ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ১১০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সিকদার পরিবারের পাঁচ সদস্য এবং এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম (এস আলম) ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সংস্থার মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ঋণ গ্রহণে ক্ষমতার অপব্যবহার, অনিয়ম ও শর্তভঙ্গের মাধ্যমে নবীন প্রতিষ্ঠান এস. কিউ. ট্রেনিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টকে প্রকল্প পরিদর্শন প্রতিবেদন ছাড়াই ঋণ অনুমোদন ও বিতরণ করা হয়।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, গ্রাহকের সক্ষমতা যাচাই না করে ও প্রয়োজনীয় রেকর্ড পরীক্ষা ছাড়াই ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে তড়িঘড়ি করে এ ঋণ অনুমোদন করা হয়। পরে ওই অর্থ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের হিসাবে স্থানান্তরের পর চেকের মাধ্যমে উত্তোলন করে সিকদার পরিবারের সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন হিসাবে ফেরত পাঠানো হয়।
দুদকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে আত্মসাৎ করা মূল অর্থের পরিমাণ ছিল ১১০ কোটি টাকা, যা সুদসহ এখন ২০৭ কোটি টাকারও বেশি দাঁড়িয়েছে।
মামলায় সম্ভাব্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন জয়নুল হক সিকদারের তিন ছেলে রন হক সিকদার, রিক হক সিকদার ও মমতাজুল হক সিকদার, দুই মেয়ে লিসা ফাতেমা হক সিকদার ও পারভীন হক সিকদার, ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এস আলম ও তার স্ত্রী। এছাড়া সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের মালিক, ব্যাংকের সাবেক পরিচালক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ মোট ২৬ জনকে আসামি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক।
দুদক জানিয়েছে, এ ঘটনায় প্রতারণা, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে ব্যাংককে বিপুল ক্ষতির মুখে ফেলা হয়েছে।
বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ১১০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সিকদার পরিবারের পাঁচ সদস্য এবং এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম (এস আলম) ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সংস্থার মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ঋণ গ্রহণে ক্ষমতার অপব্যবহার, অনিয়ম ও শর্তভঙ্গের মাধ্যমে নবীন প্রতিষ্ঠান এস. কিউ. ট্রেনিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টকে প্রকল্প পরিদর্শন প্রতিবেদন ছাড়াই ঋণ অনুমোদন ও বিতরণ করা হয়।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, গ্রাহকের সক্ষমতা যাচাই না করে ও প্রয়োজনীয় রেকর্ড পরীক্ষা ছাড়াই ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে তড়িঘড়ি করে এ ঋণ অনুমোদন করা হয়। পরে ওই অর্থ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের হিসাবে স্থানান্তরের পর চেকের মাধ্যমে উত্তোলন করে সিকদার পরিবারের সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন হিসাবে ফেরত পাঠানো হয়।
দুদকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে আত্মসাৎ করা মূল অর্থের পরিমাণ ছিল ১১০ কোটি টাকা, যা সুদসহ এখন ২০৭ কোটি টাকারও বেশি দাঁড়িয়েছে।
মামলায় সম্ভাব্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন জয়নুল হক সিকদারের তিন ছেলে রন হক সিকদার, রিক হক সিকদার ও মমতাজুল হক সিকদার, দুই মেয়ে লিসা ফাতেমা হক সিকদার ও পারভীন হক সিকদার, ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এস আলম ও তার স্ত্রী। এছাড়া সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের মালিক, ব্যাংকের সাবেক পরিচালক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ মোট ২৬ জনকে আসামি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক।
দুদক জানিয়েছে, এ ঘটনায় প্রতারণা, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে ব্যাংককে বিপুল ক্ষতির মুখে ফেলা হয়েছে।