রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকায় নৌবাহিনীর কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় সংসদ সদস্য হাজী মোহাম্মদ সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। এর ফলে তার কারামুক্তিতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী।
রবিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে ইরফান সেলিমের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আব্দুল বাসেত মজুমদার। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মাদ মোরসেদ।
আদালতে বাসেত মজুমদার বলেন, জেলে থাকাকালীন ইরফান সেলিমের মা মারা গেছে। তারা বাবা করোনায় আক্রান্ত। আমরা ইরফান সেলিমের মায়ের মৃত্যুর সার্টিফিকেট কোর্টে জমা দিয়েছি। আমার মক্কেল ইতোমধ্যে ৬ মাস জেল খেটেছেন। এসব বিবেচনায় জামিন আবেদন করা হয়।
এর আগে গত ২৪ মার্চ ইরফান সেলিমকে হাইকোর্টের দেয়া জামিন চার সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত।
নৌ কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট ওয়াসিমকে মারধরের ঘটনায় গত ১৮ মার্চ ঢাকার সাংসদ হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমকে জামিন দেয় হাইকোর্ট। তার জামিন বিষয়ে রুল যথাযথ ঘোষণা করে বৃহস্পতিবার বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. বদরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেন।
গত ১৮ মার্চ নৌবাহিনীর কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট ওয়াসিমকে মারধরের ঘটনায় হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমকে জামিন দেন হাইকোর্ট। তার জামিন বিষয়ে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. বদরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেন।
গত ২৭ জানুয়ারি নৌবাহিনীর কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট ওয়াসিমকে মারধরের ঘটনায় হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমকে কেন জামিন দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।
গত বছরের ২৬ অক্টোবর নৌবাহিনীর কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট ওয়াসিমকে মারধরের ঘটনায় হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমসহ চার জনের বিরুদ্ধে ধানমন্ডি থানায় ‘মারধর ও হত্যা চেষ্টা মামলা করা হয়।
পুলিশ জানায়, ২৫ অক্টোবর সন্ধ্যার পর ধানমন্ডির কলাবাগান ক্রসিংয়ে নৌবাহিনীর কর্মকর্তা লেফট্যানেন্ট ওয়াসিমের মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দিয়েছিল ‘সংসদ সদস্য’ স্টিকার লাগানো হাজী সেলিমের গাড়ি। এরপর লেফট্যানেন্ট ওয়াসিম মোটরসাইকেল থামান এবং নিজের পরিচয় দেন। এ সময় হাজী সেলিমের গাড়ি থেকে দুই ব্যক্তি নেমে এসে লেফটেন্যান্ট ওয়াসিমকে মারধর করেন। ঘটনাস্থলে লোকজন জমে গেলে সংসদ সদস্যের গাড়ি ফেলে মারধরকারীরা পালিয়ে যান। পরে পুলিশ এসে গাড়ি ও মোটরসাইকেলটি জব্দ করে থানায় নিয়ে যায়। পুলিশ সূত্র মতে, ঘটনার সময় সংসদ সদস্য হাজী সেলিম গাড়িতে ছিলেন না। তার ছেলে ইরফান ও নিরাপত্তারক্ষী ছিলেন।
ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ইকরাম আলী মিয়া বলেন, এ ঘটনায় ‘মারধর ও হত্যা চেষ্টা’ মামলা করা হয়েছে। পরে ইফরান সেলিমকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিচারিক আদালতে জামিন চেয়ে ব্যর্থ হয়ে হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন ইরফান সেলিম।
রোববার, ২৫ এপ্রিল ২০২১
রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকায় নৌবাহিনীর কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় সংসদ সদস্য হাজী মোহাম্মদ সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। এর ফলে তার কারামুক্তিতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী।
রবিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে ইরফান সেলিমের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আব্দুল বাসেত মজুমদার। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মাদ মোরসেদ।
আদালতে বাসেত মজুমদার বলেন, জেলে থাকাকালীন ইরফান সেলিমের মা মারা গেছে। তারা বাবা করোনায় আক্রান্ত। আমরা ইরফান সেলিমের মায়ের মৃত্যুর সার্টিফিকেট কোর্টে জমা দিয়েছি। আমার মক্কেল ইতোমধ্যে ৬ মাস জেল খেটেছেন। এসব বিবেচনায় জামিন আবেদন করা হয়।
এর আগে গত ২৪ মার্চ ইরফান সেলিমকে হাইকোর্টের দেয়া জামিন চার সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত।
নৌ কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট ওয়াসিমকে মারধরের ঘটনায় গত ১৮ মার্চ ঢাকার সাংসদ হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমকে জামিন দেয় হাইকোর্ট। তার জামিন বিষয়ে রুল যথাযথ ঘোষণা করে বৃহস্পতিবার বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. বদরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেন।
গত ১৮ মার্চ নৌবাহিনীর কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট ওয়াসিমকে মারধরের ঘটনায় হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমকে জামিন দেন হাইকোর্ট। তার জামিন বিষয়ে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. বদরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেন।
গত ২৭ জানুয়ারি নৌবাহিনীর কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট ওয়াসিমকে মারধরের ঘটনায় হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমকে কেন জামিন দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।
গত বছরের ২৬ অক্টোবর নৌবাহিনীর কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট ওয়াসিমকে মারধরের ঘটনায় হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমসহ চার জনের বিরুদ্ধে ধানমন্ডি থানায় ‘মারধর ও হত্যা চেষ্টা মামলা করা হয়।
পুলিশ জানায়, ২৫ অক্টোবর সন্ধ্যার পর ধানমন্ডির কলাবাগান ক্রসিংয়ে নৌবাহিনীর কর্মকর্তা লেফট্যানেন্ট ওয়াসিমের মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দিয়েছিল ‘সংসদ সদস্য’ স্টিকার লাগানো হাজী সেলিমের গাড়ি। এরপর লেফট্যানেন্ট ওয়াসিম মোটরসাইকেল থামান এবং নিজের পরিচয় দেন। এ সময় হাজী সেলিমের গাড়ি থেকে দুই ব্যক্তি নেমে এসে লেফটেন্যান্ট ওয়াসিমকে মারধর করেন। ঘটনাস্থলে লোকজন জমে গেলে সংসদ সদস্যের গাড়ি ফেলে মারধরকারীরা পালিয়ে যান। পরে পুলিশ এসে গাড়ি ও মোটরসাইকেলটি জব্দ করে থানায় নিয়ে যায়। পুলিশ সূত্র মতে, ঘটনার সময় সংসদ সদস্য হাজী সেলিম গাড়িতে ছিলেন না। তার ছেলে ইরফান ও নিরাপত্তারক্ষী ছিলেন।
ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ইকরাম আলী মিয়া বলেন, এ ঘটনায় ‘মারধর ও হত্যা চেষ্টা’ মামলা করা হয়েছে। পরে ইফরান সেলিমকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিচারিক আদালতে জামিন চেয়ে ব্যর্থ হয়ে হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন ইরফান সেলিম।