ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় টিকটকার আব্দুল্লাহ আল মামুন ওরফে প্রিন্স মামুনের বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছে আদালত।
ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক সাবেরা সুলতানা খানম মঙ্গলবার আসামির অব্যাহতির আবেদন নাকচ করে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন।
প্রিন্স মামুনের পক্ষে মাজেদুর রহমান অব্যাহতি চেয়ে শুনানি করেন। বাদীপক্ষে সরকার সাব্বির হোসেন (ফয়সাল) অভিযোগ গঠনের পক্ষে শুনানি করেন।
উভয়পক্ষের শুনানি শেষে প্রিন্স মামুনের কাছে জানতে চাওয়া হয়, তিনি দোষী না নির্দোষ। এসময় তিনি নিজেকে নির্দোষ দাবি করে ন্যায়বিচার প্রার্থনা করেন।
পরে আদালত তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেয় বলে সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী ইশতিয়ার আলম জানান।
গত বছর ৯ জুন প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলা করেন তার সাবেক প্রেমিকা। মামলার পর আদালতের নির্দেশে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গত বছর ২৬ সেপ্টেম্বর প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ক্যান্টনমেন্ট থানার এসআই মুহাম্মদ শাহজাহান।
সেখানে বলা হয়, প্রিন্স মামুনের সঙ্গে তিন বছর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরিচয় হয় ওই তরুণীর। একপর্যায়ে মামুন তাকে ‘বিয়ে করার প্রলোভন দেখিয়ে প্রেমের সম্পর্ক’ গড়ে তোলেন।
পরে মামুন তাকে জানান, তার ঢাকায় থাকার মত নিজস্ব কোনো বাসা নেই। ওই তরুণী তখন তাকে নিজের বাসায় থাকার অনুমতি দেন।
২০২২ সালের ৭ জানুয়ারি মামুন তার মাকে সঙ্গে নিয়ে ওই বাসায় এসে বসবাস করতে থাকে। ওই তরুণীর সঙ্গে তিনি এক কক্ষে থাকতে শুরু করেন এবং ‘বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে শারীরিক সর্ম্পক’ করেন।
পরে ওই তরুণী মামুনকে একাধিকবার বিয়ের বিষয়ে বললে বিভিন্ন অজুহাতে তিনি সময় ক্ষেপণ করতে থাকেন বলে অভিযোগ করা হয় মামলায়।
সেখানে বলা হয়, সর্বশেষ চলতি বছরের ১৪ মার্চ মামুন আবার তাকে ‘ধর্ষণ’ করেন। পরে বিয়ের বিষয়ে বললে মামুন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং ‘অশ্লীল ভাষায়’ গালিগালাজ করেন।
মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫
ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় টিকটকার আব্দুল্লাহ আল মামুন ওরফে প্রিন্স মামুনের বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছে আদালত।
ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক সাবেরা সুলতানা খানম মঙ্গলবার আসামির অব্যাহতির আবেদন নাকচ করে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন।
প্রিন্স মামুনের পক্ষে মাজেদুর রহমান অব্যাহতি চেয়ে শুনানি করেন। বাদীপক্ষে সরকার সাব্বির হোসেন (ফয়সাল) অভিযোগ গঠনের পক্ষে শুনানি করেন।
উভয়পক্ষের শুনানি শেষে প্রিন্স মামুনের কাছে জানতে চাওয়া হয়, তিনি দোষী না নির্দোষ। এসময় তিনি নিজেকে নির্দোষ দাবি করে ন্যায়বিচার প্রার্থনা করেন।
পরে আদালত তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেয় বলে সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী ইশতিয়ার আলম জানান।
গত বছর ৯ জুন প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলা করেন তার সাবেক প্রেমিকা। মামলার পর আদালতের নির্দেশে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গত বছর ২৬ সেপ্টেম্বর প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ক্যান্টনমেন্ট থানার এসআই মুহাম্মদ শাহজাহান।
সেখানে বলা হয়, প্রিন্স মামুনের সঙ্গে তিন বছর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরিচয় হয় ওই তরুণীর। একপর্যায়ে মামুন তাকে ‘বিয়ে করার প্রলোভন দেখিয়ে প্রেমের সম্পর্ক’ গড়ে তোলেন।
পরে মামুন তাকে জানান, তার ঢাকায় থাকার মত নিজস্ব কোনো বাসা নেই। ওই তরুণী তখন তাকে নিজের বাসায় থাকার অনুমতি দেন।
২০২২ সালের ৭ জানুয়ারি মামুন তার মাকে সঙ্গে নিয়ে ওই বাসায় এসে বসবাস করতে থাকে। ওই তরুণীর সঙ্গে তিনি এক কক্ষে থাকতে শুরু করেন এবং ‘বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে শারীরিক সর্ম্পক’ করেন।
পরে ওই তরুণী মামুনকে একাধিকবার বিয়ের বিষয়ে বললে বিভিন্ন অজুহাতে তিনি সময় ক্ষেপণ করতে থাকেন বলে অভিযোগ করা হয় মামলায়।
সেখানে বলা হয়, সর্বশেষ চলতি বছরের ১৪ মার্চ মামুন আবার তাকে ‘ধর্ষণ’ করেন। পরে বিয়ের বিষয়ে বললে মামুন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং ‘অশ্লীল ভাষায়’ গালিগালাজ করেন।