বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে মসজিদের ইমামকে নৃশংশভাবে হত্যার ঘটনায় ৫ জনকে আসামী করে নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে।
শনিবার সন্ধ্যার পর এ মামলা দায়ের করেন নিহত মৌলানা মিজানের মা নুর নাহার বেগম। উপজেলার দোছড়ি ইউনিয়নের লেবুতলীস্থ মৌলানা মিজানের বাড়ির সামনে তাকে কুপিয়ে- ফেলে রাখা হয়। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান । মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাইক্ষ্যংছড়ি থানার সেকেন্ট অফিসার মোহাম্মদ ইউছুপ।
মামলার বাদী তার এজাহারে উল্লেখ করেন,বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেল ৪ টায় আসামীদের একজন তার ছেলেকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে দা দিয়ে কুপিয়ে আহত করে। দায়ের কোপে মিজান মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। পরে লাঠি দিয়ে উপুর্যপুরি আঘাত করতে মিজান অজ্ঞান হয়ে পড়ে।
পরে স্হানীয় লোকজন মিজানকে নাইক্ষ্যংছড়ি হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম হাসপাতালে নেয়ার পথে মিজান মারা যায়। তাকে শনিবার সকালে দাফন করা হয়।
নাইক্ষ্যংছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মাশরুরুল হক এ প্রতিবেদককে বলেন, এ বিষয়ে একটি হত্যা মামলা হয়েছে শনিবার। মামলা নম্বর- জিআর-৭৪। তারিখ-২৮ জুন ২০২৫। আসামীদের গ্রেপ্তারে জোর চেষ্টা চলছে।
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে মসজিদের ইমামকে নৃশংশভাবে হত্যার ঘটনায় ৫ জনকে আসামী করে নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে।
শনিবার সন্ধ্যার পর এ মামলা দায়ের করেন নিহত মৌলানা মিজানের মা নুর নাহার বেগম। উপজেলার দোছড়ি ইউনিয়নের লেবুতলীস্থ মৌলানা মিজানের বাড়ির সামনে তাকে কুপিয়ে- ফেলে রাখা হয়। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান । মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাইক্ষ্যংছড়ি থানার সেকেন্ট অফিসার মোহাম্মদ ইউছুপ।
মামলার বাদী তার এজাহারে উল্লেখ করেন,বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেল ৪ টায় আসামীদের একজন তার ছেলেকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে দা দিয়ে কুপিয়ে আহত করে। দায়ের কোপে মিজান মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। পরে লাঠি দিয়ে উপুর্যপুরি আঘাত করতে মিজান অজ্ঞান হয়ে পড়ে।
পরে স্হানীয় লোকজন মিজানকে নাইক্ষ্যংছড়ি হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম হাসপাতালে নেয়ার পথে মিজান মারা যায়। তাকে শনিবার সকালে দাফন করা হয়।
নাইক্ষ্যংছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মাশরুরুল হক এ প্রতিবেদককে বলেন, এ বিষয়ে একটি হত্যা মামলা হয়েছে শনিবার। মামলা নম্বর- জিআর-৭৪। তারিখ-২৮ জুন ২০২৫। আসামীদের গ্রেপ্তারে জোর চেষ্টা চলছে।