কক্সবাজারের টেকনাফে পাহাড়কেন্দ্রিক অপহরণকারি চক্রের প্রধান মোর্শেদ আলমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এসময় জব্দ করা হয়েছে দুইটি দেশীয় তৈরী অস্ত্র ও গুলি।
আজ সোমবার (২০ মে) ভোরে উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শীলখালী পাহাড়ী এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক (এসআই) দস্তগীর হোসাইন জানান, গ্রেপ্তার মোর্শেদ আলম টেকনাফের বাহারছড়া এলাকার বাসিন্দা। তার বিরুদ্ধে অস্ত্র, ডাকাতি, অপহরণসহ ৮টি মামলা রয়েছে।
তিনি জানান, গত ২১ মার্চ থেকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত টেকনাফের হ্নীলা, হোয়াইক্যং ইউনিয়ন থেকে ১৫ জনকে অপহরণ করা হয়। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে অপহরণে সরাসরি জড়িত ২ জনকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারদের থেকে পাওয়া তথ্যে ভিত্তিতে পুলিশ জানতে পারে পাহাড় কেন্দ্রিক অপহরণকারি চক্রের ১৫ জনের একটি বাহিনী রয়েছে। আর সেই বাহিনীর প্রধান মোর্শেদ আলম। এরপর থেকে মোর্শেদকে গ্রেপ্তার করার জন্য তৎপর হয় পুলিশ।
টেকনাফ থানার ওসি মুহাম্মদ ওসমান গনি জানিয়েছেন, কিছু সংখ্যক রোহিঙ্গাদের নিয়ে একটি বাহিনী রয়েছে সন্ত্রাসী মোর্শেদের। যারা পাহাড়ের গহীনে নানা স্থানে আস্তানা তৈরি করে অপহরণসহ নানা অপরাধ করে আসছিল। মোর্শেদকে সংশ্লিষ্ট মামলায় রিমান্ডের আবেদন করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। রিমান্ড মঞ্জুর হলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আরও তথ্য সংগ্রহ করা হবে বলেও জানান তিনি।
সোমবার, ২০ মে ২০২৪
কক্সবাজারের টেকনাফে পাহাড়কেন্দ্রিক অপহরণকারি চক্রের প্রধান মোর্শেদ আলমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এসময় জব্দ করা হয়েছে দুইটি দেশীয় তৈরী অস্ত্র ও গুলি।
আজ সোমবার (২০ মে) ভোরে উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শীলখালী পাহাড়ী এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক (এসআই) দস্তগীর হোসাইন জানান, গ্রেপ্তার মোর্শেদ আলম টেকনাফের বাহারছড়া এলাকার বাসিন্দা। তার বিরুদ্ধে অস্ত্র, ডাকাতি, অপহরণসহ ৮টি মামলা রয়েছে।
তিনি জানান, গত ২১ মার্চ থেকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত টেকনাফের হ্নীলা, হোয়াইক্যং ইউনিয়ন থেকে ১৫ জনকে অপহরণ করা হয়। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে অপহরণে সরাসরি জড়িত ২ জনকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারদের থেকে পাওয়া তথ্যে ভিত্তিতে পুলিশ জানতে পারে পাহাড় কেন্দ্রিক অপহরণকারি চক্রের ১৫ জনের একটি বাহিনী রয়েছে। আর সেই বাহিনীর প্রধান মোর্শেদ আলম। এরপর থেকে মোর্শেদকে গ্রেপ্তার করার জন্য তৎপর হয় পুলিশ।
টেকনাফ থানার ওসি মুহাম্মদ ওসমান গনি জানিয়েছেন, কিছু সংখ্যক রোহিঙ্গাদের নিয়ে একটি বাহিনী রয়েছে সন্ত্রাসী মোর্শেদের। যারা পাহাড়ের গহীনে নানা স্থানে আস্তানা তৈরি করে অপহরণসহ নানা অপরাধ করে আসছিল। মোর্শেদকে সংশ্লিষ্ট মামলায় রিমান্ডের আবেদন করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। রিমান্ড মঞ্জুর হলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আরও তথ্য সংগ্রহ করা হবে বলেও জানান তিনি।