ঢাকার কেরানীগঞ্জে নিজের মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে এক ব্যক্তিকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে, অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
সোমবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। আসামি মো. রুবেলের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ বিক্রি করে ভিকটিমকে অর্থদণ্ডের টাকা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর মো. এরশাদ আলম (জর্জ) বলেন, “আসামির আমৃত্যু কারাদণ্ড হওয়ায় আমরা সন্তুষ্ট। আশা করি, এই রায় সমাজে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করবে।”
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৮ অক্টোবর রাত সাড়ে ৩টার দিকে কেরানীগঞ্জে ভাড়া বাসায় নিজের মেয়েকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন রুবেল। এতে মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে।
ঘটনার তিন দিন পর ভুক্তভোগীর নানী কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি থানার এসআই এস এম মেহেদী হাসান রুবেলের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেন।
এরপর অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু হয়। মামলার শুনানিতে ৯ জন সাক্ষীর জবানবন্দি গ্রহণের পর আদালত আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আমৃত্যু কারাদণ্ডের রায় দেন।
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ঢাকার কেরানীগঞ্জে নিজের মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে এক ব্যক্তিকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে, অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
সোমবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। আসামি মো. রুবেলের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ বিক্রি করে ভিকটিমকে অর্থদণ্ডের টাকা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর মো. এরশাদ আলম (জর্জ) বলেন, “আসামির আমৃত্যু কারাদণ্ড হওয়ায় আমরা সন্তুষ্ট। আশা করি, এই রায় সমাজে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করবে।”
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৮ অক্টোবর রাত সাড়ে ৩টার দিকে কেরানীগঞ্জে ভাড়া বাসায় নিজের মেয়েকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন রুবেল। এতে মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে।
ঘটনার তিন দিন পর ভুক্তভোগীর নানী কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি থানার এসআই এস এম মেহেদী হাসান রুবেলের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেন।
এরপর অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু হয়। মামলার শুনানিতে ৯ জন সাক্ষীর জবানবন্দি গ্রহণের পর আদালত আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আমৃত্যু কারাদণ্ডের রায় দেন।