রাজশাহী নগরীতে যুবলীগের এক কর্মীকে পিটিয়ে ও ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। তার নাম মীম হোসেন তিনি যুবলীগের কর্মী। বাড়ি নগরীর রামচন্দ্রপুর এলাকায়। তিনি ওই এলাকার মোমিনের ছেলে।
শনিবার সাড়ে নয়টার দিকে ওই যুবককে অজ্ঞাত ব্যক্তির হাসপাতালে এসে রেখে যান। পরে জরুরী বিভাগের চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ জানায়, নিহত ওই যুবকের শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। থাক দুই পা পিটিয়ে থেতলে দেওয়া হয়েছে। মুখ এবং শরীর বিভিন্ন স্থানে ও জখমের চিহ্ন রয়েছে। ব্যাপক নির্যাতনে ওই যুবককে হত্যা করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, রাত সাড়ে নয়টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ছুরিকাঘাতে নিহত ওই যুবলীগ কর্মীকে রক্তাক্ত যখম অবস্থায় ফেলে রেখে চলে যান অজ্ঞাত ব্যক্তিরা। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে রাজশাহী মহানগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি (তদন্ত) তাজমুল ইসলাম জানান, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে নিহত মীম যুবলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল। এই হত্যাকান্ডের রহস্য উদঘাটনে কাজ করতে এরইমধ্যে মাঠে নেমেছে পুলিশ। জড়িতদের দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
রোববার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪
রাজশাহী নগরীতে যুবলীগের এক কর্মীকে পিটিয়ে ও ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। তার নাম মীম হোসেন তিনি যুবলীগের কর্মী। বাড়ি নগরীর রামচন্দ্রপুর এলাকায়। তিনি ওই এলাকার মোমিনের ছেলে।
শনিবার সাড়ে নয়টার দিকে ওই যুবককে অজ্ঞাত ব্যক্তির হাসপাতালে এসে রেখে যান। পরে জরুরী বিভাগের চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ জানায়, নিহত ওই যুবকের শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। থাক দুই পা পিটিয়ে থেতলে দেওয়া হয়েছে। মুখ এবং শরীর বিভিন্ন স্থানে ও জখমের চিহ্ন রয়েছে। ব্যাপক নির্যাতনে ওই যুবককে হত্যা করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, রাত সাড়ে নয়টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ছুরিকাঘাতে নিহত ওই যুবলীগ কর্মীকে রক্তাক্ত যখম অবস্থায় ফেলে রেখে চলে যান অজ্ঞাত ব্যক্তিরা। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে রাজশাহী মহানগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি (তদন্ত) তাজমুল ইসলাম জানান, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে নিহত মীম যুবলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল। এই হত্যাকান্ডের রহস্য উদঘাটনে কাজ করতে এরইমধ্যে মাঠে নেমেছে পুলিশ। জড়িতদের দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।