ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সিলেটের সাদা পাথর পর্যটন স্পট পরিদর্শন করেছেন পাথর লুটের ঘটনায় গঠিত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি। মঙ্গলবার,(২৬ আগস্ট ২০২৫) সকালে সমন্বয় ও সংস্কার বিভাগের সচিব জাহেদা পারভীনের নেতৃত্বে কমিটি সাদা পাথর এলাকায় যান। এ সময় তারা স্থানীয় ব্যবসায়ী, এলাকাবাসী ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলেন। এর আগে তারা রেলওয়ে বাঙ্কার এলাকা পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনে সিলেটের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনারসহ জেলা ও বিভাগীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। গত ২০ আগস্ট গঠিত কমিটিতে সমন্বয় ও সংস্কার বিভাগের সচিব জাহেদা পারভীন ছাড়াও জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিবরা অন্তর্ভুক্ত আছেন। কমিটিকে ১০ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন পেশ করতে বলা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের তথ্যানুযায়ী, এখন পর্যন্ত লুট হওয়া ২৫ লাখ ঘনফুট পাথরের মধ্যে ৬ লাখ ঘনফুট পাথর উদ্ধার ও প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। আরও ৭ লাখ ঘনফুট পাথর ভোলাগঞ্জের ১০নং ঘাট এলাকায় প্রস্তুত রাখা হয়েছে। পরবর্তী পর্যায়ে এগুলো সাদা পাথর পর্যটন স্পটে প্রতিস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলম। গত বছরের ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর থেকে সাদা পাথরে ব্যাপক লুটপাট শুরু হয়। চলতি আগস্টে এখানে পাথরহীন ছবি ও ভিডিও ফেইসবুকে ছড়িয়ে পড়লে দেশের বিভিন্ন মহলে সমালোচনা সৃষ্টি হয়।
গত ১৩ আগস্ট দুদকের সিলেট কার্যালয়ের উপ-পরিচালক রাফি মো. নাজমুস সাদাতের নেতৃত্বে একটি টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং ১৬ আগস্ট তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, পাথর লুটে বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক দলের নেতাসহ মোট ৫৩ জন সম্পৃক্ত। স্থানীয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর নিষ্ক্রিয়তা ও যোগসাজশও পাওয়া গেছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
সিলেটের সাদা পাথর পর্যটন স্পট পরিদর্শন করেছেন পাথর লুটের ঘটনায় গঠিত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি। মঙ্গলবার,(২৬ আগস্ট ২০২৫) সকালে সমন্বয় ও সংস্কার বিভাগের সচিব জাহেদা পারভীনের নেতৃত্বে কমিটি সাদা পাথর এলাকায় যান। এ সময় তারা স্থানীয় ব্যবসায়ী, এলাকাবাসী ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলেন। এর আগে তারা রেলওয়ে বাঙ্কার এলাকা পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনে সিলেটের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনারসহ জেলা ও বিভাগীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। গত ২০ আগস্ট গঠিত কমিটিতে সমন্বয় ও সংস্কার বিভাগের সচিব জাহেদা পারভীন ছাড়াও জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিবরা অন্তর্ভুক্ত আছেন। কমিটিকে ১০ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন পেশ করতে বলা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের তথ্যানুযায়ী, এখন পর্যন্ত লুট হওয়া ২৫ লাখ ঘনফুট পাথরের মধ্যে ৬ লাখ ঘনফুট পাথর উদ্ধার ও প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। আরও ৭ লাখ ঘনফুট পাথর ভোলাগঞ্জের ১০নং ঘাট এলাকায় প্রস্তুত রাখা হয়েছে। পরবর্তী পর্যায়ে এগুলো সাদা পাথর পর্যটন স্পটে প্রতিস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলম। গত বছরের ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর থেকে সাদা পাথরে ব্যাপক লুটপাট শুরু হয়। চলতি আগস্টে এখানে পাথরহীন ছবি ও ভিডিও ফেইসবুকে ছড়িয়ে পড়লে দেশের বিভিন্ন মহলে সমালোচনা সৃষ্টি হয়।
গত ১৩ আগস্ট দুদকের সিলেট কার্যালয়ের উপ-পরিচালক রাফি মো. নাজমুস সাদাতের নেতৃত্বে একটি টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং ১৬ আগস্ট তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, পাথর লুটে বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক দলের নেতাসহ মোট ৫৩ জন সম্পৃক্ত। স্থানীয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর নিষ্ক্রিয়তা ও যোগসাজশও পাওয়া গেছে।