থানায় কাদের খানের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপ-সহকারী পরিচালক ওয়াহিদ মঞ্জুর সোহাগ।
মামলার এজাহারে বলা হয়, দুদকে জমা দেওয়া সম্পদ বিবরণীতে আবদুল কাদের খান ২৪ লাখ ৪২ হাজার ৭৭০ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক নূর আলম গত বছরের ১০ জানুয়ারি তার বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
বৃহস্পতিবার, ০৪ এপ্রিল ২০২৪
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির (জাপা) নেতা কর্নেল (অব.) ডা. আব্দুল কাদের খানকে চার বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাকে ৬১ লাখ ৯২ হাজার ৭৯১ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে, যা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯ এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। রায়ে সম্পদের তথ্য গোপন করার অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় ওই অভিযোগ থেকে কাদের খানকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনাকারী দুদকের আইনজীবী রেজাউল করিম বলেন, মামলাটিতে সম্পদের তথ্য গোপনের অপরাধ প্রমাণ করা যায়নি, কিন্তু জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে বলে বিচারক রায়ে উল্লেখ করেছেন।
গাইবান্ধা-১ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য মনজুরুল ইসলাম (লিটন) হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে গ্রেপ্তার হন কাদের খান। অবসরপ্রাপ্ত এই সেনা কর্মকর্তাকে বগুড়া শহরের বাসায় ছয় দিন নজরবন্দি করে রাখার পর গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর কয়েক দিন পরেই কাদের খানের অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধানে নামে দুদক। সম্পদ বিবরণীতে তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০১৯ সালের ২৬ মে রমনা থানায় কাদের খানের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপ-সহকারী পরিচালক ওয়াহিদ মঞ্জুর সোহাগ।
মামলার এজাহারে বলা হয়, দুদকে জমা দেওয়া সম্পদ বিবরণীতে আবদুল কাদের খান ২৪ লাখ ৪২ হাজার ৭৭০ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক নূর আলম গত বছরের ১০ জানুয়ারি তার বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।