সাভারে মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে শাহীন নামে এক রং মিস্ত্রি নিহত হয়েছেন। পুলিশ এ মৃত্যুর তথ্য দিয়ে জানিয়ে বলেছে, নিহত শাহীনের বাড়ি কুমিল্লায়; তিনি পরিবার নিয়ে সাভারের রেডিও কলোনি এলাকায় ভাড়া থাকতেন। কাজ করতেন পাশের ‘কামনা অটোমোবাইলসে’।
স্থায়ীয় কয়েকজন জানান, রাত সাড়ে ৯ টার দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক থেকে শাহীন সাদা শার্ট পরা এক ব্যক্তির সঙ্গে ব্যাংক কলোনির শাখা সড়ক দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। কিছু দূর গেলে সাদা শার্ট পরা ব্যক্তি শাহীনের মাথায় গুলি করে পালিয়ে যান।
ঘটনার একটি ভিডিওতে দেখা যায়, গুলি করার পর শাহীন মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। কে গুলি করেছে তা ভিডিওতে স্পষ্ট নয়।
শাহিনের বাবা কবির হোসেন বলেন, “আমার ছেলের কারো সঙ্গে কোন শত্রুতা ছিল না। সে পরিবার নিয়ে আলাদা ভাড়া বাসায় থাকত। তবুও কেন কারা আমার ছেলেকে হত্যা করল তা বুঝতে পারছি না।”
শাহিনের স্ত্রী মারিয়া বেগম বলেন, তার স্বামীর কারো সঙ্গে শত্রুতা ছিল না। তবে তার ভাইয়ের সঙ্গে মনোমালিন্য ছিল।
শাহীন যে গ্যারেজে কাজ করতেন, সেই গ্যারেজের কর্মচারি আব্দুর রব বলেন, “শাহীন অনেক ভালো লোক ছিল। সে দুই বছর ধরে আমাদের সঙ্গে কাজ করত। তার সঙ্গে কারো কোনো শত্রুতা ছিল বলে শুনি নাই। সোমবারও সন্ধ্যা পর্যন্তও সে গ্যারেজে কাজ করেছে।”
ঘটনার পর সাভার মডেল থানার ওসি জুয়েল মিঞা বলেন, “ঘটনাস্থলে পুলিশ আছেন। তার মাথায় গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।”
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫
সাভারে মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে শাহীন নামে এক রং মিস্ত্রি নিহত হয়েছেন। পুলিশ এ মৃত্যুর তথ্য দিয়ে জানিয়ে বলেছে, নিহত শাহীনের বাড়ি কুমিল্লায়; তিনি পরিবার নিয়ে সাভারের রেডিও কলোনি এলাকায় ভাড়া থাকতেন। কাজ করতেন পাশের ‘কামনা অটোমোবাইলসে’।
স্থায়ীয় কয়েকজন জানান, রাত সাড়ে ৯ টার দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক থেকে শাহীন সাদা শার্ট পরা এক ব্যক্তির সঙ্গে ব্যাংক কলোনির শাখা সড়ক দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। কিছু দূর গেলে সাদা শার্ট পরা ব্যক্তি শাহীনের মাথায় গুলি করে পালিয়ে যান।
ঘটনার একটি ভিডিওতে দেখা যায়, গুলি করার পর শাহীন মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। কে গুলি করেছে তা ভিডিওতে স্পষ্ট নয়।
শাহিনের বাবা কবির হোসেন বলেন, “আমার ছেলের কারো সঙ্গে কোন শত্রুতা ছিল না। সে পরিবার নিয়ে আলাদা ভাড়া বাসায় থাকত। তবুও কেন কারা আমার ছেলেকে হত্যা করল তা বুঝতে পারছি না।”
শাহিনের স্ত্রী মারিয়া বেগম বলেন, তার স্বামীর কারো সঙ্গে শত্রুতা ছিল না। তবে তার ভাইয়ের সঙ্গে মনোমালিন্য ছিল।
শাহীন যে গ্যারেজে কাজ করতেন, সেই গ্যারেজের কর্মচারি আব্দুর রব বলেন, “শাহীন অনেক ভালো লোক ছিল। সে দুই বছর ধরে আমাদের সঙ্গে কাজ করত। তার সঙ্গে কারো কোনো শত্রুতা ছিল বলে শুনি নাই। সোমবারও সন্ধ্যা পর্যন্তও সে গ্যারেজে কাজ করেছে।”
ঘটনার পর সাভার মডেল থানার ওসি জুয়েল মিঞা বলেন, “ঘটনাস্থলে পুলিশ আছেন। তার মাথায় গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।”