ময়মনসিংহ থেকে ১৪ বছরের একজন মাদ্রাসার ছাত্রীকে দুর্বৃত্তরা অপহরণ করে সুনামগঞ্জে নিয়ে আটকে রেখে ধর্ষণ ও নির্যাতন করেছে। অবশেষে এপিবিএনের অভিযানে অপহরণের ৬ দিন পর সুনামগঞ্জ থেকে গত বুধবার রাতে উদ্ধার করা হয়েছে।
ঘটনায় জড়িত অভিযুক্ত আসামি কামাল হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল এপিবিএন-২ অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি আলি আহমদ খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২-এপিবিএন থেকে বলা হয়েছে, ওই ছাত্রী ময়মনসিংহে একটি মহিলা মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে। গত ৪ জুলাই সকালে মাদ্রাসায় যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়। কিন্তু মাদ্রাসা ছুটি হওয়ার পরও আর বাড়ি ফিরেনি। পরিবারের সদস্যরা নানা ভাবে খোজ খবর নিয়েও তার সন্ধ্যান পায়নি।
গত ৫ জুলাই ছাত্রীর বাবা হাসমত আলী ময়মনসিংহ হালুয়াঘাট থানায় একটি নিখোঁজ ডাইরী করেন। আর আইনি সহায়তা চাওয়ার জন্য জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে যোগাযোগ করেন। তারা ২ এপিবিএন মুক্তাগাছা অফিসে যোগাযোগ করতে বলেন। এরপর ২ এপিবিএনের টিম আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে গত ১০ জুলাই সুনামগঞ্জে অভিযান চালিয়ে ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করেন। আর ঘটনায় জড়িত আসামি কামাল হোসেনকে গ্রেফতার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, গত ৪ থেকে ৫ মাস আগেই ওই ছাত্রীর বড় মেয়ের সঙ্গে ফেইসবুকে আসামি কামাল হোসেনের পরিচয় হয়। পরিচয়ের সুবাধে তাদের মধ্যে কথা বার্তা হত। এক পর্যায়ে আসামি ওই ছাত্রীর ঠিকানা জেনে নেয়। আর এরপর ছাত্রীর সঙ্গে দেখা করবে জানায়। ওই তার কথায় রাজি না হওয়ায় মাদ্রাসায় যাওয়ার সময় তার পথরোধ করে কৌশলে ছাত্রীকে নিজ বাড়িতে নিয়ে আটকে রেখে একাধিকবার ধর্ষণ করে। গ্রেফতারকৃত আসামির বিরুদ্ধে হালুয়াঘাট থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
শনিবার, ১৩ জুলাই ২০২৪
ময়মনসিংহ থেকে ১৪ বছরের একজন মাদ্রাসার ছাত্রীকে দুর্বৃত্তরা অপহরণ করে সুনামগঞ্জে নিয়ে আটকে রেখে ধর্ষণ ও নির্যাতন করেছে। অবশেষে এপিবিএনের অভিযানে অপহরণের ৬ দিন পর সুনামগঞ্জ থেকে গত বুধবার রাতে উদ্ধার করা হয়েছে।
ঘটনায় জড়িত অভিযুক্ত আসামি কামাল হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল এপিবিএন-২ অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি আলি আহমদ খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২-এপিবিএন থেকে বলা হয়েছে, ওই ছাত্রী ময়মনসিংহে একটি মহিলা মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে। গত ৪ জুলাই সকালে মাদ্রাসায় যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়। কিন্তু মাদ্রাসা ছুটি হওয়ার পরও আর বাড়ি ফিরেনি। পরিবারের সদস্যরা নানা ভাবে খোজ খবর নিয়েও তার সন্ধ্যান পায়নি।
গত ৫ জুলাই ছাত্রীর বাবা হাসমত আলী ময়মনসিংহ হালুয়াঘাট থানায় একটি নিখোঁজ ডাইরী করেন। আর আইনি সহায়তা চাওয়ার জন্য জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে যোগাযোগ করেন। তারা ২ এপিবিএন মুক্তাগাছা অফিসে যোগাযোগ করতে বলেন। এরপর ২ এপিবিএনের টিম আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে গত ১০ জুলাই সুনামগঞ্জে অভিযান চালিয়ে ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করেন। আর ঘটনায় জড়িত আসামি কামাল হোসেনকে গ্রেফতার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, গত ৪ থেকে ৫ মাস আগেই ওই ছাত্রীর বড় মেয়ের সঙ্গে ফেইসবুকে আসামি কামাল হোসেনের পরিচয় হয়। পরিচয়ের সুবাধে তাদের মধ্যে কথা বার্তা হত। এক পর্যায়ে আসামি ওই ছাত্রীর ঠিকানা জেনে নেয়। আর এরপর ছাত্রীর সঙ্গে দেখা করবে জানায়। ওই তার কথায় রাজি না হওয়ায় মাদ্রাসায় যাওয়ার সময় তার পথরোধ করে কৌশলে ছাত্রীকে নিজ বাড়িতে নিয়ে আটকে রেখে একাধিকবার ধর্ষণ করে। গ্রেফতারকৃত আসামির বিরুদ্ধে হালুয়াঘাট থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।