ছাগলকান্ডে দেশব্যাপি আলোচিত এনবিআরের সাবেক সদস্য মতিউর রহমানের দ্বিতীয় স্ত্রী শাম্মী আখতার ও মেয়ে ফারজানা আখতার ইপশিতাকে গ্রেপ্তারের মাধ্যমে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য ইন্টারপোলে আবেদন করা হয়েছে।
আজ শনিবার পুলিশ সদর দফতরের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরো (এনসিবি)রেড নোটিশ জারি করতে ফ্রান্সে অবস্থিত ইন্টারপোলের সদর দফতরে ই-মেইল বার্তা পাঠিয়েছে।
এবিষয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (এনসিবি) আলী হায়দার চৌধুরী জানান,আদালত, প্রসিকিউশন (রাষ্ট্রপক্ষ) অথবা তদন্ত সংস্থার অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ সদর দপ্তরের এনসিবি শাখা ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আবেদন করে থাকে। সেই অনুযায়ি আবেদন করা হয়েছে।
মতিউর ও তার স্ত্রী সন্তানের বিরুদ্ধে অন্তত ৪ টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় মতিউর ও তার প্রথম স্ত্রী লায়লা কানিজ গ্রেপ্তার হয়ে বর্তমানে জেলহাজতে রয়েছেন। আর দ্বিতীয় স্ত্রী শাম্মি আখতার,মেয়ে ফারজানা রহমান ইপশিটা ও ছেলে তৌফিকুর রহমান বর্তমানে পলাতক। মতিউরের মেয়ে ফারজানা রহমান ইপশিটা ও ছেলে তৌফিকুর রহমান বর্তমানে কানাডায় অবস্থান করছেন বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছেন।
পুলিশ সূত্র বলছে, বিপুল অর্থ সম্পদের মালিক মতিউরের দ্বিতীয় স্ত্রী ঘটনার পরপরই ছেলেকে নিয়ে মালয়েশিয়া চলে যান। দেশেই আতœগোপনে থাকেন মতিউর ও তার প্রথম স্ত্রী লায়লা কানিজ। পরবর্তীতে চলতি বছরের জানুয়ারিতে মতিউর ও লায়লা কানিজ গ্রেপ্তার হলেও তারা এখনও অধরা।
শাম্মি আখতার কখনো মালয়েশিয়া, কখনো ভারতে অবস্থান করছেন। আর সেখান থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেশবিরোধী কর্মকান্ড পরিচালনা করছেন। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে জুম মিটিং করে নানাস্থানে নাশকতার পরিকল্পনা করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। মূলত এ কারণে তাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে গত বৃহস্পতিবার থেকে মাঠে নেমেছে দুদক ও পুলিশ। ইতিমধ্যে তারা ইন্টারপোলে আবেদনও করেছে।
শনিবার, ২৩ আগস্ট ২০২৫
ছাগলকান্ডে দেশব্যাপি আলোচিত এনবিআরের সাবেক সদস্য মতিউর রহমানের দ্বিতীয় স্ত্রী শাম্মী আখতার ও মেয়ে ফারজানা আখতার ইপশিতাকে গ্রেপ্তারের মাধ্যমে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য ইন্টারপোলে আবেদন করা হয়েছে।
আজ শনিবার পুলিশ সদর দফতরের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরো (এনসিবি)রেড নোটিশ জারি করতে ফ্রান্সে অবস্থিত ইন্টারপোলের সদর দফতরে ই-মেইল বার্তা পাঠিয়েছে।
এবিষয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (এনসিবি) আলী হায়দার চৌধুরী জানান,আদালত, প্রসিকিউশন (রাষ্ট্রপক্ষ) অথবা তদন্ত সংস্থার অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ সদর দপ্তরের এনসিবি শাখা ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আবেদন করে থাকে। সেই অনুযায়ি আবেদন করা হয়েছে।
মতিউর ও তার স্ত্রী সন্তানের বিরুদ্ধে অন্তত ৪ টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় মতিউর ও তার প্রথম স্ত্রী লায়লা কানিজ গ্রেপ্তার হয়ে বর্তমানে জেলহাজতে রয়েছেন। আর দ্বিতীয় স্ত্রী শাম্মি আখতার,মেয়ে ফারজানা রহমান ইপশিটা ও ছেলে তৌফিকুর রহমান বর্তমানে পলাতক। মতিউরের মেয়ে ফারজানা রহমান ইপশিটা ও ছেলে তৌফিকুর রহমান বর্তমানে কানাডায় অবস্থান করছেন বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছেন।
পুলিশ সূত্র বলছে, বিপুল অর্থ সম্পদের মালিক মতিউরের দ্বিতীয় স্ত্রী ঘটনার পরপরই ছেলেকে নিয়ে মালয়েশিয়া চলে যান। দেশেই আতœগোপনে থাকেন মতিউর ও তার প্রথম স্ত্রী লায়লা কানিজ। পরবর্তীতে চলতি বছরের জানুয়ারিতে মতিউর ও লায়লা কানিজ গ্রেপ্তার হলেও তারা এখনও অধরা।
শাম্মি আখতার কখনো মালয়েশিয়া, কখনো ভারতে অবস্থান করছেন। আর সেখান থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেশবিরোধী কর্মকান্ড পরিচালনা করছেন। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে জুম মিটিং করে নানাস্থানে নাশকতার পরিকল্পনা করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। মূলত এ কারণে তাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে গত বৃহস্পতিবার থেকে মাঠে নেমেছে দুদক ও পুলিশ। ইতিমধ্যে তারা ইন্টারপোলে আবেদনও করেছে।