বিসিএসসহ অন্তত ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (বিপিএসসি) বরখাস্ত হওয়া পাঁচ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সোমবার (২৯ জুলাই) দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত হওয়ার পাশাপাশি উপপরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্ব ৫ সদস্যের টিম গঠন করা হয়েছে। সংস্থাটির ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম অপরাধমূলক অসদাচরণের মাধ্যমে বিসিএস পরীক্ষাসহ বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করে উৎকোচ গ্রহণ করে বিভিন্ন সিন্ডিকেটের কাছে বিক্রয়সহ অবৈধভাবে নামে-বেনামে কোটি কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের কথা বলা হয়েছে।
গত ১০ জুলাই পিএসসি থেকে দুদকের সচিব বরাবর তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চিঠি পাঠানো হয়। ওই চিঠিতে মামলার আসামি উপ-পরিচালক মো. আবু জাফর ও জাহাঙ্গীর আলম, সহকারী পরিচালক মো. আলমগীর কবির এবং পিএসসির কর্মচারী ডেসপাস রাইডার খলিলুর রহমান ও অফিস সহায়ক সাজেদুল ইসলামের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলা হয়েছিল।
পিএসসির চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশ রেলওয়ের উপ-সহকারী প্রকৌশলী পদের নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র অবৈধ উপায়ে সংগ্রহ, পরীক্ষার পূর্বে প্রশ্নপত্র প্রকাশ এবং বিতরণ করে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মচারী হিসেবে অপরাধ সংঘটনে জড়িত থাকার অভিযোগে কর্ম কমিশনের ৫ জনসহ অন্যান্যকে আসামি করে পল্টন থানার মামলা হয়েছে। এদের মধ্যে ৫ জন কর্মচারী গ্রেপ্তার হয়ে বর্তমানে জেলে আছেন।
তাছাড়া, তাদের নিজ নামে ও তাদের পরিবারের সদস্যের নামে অসাধু উপায়ে অর্জিত ও তাদের জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির দখলে রয়েছেন বা মালিকানা অর্জন করেছেন মর্মে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে এবং হচ্ছে।
এভাবে অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির মালিকানা অর্জন দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর তফসিলভুক্ত অপরাধ হওয়ায় দুর্নীতি দমন কমিশন কর্তৃক
তদন্তপূর্বক উপযুক্ত আদালতে বিচারার্থ মামলা দায়ের করার লক্ষ্যে সাক্ষ্য প্রমাণাদি সংগ্রহের ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন। তাই এসব অভিযোগ তদন্ত করে কমিশনকে অবহিত করতে অনুরোধ করেছে সংস্থাটি। গত ১০ জুলাই বিসিএসের প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ গ্রেপ্তার হওয়া সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) পাঁচজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০২৪
বিসিএসসহ অন্তত ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (বিপিএসসি) বরখাস্ত হওয়া পাঁচ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সোমবার (২৯ জুলাই) দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত হওয়ার পাশাপাশি উপপরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্ব ৫ সদস্যের টিম গঠন করা হয়েছে। সংস্থাটির ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম অপরাধমূলক অসদাচরণের মাধ্যমে বিসিএস পরীক্ষাসহ বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করে উৎকোচ গ্রহণ করে বিভিন্ন সিন্ডিকেটের কাছে বিক্রয়সহ অবৈধভাবে নামে-বেনামে কোটি কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের কথা বলা হয়েছে।
গত ১০ জুলাই পিএসসি থেকে দুদকের সচিব বরাবর তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চিঠি পাঠানো হয়। ওই চিঠিতে মামলার আসামি উপ-পরিচালক মো. আবু জাফর ও জাহাঙ্গীর আলম, সহকারী পরিচালক মো. আলমগীর কবির এবং পিএসসির কর্মচারী ডেসপাস রাইডার খলিলুর রহমান ও অফিস সহায়ক সাজেদুল ইসলামের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলা হয়েছিল।
পিএসসির চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশ রেলওয়ের উপ-সহকারী প্রকৌশলী পদের নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র অবৈধ উপায়ে সংগ্রহ, পরীক্ষার পূর্বে প্রশ্নপত্র প্রকাশ এবং বিতরণ করে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মচারী হিসেবে অপরাধ সংঘটনে জড়িত থাকার অভিযোগে কর্ম কমিশনের ৫ জনসহ অন্যান্যকে আসামি করে পল্টন থানার মামলা হয়েছে। এদের মধ্যে ৫ জন কর্মচারী গ্রেপ্তার হয়ে বর্তমানে জেলে আছেন।
তাছাড়া, তাদের নিজ নামে ও তাদের পরিবারের সদস্যের নামে অসাধু উপায়ে অর্জিত ও তাদের জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির দখলে রয়েছেন বা মালিকানা অর্জন করেছেন মর্মে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে এবং হচ্ছে।
এভাবে অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির মালিকানা অর্জন দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর তফসিলভুক্ত অপরাধ হওয়ায় দুর্নীতি দমন কমিশন কর্তৃক
তদন্তপূর্বক উপযুক্ত আদালতে বিচারার্থ মামলা দায়ের করার লক্ষ্যে সাক্ষ্য প্রমাণাদি সংগ্রহের ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন। তাই এসব অভিযোগ তদন্ত করে কমিশনকে অবহিত করতে অনুরোধ করেছে সংস্থাটি। গত ১০ জুলাই বিসিএসের প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ গ্রেপ্তার হওয়া সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) পাঁচজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।